scorecardresearch
 

East Bengal Jeakson Singh: বিশ্বকাপে গোল করা জিকসন সিং এবার ইস্টবেঙ্গলে, কত বছরের চুক্তি? জানুন

ইস্টবেঙ্গলে (East Bengal) এলেন জিকসন সিং(Jeakson Singh)। বিশ্বকাপে গোল করা একমাত্র ভারতীয় ফুটবলারই এবার লাল-হলুদ শিবিরে। এর আগে কেরালা ব্লাস্টার্সের (Kerala Blasters) হয়ে প্রি সিজন খেলতে মালেশিয়া গিয়েছিলেন জিকসন।তবে এবার তাঁর সঙ্গে পাকাপাকিভাবে চুক্তি সেরে ফেলল ইস্টবেঙ্গল।

Advertisement
ইস্টবেঙ্গলে এলেন জিকসন সিং ইস্টবেঙ্গলে এলেন জিকসন সিং
হাইলাইটস
  • ইস্টবেঙ্গলে (East Bengal) এলেন জিকসন সিং(Jeakson Singh)। বিশ্বকাপে গোল করা একমাত্র ভারতীয় ফুটবলারই এবার লাল-হলুদ শিবিরে।
  • এর আগে কেরালা ব্লাস্টার্সের (Kerala Blasters) হয়ে প্রি সিজন খেলতে মালেশিয়া গিয়েছিলেন জিকসন।
  • তবে এবার তাঁর সঙ্গে পাকাপাকিভাবে চুক্তি সেরে ফেলল ইস্টবেঙ্গল। ৪ বছরের(৩+১) চুক্তিতে সই করেছেন জিকসন।

ইস্টবেঙ্গলে (East Bengal) এলেন জিকসন সিং(Jeakson Singh)। বিশ্বকাপে গোল করা একমাত্র ভারতীয় ফুটবলার জিকসন। আর তিনিই এবার লাল-হলুদ শিবিরে। এর আগে কেরালা ব্লাস্টার্সের (Kerala Blasters) হয়ে প্রি সিজন খেলতে মালেশিয়া গিয়েছিলেন জিকসন।তবে এবার তাঁর সঙ্গে পাকাপাকিভাবে চুক্তি সেরে ফেলল ইস্টবেঙ্গল। ৪ বছরের(৩+১) চুক্তিতে সই করেছেন জিকসন। অর্থাৎ, আপাতত ৩ বছরের হয়ে খেলবেন তিনি। এরপর তাঁর মেয়াদ আরও ১ বছর বাড়ানো হতে পারে। জিকসনের আগমনে লাল-হলুদের ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডারের জায়গায় একজন ভাল ভারতীয় ফুটবলারের ঘাটতি পূরণ হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

বিশ্বকাপে গোল করেছেন

জিকসন সিংই বিশ্বকাপে গোল করা একমাত্র ভারতীয় ফুটবলার। অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপে গোল করেছিলেন তিনি। কেরালা ব্লাস্টার্সের হয়েও বেশ ভাল খেলেছেন।

জিকসনের রক্তে ফুটবল

২৩ বছর বয়সী এই মিডফিল্ডার মিনার্ভা অ্যাকাডেমি (Minerva Academy) থেকে উঠে এসেছেন। সেখান থেকে সই করেন ইন্ডিয়ান অ্যারোজে (Indian Arrows)। এরপর ২০১৯-এ তাঁকে সই করায় কেরালা।

এরপর তিনি ইস্টবেঙ্গলে আসতে পারেন বলে অনেকদিন ধরেই জল্পনা হচ্ছিল।

মণিপুরে জন্ম। থৌবাল জেলায় বাড়ি। জিকসনের গোটা পরিবারই ফুটবলপ্রেমী। তাঁর বাবা-ই একজন কোচ ছিলেন। ফলে খুব অল্প বয়সেই ফুটবলের অ-আ-ক-খ শিখে যান। ফুটবলটা তাঁর রক্তেই ছিল। 

তাই প্রাথমিকভাবে ফুটবলের শিক্ষা পেয়েছেন নিজের জেলাতেই। এরপর মাত্র ১১ বছর বয়সে মণিপুর থেকে চলে আসেন চণ্ডীগড়ে। সেখানে চণ্ডীগড় ফুটবল অ্যাকাডেমিতে(CFA) ভর্তি হন। প্রায় ৫ বছর কঠোর পরিশ্রমে তিল-তিল করে গড়ে তোলেন নিজেকে।

এরপর সেখান থেকেই মিনার্ভা পঞ্জাব অ্যাকাডেমিতে যোগ দেন। তাদের যুব টিমে চান্স পান। এই টিমটাই পরে AIFF অনুর্ধ্ব-১৫ এবং অনুর্ধ্ব-১৬-তে ইয়ুথ লিগের শিরোপা যেতে। সেখানে দারুণ খেলেছিলেন জিকসন। এর মাধ্যমেই জাতীয় ফুটবলে আসার পথ মসৃণ করে ফেলেন তিনি। বাকিটা ইতিহাস। ২০১৭-১৮ মরসুমে ভারতের জার্সিতে বিশ্বকাপের ম্যাচে গোল করেন জিকসন। তারপর আর তাঁকে পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। তাঁকে সই করাতে আলোচনা শুরু করে দেয় দেশের বিভিন্ন ক্লাব।

Advertisement

ভারতের জাতীয় দলে ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার হিসাবে খেলেন জিকসন। 

Advertisement