scorecardresearch
 
Advertisement
খেলা

IPL Auction 2021: পকেট ভরলেও মাঠে ডুবিয়েছেন সবচেয়ে দামি এই ক্রিকেটাররা

প্যাট কামিন্স
  • 1/11

গত বছর আইপিএলে সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার ছিলেন এই অজি পেসার। সাড়ে ১৫ কোটি টাকায় তাঁকে দলে নেয় কেকেআর। ১৪ ম্যাচ খেলে তাঁর প্রতিদান ১২ উইকেট এবং ব্যাট হাতে ১৪৬ রান।  ওভার প্রতি প্রায় ৮ রান তিনি খরচ করেছেন।

শেন ওয়াটসন
  • 2/11

অসাধারণ অল-রাউন্ডার। আই পি এল ইতিহাসে অন্যতম সেরা স্কোরার। ২০১৭-র নিলামে সাড়ে ৯ কোটি খরচ করে আর সি বি কেনে শেন ওয়াটসনকে। গোটা মরসুমে ৮ ম্যাচে মাত্র ৭১ রান করেন তিনি। নেন মাত্র ৫টি উইকেট। ওভার প্রতি ৯ রানের বেশি খরচ করেন তিনি। যদিও পরের মরসুমে চেন্নাই সুপারকিংসে গিয়ে যথেষ্ট ভালো পারফর্ম করেন ওয়াটসন।

টাইমাল মিলস
  • 3/11

২০১৭-র নিলামে আরও একটি চমকপ্রদ নাম ইংলিশ পেসার টাইমাল মিলস। বেস প্রাইস ছিল ৫০ লক্ষ টাকা। ২০ বার ডাকাডাকির পর তা দাঁড়ায় ১২ কোটিতে! তিনিও আরসিবি-র ঘরে যান। ৫ ম্যাচ খেলার পর জঘন্য পারফরম্যান্সের জন্য তাঁকে প্রথম এগারো থেকে বাদ দেওয়া হয়। করেছিলেন মাত্র ৮ রান। উইকেট নিয়েছিলেন ৫টি। সে বছরের পর থেকে তিনি আইপিএ খেলার আর সুযোগ পাননি।

Advertisement
মনীশ পাণ্ডে
  • 4/11

২০১৮ সালের আই পি এল নিলামে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের সবচেয়ে দামি খেলোয়াড় (১১ কোটি) ছিলেন মনীশ পাণ্ডে। আগের মরশুমে নাইটদের হয়ে দুরন্ত পারফর্ম করেন। তার সুবাদেই ভাগ্যলক্ষ্মী প্রসন্ন ছিল। কিন্তু মাঠে সে ভাগ্য ফেরেনি। ১৫ ম্যাচে ২৮৪ রান করে থামতে হয় তাঁকে। মনে রাখার মতো একটিও ইনিংস খেলতে পারেননি তিনি।

দিনেশ কার্তিক
  • 5/11

২০১৪-র সাদামাটা পারফর্ম্যান্সের পর দিল্লি তাকে নিয়ে আর উৎসাহ দেখায়নি। কিন্তু ২০১৫ সালে দ্বিগুণ উৎসাহ নিয়ে ১০.৫ কোটি টাকায় তাঁকে কেনে বেঙ্গালুরু। কিপার হিসাবে ভালো করলেও ব্যাট হাতে কিছুই করতে পারেননি। ১৬ ম্যাচ খেলে ব্যাট হাতে তাঁর অবদান ছিল ১৪১ রান।

পবন নেগি
  • 6/11

২০১৬ সালে অন্যতম চর্চিত ক্রিকেটার হিসাবে উঠে আসে পবন নেগির নাম। ঘরোয়া ক্রিকেটে তেমন বিরাট নজরকাড়া পারফর্ম না থাকলেও পরিচিত ছিলেন। কিন্তু সাড়ে ৮ কোটি টাকা দিয়ে তাঁকে কেউ কিনতে পারে, তেমন ভবিষ্যদ্বাণী কোনও ক্রিকেটবোদ্ধা করেননি। তৎকালীন দিল্লি ডেয়ারডেভিলস অত্যন্ত ডেয়ারডেভিল সিদ্ধান্ত নিয়ে কেনে নেগিকে। ৮ ম্যাচ পর খারাপ ফর্মের কারণে দলে জায়গা পাননি তিনি। করেছিলেন ৬৭ রান। নিয়েছিলেন মাত্র ১টি উইকেট।

বেন স্টোকস
  • 7/11

বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার। একার হাতে ম্যাচের রং পাল্টে দেওয়ার ক্ষমতা রাখেন এই ইংলিশ ক্রিকেটার। ২০১৮ সালের নিলামে সাড়ে ১২ কোটি টাকা দিয়ে বেন স্টোকস-কে কেনে রাজস্থান রয়্যালস। মাত্র ৮টি ম্যাচ খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন। ব্যাটে ১৪৮ রান করেছিলেন। বল হাতে নেন মাত্র ১টি উইকেট।

Advertisement
গ্লেন ম্যাক্সওয়েল
  • 8/11

টি-টোয়েন্টি স্পেশালিস্ট হিসাবে যথেষ্ট সুখ্যাতি রয়েছে ম্যাড-ম্যাক্সের (তাঁকে এ নামেও ডাকা হয়)। ব্যাট-বল-ফিল্ডিং তিন বিভাগেই কামাল করার ক্ষমতা রাখেন এই অজি ক্রিকেটার। অন্তত তেমনই আশা করে ২০১৮-র নিলামে তাঁকে ৯ কোটি টাকা খরচ করে কেনে দিল্লি। ১২ ম্যাচে তাঁর অবদান ১৬৯ রান সঙ্গে ৫টি উইকেট। পরের মরশুমে আইপিএ খেলা হয়নি ম্যাক্সওয়েলের। কিন্তু সকলকে অবাক করে ২০২০ সালে ১০.৭৫ কোটি টাকায় তাঁকে কেনে পঞ্জাব। গত মরশুমেও তাঁর পারফর্ম্যান্স খুবই খারাপ ছিল। ১৩ ম্যাচে মাত্র ১০৮ রান করেন। বল হাতে নেন মাত্র তিনটি উইকেট। আশ্চর্যের বিষয়, ২০২১-এর নিলামে ১৪.২৫ কোটি টাকায় তাঁকে কিনেছে বেঙ্গালুরু।

জয়দেব উনাদকট
  • 9/11

২০১৭-য় পুনে সুপারজায়ান্টসদের হয়ে অসাধারণ পারফর্ম্যান্স করেছিলেন বাঁ হাতি পেসার। সেই সুবাদেই ১১,৫ কোটি টাকায় ২০১৮-য় তাঁকে কেনে রাজস্থান রয়্যালস। ১৫ ম্যাচ খেলে বল হাতে মাত্র ১১টি উইকেট নেন তিনি।  গত ২ মরশুমেও তেমন আহামরি কিছু করতে পারেননি রাজস্থানের হয়ে। ২০১৯ সালে ১১ ম্যাচ খেলে পান ১০ উইকেট। ২০২০-তে ৭ ম্যাচে নেন মাত্র ৪ উইকেট।

কেভিন পিটারসেন
  • 10/11

২০১৪-য় অধিনায়কের শূন্যস্থান পূরণ করার জন্য ৯ কোটি টাকা দিয়ে এই ইংলিশ ব্যাটসম্যানকে কেনে দিল্লি।  অন্যতম সেরা ফর্মে থাকলেও আঙুলের চোটের জন্য প্রথম কয়েকটি ম্যাচে খেলতে পারেননি কেপি। ১১ ম্যাচ খেলে সে মরশুমে করেন ২৯৪ রান। একবার ৫০ রানের গণ্ডি টপকাতে পেরেছিলেন।

যুবরাজ সিং
  • 11/11

প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ৬ ছক্কার হুঙ্কার কে ভুলতে পারে! দেশের সর্বকালের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার। সন্দেহাতীত ভাবে লিমিটেড ওভার ক্রিকেটে স্পেশালিস্ট। ক্যানসারকে হারিয়ে যিনি মাঠে ফিরে এসেছিলেন। তবে সব কিছুরই শেষ হয়। যেমন হল যুবরাজের ক্ষেত্রে। ২০১৫ সালে আইপিএল ইতিহাসে সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার হিসাবে ১৬ কোটি টাকায় তাঁকে কেনে দিল্লি। তবে সেই দামের প্রতিদান দিতে পারেননি যুবি। ১৪ ম্যাচে ব্যাট হাতে করেন ২৪৮ রান। বল হাতে নেন ১ উইকেট। ২০১৬-তেও খারাপ ফর্ম বজায় থাকে যুবির। যার জেরে তাঁকে বিলিজ করে দেয় দিল্লি।

Advertisement