scorecardresearch
 

East Bengal vs FC Goa: প্রাক্তনী বোরহার হ্যাটট্রিকে ছাড়খার ইস্টবেঙ্গল, হেরে 'গো ব্যাক' শুনলেন কুয়াদ্রাত

দল তখন ৩-২ গোলে হেরেছে। গ্যালারিতে উঠছে 'গো ব্যাক কার্লেস, গো ব্যাক...' স্লোগান। কারণ কার্লেস কুয়াদ্রাতের দলের পুরনো ফুটবলার বোরহা হেরেরাই এফসি গোয়ার হয়ে হ্যাটট্রিক করে হারালে ইস্টবেঙ্গলকে। ঘরের মাঠেও হারের ধারা অব্যহত রাখল তারা। প্রথমার্ধেই ২ গোল করে ফেলেছিলেন বোরহা। গোল পেয়ে সেলিব্রেট করেননি একবারও। গোটা ইস্টবেঙ্গল গ্যালারি উঠে দাঁড়িয়ে হাততালি দিয়ে অভিবাদন জানায়। একে পরপর ম্যাচে হার তার উপর ঘরের মাঠেও ব্যর্থতা। ইস্টবেঙ্গল সমর্থকদের হতাশা ক্রমে বাড়ছে। 

Advertisement
হ্যাটট্রিক করে আনন্দে মেতেছেন বোরহা, কার্লেসের উপর ক্ষুব্ধ ইস্টবেঙ্গল ফ্যানরা হ্যাটট্রিক করে আনন্দে মেতেছেন বোরহা, কার্লেসের উপর ক্ষুব্ধ ইস্টবেঙ্গল ফ্যানরা

দল তখন ৩-২ গোলে হেরেছে। গ্যালারিতে উঠছে 'গো ব্যাক কার্লেস, গো ব্যাক...' স্লোগান। কারণ কার্লেস কুয়াদ্রাতের দলের পুরনো ফুটবলার বোরহা হেরেরাই (Borja Herera) এফসি গোয়ার হয়ে হ্যাটট্রিক করে হারালে ইস্টবেঙ্গলকে (East Bengal)। ঘরের মাঠেও হারের ধারা অব্যহত রাখল তারা। প্রথমার্ধেই ২ গোল করে ফেলেছিলেন বোরহা। গোল পেয়ে সেলিব্রেট করেননি একবারও। গোটা ইস্টবেঙ্গল গ্যালারি উঠে দাঁড়িয়ে হাততালি দিয়ে অভিবাদন জানায়। একে পরপর ম্যাচে হার তার উপর ঘরের মাঠেও ব্যর্থতা। ইস্টবেঙ্গল সমর্থকদের হতাশা ক্রমে বাড়ছে। 

শেষ ১০ মিনিট ১০ জনে খেলা এফসি গোয়ার বিরুদ্ধে এক গোল শোধ দিলেও লাভ হয়নি। ম্যাচ ৩-২ গোলে হেরে মাঠ ছাড়ে লাল-হলুদ। টানা পাঁচ ম্যাচে হার ইস্টবেঙ্গলের। এফসি গোয়ার আক্রমণে ইস্টবেঙ্গল ডিফেন্স পুরো নাজেহাল হয়ে যায়। দেবজিতের প্রথম গোলের ক্ষেত্রে কিছুই করতে পারেননি। দ্বিতীয় গোল হয় হিজাজির ভুল থেকে। বোরহা সেতাকে কাজে লাগিয়ে গোল করে যান।  সেই সময় মনে হচ্ছিল, পাঁচ গোলও খেয়ে যেতে পারে ইস্টবেঙ্গল। তবে সেটা হয়নি প্রথমার্ধে মাদিহ তালাল পেনাল্টি থেকে গোল করে দেওয়ায়।

২-১ গোলে দ্বিতীয়ার্ধে খেলতে নামলেও ব্যব্দান বাড়ান সেই বোরহা। ৭১ মিনিটে আসে সেই গোল। হ্যাটট্রিক হওয়ার পরেও সতীর্থদের সেলিব্রেশন করতে বারন করেন তিনি। তবে গ্যালারি থেকে উঠে দাঁড়িয়ে সুপার কাপ জেতান বোরহাকে অভিবাদন জানান লাল-হলুদ সমর্থকরা। ২ গোলে পিছিয়ে পড়ে ডেভিডকে মাঠে নামিয়ে দেন কুয়াদ্রাত। শেষ দিকে তাঁর গোলেই ব্যবধান কমায় ইস্টবেঙ্গল। আনোয়ার আলির দূর থেকে নেওয়া শট লক্ষীকান্ত কাট্টিমনি সেভ করলেও তা ডেভিডের পায়ে পড়ে। মাথা ঠান্ডা রেখে বল জালে জড়ান তিনি।

তবে শেষরক্ষা হয়নি। খালি হাতেই মাঠ ছাড়তে হয় ইস্টবেঙ্গলকে। শেষদিকে গোলের প্রচুর সুযোগ পেলেও সেখান থেকে কাজের কাজ করতে পারেননি ক্যাপ্টেন ক্লেইটন সিলভা। শুরু থেকেই রাইট ব্যাকের অভাব বোধ করছিল গোটা ইস্টবেঙ্গল দল। রাকিপের চোট থাকায় সেই জায়গায় সৌভিক চক্রবর্তীকে ব্যবহার করলেও তা কাজে আসেনি।              

Advertisement