scorecardresearch
 

ICC Bans Rizwan: ম্যাচ ফিক্সিং করে নির্বাসিত রিজওয়ান, কত বছরের নিষেধাজ্ঞা?

আবারও ক্রিকেটে দুর্নীতির অভিযোগ। সেই অভিযোগ প্রমানিত হওায়য় বড় শাস্তির মুখে রিজওয়ান। ম্যাচ ফিক্সিং-এর জন্য ১৭ বছরের জন্য সমস্ত ধরনের ক্রিকেট থেকে নির্বাসিত হলেন তিনি। তবে এই রিজওয়ান পাকিস্তানের মহম্মদ রিজওয়ান নন। আবুধাবি টি-টেন লিগ থেকে বিষয়টি জানা গেছে। এবার ইংল্যান্ডের ক্লাব ক্রিকেটার রিজওয়ান জাভেদের বিরুদ্ধে ম্যাচ ফিক্স করার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে।

Advertisement
ম্যাচ ফিক্সিং (ছবি- প্রতীকী) ম্যাচ ফিক্সিং (ছবি- প্রতীকী)

আবারও ক্রিকেটে দুর্নীতির অভিযোগ। সেই অভিযোগ প্রমানিত হওায়য় বড় শাস্তির মুখে রিজওয়ান। ম্যাচ ফিক্সিং-এর জন্য ১৭ বছরের জন্য সমস্ত ধরনের ক্রিকেট থেকে নির্বাসিত হলেন তিনি। তবে এই রিজওয়ান পাকিস্তানের মহম্মদ রিজওয়ান নন। আবুধাবি টি-টেন লিগ থেকে বিষয়টি জানা গেছে। এবার ইংল্যান্ডের ক্লাব ক্রিকেটার রিজওয়ান জাভেদের বিরুদ্ধে ম্যাচ ফিক্স করার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে।

কঠোর শাস্তি রিজওয়ানের
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) এ বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে। রিজওয়ানকে সাড়ে ১৭ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করেছে আইসিসি। এই নিষেধাজ্ঞা এতটাই বড় যে এই খেলোয়াড়ের ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যাবে। রিজওয়ান জাভেদ ২০২১ সালে আবুধাবি টি ১০ লিগের সময় ম্যাচগুলি ফিক্স করার একাধিক প্রচেষ্টার জন্য অভিযুক্ত হয়েছিল।

তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের জবাব দিতে পারেননি রিজওয়ান
এ নিয়ে মামলা চলছিল। কিন্তু এখন আইসিসি রিজওয়ানকে দোষী সাব্যস্ত করেছে এবং তাকে সাড়ে ১৭ বছরের জন্য সব ধরনের ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। রিজওয়ান তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা এসব অভিযোগের জবাব দিতে ব্যর্থ হয়েছেন বলে জানানো হয়। এর পরেই, আইসিসি পদক্ষেপ নেয় এবং এই নিষেধাজ্ঞা জারি করে। ২০২৩-এর ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে লাগু হবে এই শাস্তি। এমিরেটস ক্রিকেট বোর্ড (ECB) ২০১৭ সালে আবুধাবি T10 লিগ শুরু করে। গত বছরের সেপ্টেম্বরে ইসিবির পক্ষ থেকে যে ৮ জন খেলোয়াড় ও কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আইসিসি অভিযুক্ত করেছিল রিজওয়ান তাদের একজন।

এই অধিকারও কেড়ে নেওয়া হয় এই ক্রিকেটারের কাছ থেকে
বাংলাদেশের অলরাউন্ডার নাসির হুসেনও এই অভিযুক্তদের মধ্যে ছিলেন এবং বর্তমানে দুই বছরের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে তাঁর। এর মাঝেই রিজওয়ানকে দুর্নীতি দমন আইনের ধারা ২.১.১, ধারা ২.১.৩, ধারা ২.৪.৪ এবং ২.৪.৬ ধারা সহ বিভিন্ন ধারায় নিষিদ্ধ করা হয়েছে। রিজওয়ানের কাছ থেকে শুনানির অধিকারও কেড়ে নেওয়া হয়েছে।

Advertisement

Advertisement