scorecardresearch
 

Howrah Ayodhya Special Train: বাংলা থেকে অযোধ্যা স্পেশাল ট্রেন, কীভাবে বুকিং; ভাড়া কত?

Howrah Ayodhya Special Train: ভারতীয় রেল (Indian Railways) ২০০ টিরও বেশি আস্থা স্পেশাল ট্রেন চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে যাতে আরও বেশি সংখ্যক লোক রাম মন্দির পরিদর্শন করতে পারে। দেশজুড়ে অযোধ্যার জন্য রেলের তরফে বিশেষ ট্রেন চালানো হচ্ছে। রেল মন্ত্রক সূত্রে খবর, বিভিন্ন রাজ্যের বিভিন্ন শহর, টায়ার-১ এবং টিয়ার ২ শহর থেকে ১০০ দিনের জন্য অযোধ্যা ধাম স্টেশন পর্যন্ত চলবে এই ট্রেন।

Advertisement
বাংলা থেকে অযোধ্যা স্পেশাল ট্রেন, কীভাবে বুকিং; ভাড়া কত? বাংলা থেকে অযোধ্যা স্পেশাল ট্রেন, কীভাবে বুকিং; ভাড়া কত?

Howrah Ayodhya Special Train: গোটা দেশ এখন অযোধ্যামুখী। রামলালার দর্শনের জন্য সবাই কোমর বাঁধছে। অযোধ্যায় নব নির্মিত রামমন্দির দর্শনে যেন আর তর সইছে না ভক্তদের। এমনকী উদ্বোধনের দিনের প্রবল ভিড়ের চাপ থাকবে অনুমান করেই অনেকে আগেই গিয়ে দর্শন করে এসেছেন বিশাল স্থাপত্যকীর্তির। বাংলা থেকেও প্রচুর মানুষ গিয়েছেন, যাচ্ছেন। তবে উদ্বোধনের দিন বা সেই সময়ের আশপাশে অনেকে যেতে চাইছেন। কিন্তু বাদ সাধছে ট্রেন-বিমানের ভাড়া। আর ভাড়ার চিন্তা না করলেও জায়গা মেলা মুশকিল। এবার সেই সমস্যা সমাধান করবে রেল। তা জানিয়েছেন খোদ বঙ্গ বিজেপি নেতা তথা বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।

ক এদিকে এই উপলক্ষে, ভারতীয় রেল (Indian Railways) ২০০ টিরও বেশি আস্থা স্পেশাল ট্রেন চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে যাতে আরও বেশি সংখ্যক মানুষ রাম মন্দির পরিদর্শন করতে পারে। দেশজুড়ে অযোধ্যার জন্য রেলের তরফে বিশেষ ট্রেন চালানো হচ্ছে। রেল মন্ত্রক সূত্রে খবর, বিভিন্ন রাজ্যের বিভিন্ন শহর, টায়ার-১ এবং টিয়ার ২ শহর থেকে ১০০ দিনের জন্য অযোধ্যা ধাম স্টেশন পর্যন্ত চলবে এই ট্রেন।

শনিবার সকালে দিলীপবাবু বলেন, ‘সার দেশের লোক অযোধ্যায় দর্শন করতে যেতে চান। এত লোক একসঙ্গে গেলে ছোট্ট শহর অযোধ্যায় অব্যবস্থা তৈরি হবে। তাই ওখানকার আয়োজকরা বিভিন্ন রাজ্যকে আলাদা আলাদা সময় দিয়েছেন। ২২ তারিখের পর সাধারণ মানুষ যাতে দর্শন করতে পারেন। কেন্দ্রীয় সরকারও সহযোগিতা করছে।

কীভাবে ট্রেন ও ভাড়া?

বিভিন্ন রাজ্য থেকে অযোধ্যার উদ্দেশে শত শত আস্থা স্পেশ্যাল ট্রেন চলবে। তার মধ্যে ২৯ জানুয়ারি হাওড়া স্টেশন থেকে প্রথম ট্রেন ছাড়বে। ৫ টা ট্রেন আপাতত যাবে ৫ দিন। যারা যেতে চান তারা ১৬০০ টাকার টিকিট কাটবেন। আগে জমা দেবেন। তার পর রেল পাস দেবে। ট্রেনে ওঠার পরে বাড়ি ফেরা পর্যন্ত সব দায়িত্ব নেবেন ওঁরা। ওখানে বাংলাভাষী ভলান্টিয়ার থাকবে। খাওয়া, থাকা, যাতায়াত সব ব্যবস্থা হবে। সারা ভারতবর্ষকে চারটে জোনে ভাগ করে আলাদা আলাদা রংয়ের পরিচয়পত্র দেওয়া হবে।’

Advertisement

 

Advertisement