scorecardresearch
 

Post Office Kisan Vikas Patra : পোস্ট অফিসের এই স্কিমে টাকা রাখলেই ডাবল, কম মেয়াদে সুদও বেশি

কিষাণ বিকাশ পত্রে মূলত টাকা দ্বিগুণ করা জন্য মানুষ বিনিয়োগ করেন। টাকা দ্বিগুণ করার ক্ষেত্রে এটি একটি খুবই জনপ্রিয় স্কিম। সম্প্রতি সরকার টাকা দ্বিগুণ করার মেয়াদও কমিয়েছে। এর আগে কিষাণ বিকাশ পত্রে বিনিয়োগে ৬.৯ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যেত। কিন্তু এখন তা বাড়িয়ে ৭.০ শতাংশ করা হয়েছে। সেক্ষেত্রে এখন এই স্কিমে বিনিয়োগ করলে নতুন সুদের হার থেকে রিটার্ন পাওয়া যাবে। 

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • পোস্ট অফিসের বিভিন্ন সেভিংস স্কিম রয়েছে
  • তার মধ্যে একটি কিষাণ বিকাশ পত্র
  • জেনে নিন স্কিম সম্পর্কে

সেভিংসের জন্য পোস্ট অফিস সবসময়ই একটি ভাল বিকল্প। এখানে টাকা রাখলে একদিকে যেমন ভাল রিটার্ন পাওয়া যায়, তেমনই টাকার নিরাপত্তাও থাকে। পোস্ট অফিসে বিভিন্ন ধরনের স্মল সেভিং স্কিম থাকে (Post Office Small Savings Scheme)। সেগুলির মধ্যেই একটি হল কিষাণ বিকাশ পত্র (Post Office Kisan Vikas Patra)। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এটি খুবই জনপ্রিয়। সম্প্রতি কিষাণ বিকাশ পত্রে বিনিয়োগের সুদের হার বাড়িয়েছে সরকার। তাই আপনিও বিনিয়োগের প্ল্যান করলে এখানে করতে পারেন। 

সুদের পরিমান কত?
কিষাণ বিকাশ পত্রে মূলত টাকা দ্বিগুণ করা জন্য মানুষ বিনিয়োগ করেন। টাকা দ্বিগুণ করার ক্ষেত্রে এটি একটি খুবই জনপ্রিয় স্কিম। সম্প্রতি সরকার টাকা দ্বিগুণ করার মেয়াদও কমিয়েছে। এর আগে কিষাণ বিকাশ পত্রে বিনিয়োগে ৬.৯ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যেত। কিন্তু এখন তা বাড়িয়ে ৭.০ শতাংশ করা হয়েছে। সেক্ষেত্রে এখন এই স্কিমে বিনিয়োগ করলে নতুন সুদের হার থেকে রিটার্ন পাওয়া যাবে। 

কত দিনে দ্বিগুণ?
কিষাণ বিকাশ পত্রে ন্যূনতম বিনিয়োগের পরিমাণ হল ১০০০ টাকা৷ তবে সর্বোচ্চ বিনিয়োগের কোনও সীমা নির্ধারণ করা হয়নি। ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সের যে কোনও ভারতীয় নাগরিক এই স্কিমটি কিনতে পারেন। যে কোনও ব্যক্তি নিকটস্থ পোস্ট অফিসে গিয়ে এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন। কিষাণ বিকাশ পত্রে বিনিয়োগের পরিমাণ প্রথম ১২৪ মাসে দ্বিগুণ হত। কিন্তু এখন মেয়াদ কমিয়ে তা ১২৩ মাস (১০ বছর তিন মাস) করা হয়েছে। নয়া নিময় গত ১ অক্টোবর থেকে লগু হয়ে গিয়েছে। 

কীভাবে করাবেন?
কিষাণ বিকাশ পত্র স্কিম নিতে প্রথমেই গ্রাহককে যেতে হবে পোস্ট অফিস। এর পর জমার রশিদ-সহ আবেদনটি পূরণ করতে হবে এবং তারপরে বিনিয়োগের পরিমাণ নগদ, চেক বা ডিমান্ড ড্রাফটে জমা দিতে হবে। আবেদনের সঙ্গে নিজের পরিচয়পত্রও অ্যাটাচ করতে হবে। আবেদনপত্র এবং টাকা জমা দেওয়ার পরে, হাতে আসবে কিষাণ বিকাশ পত্রের সার্টিফিকেট। 
 

Advertisement

আরও পড়ুন - নতুন বছরে রাহুর শুভ প্রভাব, ৩ রশির ভাগ্যদয়-বিপুল অর্থযোগ

 

Advertisement