scorecardresearch
 

Sheikh shahjahan: শাহজাহান এবার CID-র হাতে, আনা হল ভবানী ভবনে

তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাগুলির তদন্তভার নিল সিআইডি। এই খবর জানিয়েছেন সিআইডি-র এক কর্তা। আজ ভোরেই উত্তর ২৪ পরগনা জেলার মিনাখাঁ থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে শাহজাহানকে। তাঁকে আদালতে তোলা হলে বিচারক ১০ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন।

Advertisement
শাহজাহান এবার CID-র হাতে, আনা হল ভবানী ভবনে শাহজাহান এবার CID-র হাতে, আনা হল ভবানী ভবনে
হাইলাইটস
  • শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাগুলির তদন্তভার নিল সিআইডি
  • উত্তর ২৪ পরগনা জেলার মিনাখাঁ থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে শাহজাহানকে

তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাগুলির তদন্তভার নিল সিআইডি। এই খবর জানিয়েছেন সিআইডি-র এক কর্তা। আজ ভোরেই উত্তর ২৪ পরগনা জেলার মিনাখাঁ থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে শাহজাহানকে। তাঁকে আদালতে তোলা হলে বিচারক ১০ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার ভোররাতে গ্রেফতার হওয়া শাহজাহানকে বসিরহাটের একটি স্থানীয় আদালতে তোলা হয়। বিচারক তাঁকে ১০ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন। যদিও পুলিশের তরফে ১৪ দিনের হেফাজত চাওয়া হয়েছিল। আদালত থেকে শাহজাহানকে সোজা ভবানী ভবনে আনা হয়েছে। সিআইডি-র এক কর্তা বলেছেন, 'আমরা শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত করব। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ভবানী ভবনে নিয়ে আসা হয়েছে।'

বুধবার কলকাতা হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল শেখ শাহজাহানকে সেন্ট্রাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (সিবিআই), এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) বা পুলিশ গ্রেফতার করতে পারে। এর ঠিক ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই গ্রেফতার হলেন শেখ শাহজাহান। আদালতের স্পষ্ট নির্দেশের পরদিনই নাটকীয়ভাবে গ্রেফতার করা হল তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান। অভিযোগের ৫৫ দিন পর তাঁকে গ্রেফতার করল পুলিশ ৷ গত ৫ জানুয়ারি থেকে নিখোঁজ ছিলেন শেখ শাহজাহান ৷ গতকালই কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম রাজ্যকে সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন, শেখ শাহজাহানকে গ্রেফতারিতে কোনও নিষেধাজ্ঞা নেই ৷ পুলিশ তো বটেই, এমনকী ইডি, সিবিআই-ও গ্রেফতার করতে পারে সন্দেশখালির তৃণমূলের দাপুটে নেতা বলে পরিচিত শেখ শাহজাহানকে ৷

আরও পড়ুন

গত ৫ জানুয়ারি রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে সন্দেশখালিতে শেখ শাহাজাহানের বাড়িতে পৌঁছয় ইডি ৷ সেখানে শাহজাহানের সন্ধান পায়নি ইডির তদন্তকারীরা ৷ উলটে আধিকারিকদের উপর চড়াও হয় স্থানীয়রা ৷ তাঁদের মারধরের অভিযোগও ওঠে ৷ তারপর থেকেই বেপাত্তা হয়ে যান শাহজাহান।

Advertisement

Advertisement