scorecardresearch
 

Adenovirus: ফেব্রুয়ারিতে অ্যাডেনোভাইরাস পজেটিভ ১ হাজার ১৭০ জন, ফোনের পর ফোন স্বাস্থ্যভবনের হেল্পলাইনে

ফেব্রুয়ারিতেই বাড়বাড়ন্ত অ্যাডেনোভাইরাসের।  ICMR-ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ কলেরা অ্যান্ড এন্টেরিক ডিজিজেস (NICED) দ্বারা পরিচালিত পরীক্ষার ফলাফল অনুসারে, জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারিতে বেড়েছে সংক্রমণ। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ (ICMR) এর অধীনে একটি ইনস্টিটিউট NICED-এর একজন আধিকারিক বলেছেন, ফেব্রুয়ারিতে বিশ্লেষণ করা ১,১১৭টি সোয়াব নমুনার প্রায় ৫০ শতাংশ পজেটিভ।

Advertisement
প্রতীকী ছবি। প্রতীকী ছবি।
হাইলাইটস
  • ফেব্রুয়ারিতেই বাড়বাড়ন্ত অ্যাডেনোভাইরাসের।
  • ICMR-ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ কলেরা অ্যান্ড এন্টেরিক ডিজিজেস (NICED) দ্বারা পরিচালিত পরীক্ষার ফলাফল অনুসারে, জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারিতে বেড়েছে সংক্রমণ।

ফেব্রুয়ারিতেই বাড়বাড়ন্ত অ্যাডেনোভাইরাসের।  ICMR-ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ কলেরা অ্যান্ড এন্টেরিক ডিজিজেস (NICED) দ্বারা পরিচালিত পরীক্ষার ফলাফল অনুসারে, জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারিতে বেড়েছে সংক্রমণ।
ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ (ICMR) এর অধীনে একটি ইনস্টিটিউট NICED-এর একজন আধিকারিক বলেছেন, ফেব্রুয়ারিতে বিশ্লেষণ করা ১,১১৭টি সোয়াব নমুনার প্রায় ৫০ শতাংশ পজেটিভ। NICED-তে পরীক্ষা করা ৫০০টি নমুনার মধ্যে ৩২ শতাংশে অ্যাডেনোভাইরাস ধরা পড়ে। ১৩ শতাংশ প্যারাইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস এবং ১২ শতাংশ রাইনোভাইরাস।

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিব এইচ.কে. দ্বিবেদী বৃহস্পতিবার বলেছিলেন যে, বর্তমান ভাইরাল বৃদ্ধির সময় শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ৫,২১৩টি শিশুর মধ্যে ১২ শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

আরও পড়ুন-অ্যাডেনোভাইরাসের দাপট অব্যহত, ৭ দিনে রাজ্যে প্রাণ হারাল ৩০ শিশু

দেখা গেছে যে, জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারিতে পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করা শিশুদের নমুনায় অ্যাডেনোভাইরাসের প্রকোপ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। শুক্রবার, রাজ্যের স্বাস্থ্য বিভাগের ঊর্ধ্বতন আধিকারিকরা রাজ্য জুড়ে বিভিন্ন হাসপাতালের আধিকারিকদের সাথে ভিডিও কনফারেন্স করেছেন।

অন্যদিকে, একের পর এক ফোন বেজেই চলেছে স্বাস্থ্যভবনের হেল্পলাইন নম্বরে। উদ্বিগ্ন বাবা-মা এবং কলকাতার কাছাকাছি জেলা থেকে অসুস্থ শিশুদের আত্মীয়রা শহরের সরকারি হাসপাতালের বেডের খোঁজ করছেন।
হেল্পলাইন - 1800-313- 444-222 - বৃহস্পতিবার চালু করা হয়েছিল।

আধিকারিকরা জানিয়েছেন যে বেশিরভাগ কল নদীয়া, উত্তর এবং দক্ষিণ ২৪-পরগনা এবং হুগলি থেকে এসেছে। কলকারীদের মধ্যে বাবা-মা ছিলেন যারা জ্বর এবং শ্বাসকষ্টের জন্য তাদের বাচ্চাদের চিকিৎসার বিষয়ে জানতে চাইছেন। কোনও শিশুর যদি চার দিনের বেশি জ্বর থাকে তাহলে হাসপাতালে ভর্তি করতে বলা হচ্ছে।

 

TAGS:
Advertisement