scorecardresearch
 

ভয়ানক! করোনার তৃতীয় ঢেউ ফুসফুস ড্যামেজ করবে ২-৩ দিনেই!

করোনার তৃতীয় ঢেউ আসবেই। কয়েকদিন আগে এই আতঙ্কের কথা জানিয়েছিলেন কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা কে বিজয়রাঘবন। চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতে, এটা প্রমাণিত সত্য যে, করোনা তার শক্তি বাড়াচ্ছে। প্রথম ঢেউয়ের থেকে দ্বিতীয় ঢেউ অনেক বেশি শক্তিশালী হিসেবে নিজের অস্তিত্ব জানান দিয়েছে। তৃতীয় ঢেউ আরও মারাত্মক হবে।

Advertisement
Corona Corona
হাইলাইটস
  • করোনার তৃতীয় ঢেউ আরও মারাত্মক
  • মত চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের
  • এই ঢেউ ফুসফুসকে ২-৩ দিনের মধ্যে সংক্রমিত করবে, জানালেন চিকিৎসকদের একাংশ

করোনার তৃতীয় ঢেউ আসবেই। কয়েকদিন আগে এই আতঙ্কের কথা জানিয়েছিলেন কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা কে বিজয়রাঘবন। তবে আজ তিনি খানিকটা আশার কথা শোনালেন। বললেন, করোনার তৃতীয় ঢেউ দেশের সব জায়গায় ছড়িয়ে নাও পড়তে পারে। যাতে এই ঢেউ বেশি প্রসারিত হতে না পারে সেজন্য আগাম ব্যবস্থা নেবে কেন্দ্র সরকার। 

তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, করোনার তৃতীয় ঢেউ আসবেই। তার কারণ, বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে তার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। কোনও কোনও দেশে তৃতীয় ঢেউ চলেও এসেছে। ভারতেও আসবে। এদেশে আসার সম্ভাবনা আরও বেশি বলেই মত চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের। তাঁদের যুক্তি, এদেশে ভ্যাকসিনেশন খুব একটা ভালোভাবে হচ্ছে না। তাই তৃতীয় ঢেউয়ের প্রভাব মারাত্মক পড়তে পারে। 

করোনার তৃতীয় ঢেউ কতখানি মারাত্মক ?

চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতে, এটা প্রমাণিত সত্য যে, করোনা তার শক্তি বাড়াচ্ছে। প্রথম ঢেউয়ের থেকে দ্বিতীয় ঢেউ অনেক বেশি শক্তিশালী হিসেবে নিজের অস্তিত্ব জানান দিয়েছে। তৃতীয় ঢেউ আরও মারাত্মক হবে। করোনার প্রথম ঢেউ ফুসফুসে ইনফেকশন ছড়াতে ১০-১২ দিন সময় নিত। দ্বিতীয় ঢেউ ৫-৭ দিনে ইনফেকশন ছড়াতে পারে তার প্রমাণ দিয়েছে। কিন্তু, তৃতীয় ঢেউ ফুসফুসকে সংক্রমিত করতে সময় নেবে মাত্র ২-৩ দিন। অর্থাৎ সময় মতো হাসপাতালে ভর্তি না হলে প্রাণ হারানোর আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। আগে থেকে সতর্ক না হলে হয়তো হাসপাতালে পৌঁছানোর সুযোগটুকুও পাবেন না রোগীরা। 

কীভাবে আটকানো যেতে পারে? 

চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, করোনার এই তৃতীয় ঢেউ আসবেই। তা নিয়ে আমরা আগাম সতর্ক হতে পারি। যদি ভ্যাকসিনেশন প্রক্রিয়া দ্রুত হয়, বেশি সংখ্যক মানুষকে ভ্যাকসিন দেওয়া যায়, তাহলে তৃতীয় ঢেউ-এর ক্ষতি কমানো যেতে পারে। পাশাপাশি সামাজিক দূরত্ববিধি ও মাস্ক ব্যবহারের উপরও জোর দিয়েছেন গবেষকরা। 
 

Advertisement

Advertisement