scorecardresearch
 

D El Ed Question Paper Leak : ডিএলএড প্রশ্ন ফাঁস বিতর্কে CID তদন্তের নির্দেশ নবান্নর

সোমবারই ছিল ডিএলএড কোর্সের ফাইনাল পরীক্ষা। ওইদিন দুপুর ১২টা নাগাদ শুরু হয় পরীক্ষা। পরীক্ষা চলে দুপুর ২টো পর্যন্ত। এদিকে পরীক্ষা শুরুর আগে সকাল ১০টা ৪৭ মিনিট নাগাদ হোয়াটসঅ্যাপে ছড়িয়ে পড়ে একটি প্রশ্নপত্র। অভিযোগ, পরীক্ষাকেন্দ্রে পড়ুয়াদের যে প্রশ্নপত্র দেওয়া হয়েছিল, তার সঙ্গে মিল রয়েছে হোয়াটসঅ্যাপে ছড়িয়ে পড়া প্রশ্নপত্রের।

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • ডিএলএড পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ
  • বড় পদক্ষেপ নবান্নর
  • সিআইডি তদন্তের নির্দেশ

সোমবার ডিএলএড-এর (D El Ed) পরীক্ষায় ওঠে প্রশ্নপত্র ফাঁসের (D El Ed Question Paper Leak) অভিযোগ। আর ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই সেই বিষয়ে বড় পদক্ষেপ নিল রাজ্য সরকার। ঘটনায় সিাআইডি (CID) তদন্তের নির্দেশ দিল নবান্ন (Nabanna)। 

সোমবারই ছিল ডিএলএড কোর্সের ফাইনাল পরীক্ষা। ওইদিন দুপুর ১২টা নাগাদ শুরু হয় পরীক্ষা। পরীক্ষা চলে দুপুর ২টো পর্যন্ত। এদিকে পরীক্ষা শুরুর আগে সকাল ১০টা ৪৭ মিনিট নাগাদ হোয়াটসঅ্যাপে ছড়িয়ে পড়ে একটি প্রশ্নপত্র। অভিযোগ, পরীক্ষাকেন্দ্রে পড়ুয়াদের যে প্রশ্নপত্র দেওয়া হয়েছিল, তার সঙ্গে মিল রয়েছে হোয়াটসঅ্যাপে ছড়িয়ে পড়া প্রশ্নপত্রের। যদিও সেই অভিযোগের সত্যতা খতিয়ে দেখেনি Bangla.Aajtak.In।

বিষয়টি নিয়ে জলঘোলা শুরু হতেই আসরে নামে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। ওইদিন বিকেলে সাংবাদিক বৈঠক করে পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল বলেন, "এই অভিযোগকে পর্ষদ হাল্কা ভাবে নিচ্ছে না। তদন্ত কমিটি তৈরি করছি। ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত হলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরীক্ষার্থীদের কোনও ক্ষতি হবে না। এ নিয়ে যদি পর্ষদ কোনও সিদ্ধান্ত নেয় আগামী দিনে, তা হলে পরীক্ষার্থীদের সমস্যা হবে না।" তবে পাশাপাশি তিনি এও দাবি করেন, "এটা প্রশ্নফাঁসের ঘটনা নয়। সরকার ও পর্ষদের ভাবমূর্তি নষ্টের প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে।"

প্রসঙ্গত, শিক্ষাক্ষেত্রে নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডের তদন্তে নেমে তদন্তকারী সংস্থার আতস কাঁচের তলায় এসেছে ডিএলএড কোর্সটিও। তদন্তকারী সংস্থার জানাচ্ছে, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি তথা পলাশিপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্যের গ্রেফতারির পর ডিএলএড কলেজে ভর্তির জন্য পড়ুয়াদের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার বিষয়টি নজরে আসে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আরও দাবি, গত ২০১৮ সাল থেকে ২০২২ পর্যন্ত তিনটি শিক্ষাবর্ষে টেটের জন্য ডিএলএড প্রশিক্ষণ নিতে ইচ্ছুক ছাত্রছাত্রীদের থেকে নিয়মিত ভাবে টাকা নেওয়া হয়েছে। মূলত ডিএলএড প্রশিক্ষণের যে ৬০০টি কলেজ রয়েছে, সেইগুলিতে অফলাইনে ভর্তির জন্যই ওই টাকা নেওয়া হত বলে তদন্তে উঠে এসেছে।

Advertisement

আরও পড়ুন - ছবিতে ঘাপটি মেরে রয়েছে বিড়াল, ১০ সেকেন্ডে খুঁজে বের করুন দেখি!

 

Advertisement