scorecardresearch
 

বাংলা থেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় কে? যা জানালেন দিলীপ ঘোষ...

সিবিআই অফিসার সন্দেহে ধৃত সনাতন রায়চৌধুরীর (Sanatan Roy Choudhury) সঙ্গে বিজেপি নেতা রুদ্রনীল ঘোষের ছবির প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, "ভুয়োতে সব ভরে গিয়েছে। কী ভুয়ো নেই এখানে? ভ্যাকসিন ভুয়ো, সার্টিফিকেট ভুয়ো, আইএএস ভুয়ো, মুখ্যমন্ত্রী পর্যন্ত ভুয়ো। দীর্ঘদিন ধরে প্রশাসন ঢিলে তালে চলার জন্য অসৎ লোকেরা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে।"

Advertisement
দিলীপ ঘোষ দিলীপ ঘোষ
হাইলাইটস
  • "মন্ত্রীসভার সম্প্রসারণ নিয়ে দলের তরফে কোনও খবর নেই"
  • দাবি বিজেপির রাজ্য সভাপতির
  • ভিআইপিদের সতর্ক থাকার পরামর্শ

আজই হতে পারে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসবার রদবদল তথা সম্প্রসারণ। বাংলা থেকেও কোনও নতুন মুখ মন্ত্রিসভায় স্থান পেতে পারেন, রয়েছে এমন জল্পনাও। তবে এই বিষয়ে তাঁদের কিছু জানা নেই বলে বুধবার দাবি করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। এদিন এই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বলেন, "মন্ত্রিসভার রদবদল হবে বলে শুনছি, তাও সাংবাদমাধ্যমের কাছ থেকে। আমাদের কাছে দলের তরফে বা সরকারিভাবে কোনও খবর নেই, বা কে হচ্ছেন তাও জানা নেই।" 

পাশপাশি ভুয়ো সিবিআই অফিসার সন্দেহে ধৃত সনাতন রায়চৌধুরীর (Sanatan Roy Choudhury) সঙ্গে বিজেপি নেতা রুদ্রনীল ঘোষের ছবির প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, "ভুয়োতে সব ভরে গিয়েছে। কী ভুয়ো নেই এখানে? ভ্যাকসিন ভুয়ো, সার্টিফিকেট ভুয়ো, আইএএস ভুয়ো, মুখ্যমন্ত্রী পর্যন্ত ভুয়ো। দীর্ঘদিন ধরে প্রশাসন ঢিলে তালে চলার জন্য অসৎ লোকেরা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে।" এক্ষেত্রে বিজেপির রাজ্য সভাপতির পরামর্শ, "যাঁরা ভিআইপি তাঁদের একটু সতর্ক থাকা উচিত, যাতে এই ধরনের লোকেরা সুবিধা নিতে না পারে।"

এদিন বিধান পরিষদ (Vidhan Parishad) নিয়েও মুখ খোলেন দিলীপ ঘোষ। তিনি প্রশ্ন তোলেন, "হঠাৎ বিধান পরিষদের দরকার হল কেন? মুখ্যমন্ত্রী হয়ত ভাবছেন যে নির্বাচন না হলে ওনার পদে থাকা সম্ভব হবে না। ওনাার যে বরিষ্ঠ নেতারা নির্বাচনে দাঁড়াননি বা পদত্যাগ করেছেন, তাঁদের পিছনের দরজা দিয়ে নিয়ে আসার চেষ্টা হচ্ছে। এতবড় বিধানসভা, তাঁদেরই ২১৩ জন জিতে এসেছেন। সমাজের সমস্তস্তরের মানুষের প্রতিনিধিত্ব তার মধ্যে রয়েছে, তারপরেও কেন বিধান পরিষদ আনার চেষ্টা করা হচ্ছ?" তিনি আরও বলেন, "আমার চাই না বিধান পরিষদ হোক, কারণ করোনা মহামারিতে মানুষের অবস্থা খুবই খারাপ। সেখানে আরও ৫০০-৭০০ কেটি টাকা খরচ বাড়িয়ে লাভ টা কী?" 

Advertisement

এছাড়া জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি প্রসঙ্গে দিলীপ বলেন, "সরকার চেষ্টা করছে দাম কম করার। কারণ পেট্রোলের দাম (Pertol Price) বাড়লে অন্যান্য বিষয়ের ওপরেও তার প্রভাব পড়ে। আমারও চাইব দাম কম হোক। তবে সবটাই সরকারের হাতে নেই, আন্তর্জতিক বাজারের সঙ্গে যুক্ত। রাজ্য সরকার, কেন্দ্র সরকার মিলে যদি সেস কমায় তাহলে মানুষের একটু সুবিধা হতে পারে।"  

Advertisement