scorecardresearch
 

"TMC গরুর গাড়ির হেডলাইট", ২১-এর আগে তীব্র আক্রমণ শুভেন্দুর

মঙ্গলবার দুর্গাপুরে (Durgapur) একটি সভায় যোগ দিয়ে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, "তৃণমূল হল গরুর গাড়ির হেডলাইট। ওদের সঙ্গে কেউ নেই।" একইসঙ্গে বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফলের প্রেক্ষিতে শুভেন্দু বলেন, "বিজেপি ভাল ফল করেনি, তবে হারেওনি। আপনারা আমাদের প্রধান বিরোধীদলের দায়িত্ব দিয়েছেন। আগামিদিনে মোদিজির নেতৃত্বে সোনার বাংলা গড়ার কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে।" 

Advertisement
শুভেন্দু অধিকারী শুভেন্দু অধিকারী
হাইলাইটস
  • "তৃণমূলের সঙ্গে কেউ নেই"
  • "বিজেপি ভাল ফল করেনি, তবে হারেওনি"
  • দুর্গাপুরে বললেন শুভেন্দু অধিকারী

করোনা আবহে এবছরও ২১শে জুলাই ভার্চুয়াল সভা করতে চলেছে তৃণমূল (TMC)। আর এবারে ২১শে জুলাইতে বাংলার পাশাপাশি ভিনরাজ্য তথা জাতীয় স্তরের রাজনীতে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে ঘাসফুল শিবির। সেই কারণে বাংলার পাশাপাশি দিল্লি, ত্রিপুরা, গুজরাত ও উত্তরপ্রদেশেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাষণ শোনা যেতে পারে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে। আর যে সময় জাতীয়স্তরে নিজেদের পায়ের তলার জমি আরও শক্ত করতে চাইছে তৃণমূল ঠিক সেই সময়েই রাজ্যের শাসকদলকে তীব্র আক্রমণ শানালেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। 

মঙ্গলবার দুর্গাপুরে (Durgapur) একটি সভায় যোগ দিয়ে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, "তৃণমূল হল গরুর গাড়ির হেডলাইট। ওদের সঙ্গে কেউ নেই।" একইসঙ্গে বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফলের প্রেক্ষিতে শুভেন্দু বলেন, "বিজেপি ভাল ফল করেনি, তবে হারেওনি। আপনারা আমাদের প্রধান বিরোধীদলের দায়িত্ব দিয়েছেন। আগামিদিনে মোদিজির নেতৃত্বে সোনার বাংলা গড়ার কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে।" 

DPL-এ বিজেপির বিক্ষোভ

এদিকে জমি বিক্রির পাশাপাশি রাজ্য সরকার ডিপিএলএ-কেও (DPL) বিক্রি করার চক্রান্ত করছে এই অভিযোগ সংস্থার প্রশাসনিক ভবনের সামনে ৭ দিনের বিক্ষোভ কর্মসূচি নিয়েছে বিজেপি। এদিন সেই বিক্ষোভ মঞ্চে উপস্থিত হন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি অভিযোগ করেন, "ডিপিএলকে সিঙ্গাপুরের একটি সংস্থার কাছে বিক্রি করে দেওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। আমাদের কাছে সেই তথ্য আছে। সময়মতো সেই তথ্য সামনে আনবে বিজেপি।" তাঁর হুঁশিয়ারি, "সরকার যদি জমি বিক্রির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করে তাহলে লাগাতার আন্দোলন সংগঠিত করবে দল।"

উল্লেখ্য, ডিপিএলকে বাঁচাতে সম্প্রতি পশ্চিম বর্ধমান জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠকে বসেন রাজ্যের বিদ্যুৎসচিব। সেই বৈঠকে সরকারি-বেসরকারি সংস্থাগুলির থেকে জল বিদ্যুৎ বাবদ বকেয়া আদায়ের বিষয়ে যেমন জোর দেওয়া হয়, ঠিক তেমনই ডিপিএল-এর অব্যবহৃত জমি, আবাসন পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রেও তৎপরতা শুরু হয়। এমনকী দখল হওয়া জমি মুক্ত করতে শুরু হয় প্রশাসনিক টহলদারিও।  

Advertisement

 

Advertisement