মুর্শিদকুলি খাঁর জামাতা সুজাউদ্দিন ছিলেন সৌখিন। নবাবকে মাতৃক্রোড়ের উষ্ণতা দিতেই নামজাদা খলিফা রমজান শেখ বালাপোশ তৈরি করেন। এরপরই বালাপোশ রাজা, জমিদার ও বিশিষ্টজনের মধ্যে সমাদৃত হয়। বালাপোশ তৈরির জন্য উন্নত মানের দীর্ঘ আঁশযুক্ত কার্পাস তুলো প্রয়োজন। এই তুলোকে লাল রঙে ডুবিয়ে রোদে শুকিয়ে নিতে হয়। তারপর দক্ষ ধুনুরি সেই তুলো দিয়ে তৈরি করে বালাপোশ। তবে ধীরে ধীরে বালাপোশ তার গরিমা হারিয়েছে। পূর্বপুরুষের এই হস্তশিল্পকে বাঁচিয়ে রেখেছেন বহরমপুর খাগড়া বড় মসজিদ এলাকার বাসিন্দা সাখাওত হোসেন খানের বংশধরেরা। তাদের দাবি নবাবি আমলের বালাপোশ শিল্পকে বাঁচাতে রাজ্য সরকার এগিয়ে আসুক।
Let the Government Help to Save Handicrafts