scorecardresearch
 
Advertisement
বিশ্ব

দৃষ্টিহীনতা সারাবে ভাইরাস! নয়া উপায় সন্ধান গবেষকদের

প্রতীকী ছবি
  • 1/9

কোভিড ১৯-র পর থেকে ভাইরাসের নাম শুনলেই আতঙ্কে কেঁপে ওঠেন মানুষ। তবে বৈজ্ঞানিকেরা এখন এমন একটি ভাইরাসের খোঁজ চালাচ্ছেন যেটি দৃষ্টিহীনতার চিকিৎসা করবে। এই গবেষণা চালাচ্ছেন ইউনিভার্সিটি অফ পিটসবার্গ স্কুল অফ মেডিসিনের গবেষকরা। জানা যাচ্ছে ওই গবেষকরা এমন কিছু ভাইরাসের সন্ধান পেয়েছেন যেটি, যেগুলি জিন থেরাপির মাধ্যমে রেটিনা সংক্রান্ত সমস্যা দূর করতে পারে এবং রেটিনার কার্যক্ষমতা বাড়াতে পারে।  (সমস্ত ছবি সূত্র-গেটি)

প্রতীকী ছবি
  • 2/9

এই ভাইরাসগুলির বিষয়ে সম্প্রতি eLife জার্নালে একটি সমীক্ষা প্রকাশিত হয়েছে। গবেষকদের দাবি, এই পদ্ধতিতে কোন মানুষের কী ধরণের জিন থেরাপি দরকার তা জানা যাবে। 

প্রতীকী ছবি
  • 3/9

এই গবেষণার প্রধান লি বার্ন জানিয়েছেন, দৃষ্টিহীনতা বহুবছর ধরে মানুষকে আতঙ্কে রেখেছে। এর ফলে জীবনের গুণগত মানে বেশ প্রভাব পড়ে। তবে দৃষ্টি ফিরিয়ে আনার নতুন যে পদ্ধতি আবিষ্কার হয়েছে তাতে অনেকের সুবিধা হচ্ছে। 

Advertisement
প্রতীকী ছবি
  • 4/9

লি বার্ন আরও বলেন, ভাইরাসের মাধ্যমে জিন থেরাপির কৌশল দৃষ্টিহীনতার চিকিৎসার নতুন পদ্ধতি হয়ে উঠতে পারে। এর মাধ্যমে অনেক থেরাপিকে আধুনিকও করে ফেলা যাবে। 

প্রতীকী ছবি
  • 5/9

ইউরোপ এবং আমেরিকার বেশকিছু জায়গায় নয়া জিন থেরাপির প্রক্রিয়াকরণ চলছে। কয়েকটিতো ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের পর্যায় রয়েছে। খুব শীঘ্রই সেগুলির পরিণাম সামনে উঠে আসবে। 

প্রতীকী ছবি
  • 6/9

রেটিনাতে প্রায় ১০ কোটি কোষ থাকে। সেগুলি আলাদা আলাদা স্তরে সাজান থাকে। এবার বিষয় হলে চিকিৎসা ঠিক সেই কোষেই করতে হবে, যেখানে দরকার। এই জন্য লি বার্নের টিম একটি বিশেষ কম্পিউটার প্ল্যাটফর্ম বানিয়েছে, যার নাম দেওয়া হয়েছে scAAVengr। 
 

প্রতীকী ছবি
  • 7/9

scAAVengr নামের এই প্ল্যাটফর্মে এমন অনেক পদ্ধতি রয়েছে যার মাধ্যমে গোটা চিকিৎসা পদ্ধতিটাই অনেক সহজ হয়ে যায়। 
 

Advertisement
প্রতীকী ছবি
  • 8/9

scAAVengr রেটিনার একক-কোষের RNA সিকোয়েন্সিং করে, যা নির্দেশ করে যে ভাইরাস ভেক্টর দ্বারা পরিবহণ করা কার্গো সঠিক স্থানে পৌঁছেছে। এই পদ্ধতিটি করতে কয়েক মাস সময় লাগে। তবে প্রাচীন পদ্ধতিতে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে কয়েক বছর লেগে যায়। 

প্রতীকী ছবি
  • 9/9

লি বার্ন জানাচ্ছেন, তাঁদের আশা scAAVengr-র মাধ্যমে জেনেটিক কোডটি নিয়ে ভাইরাস ভেক্টর চোখের সঠির জায়গায় পৌঁছে চিকিৎসা করতে পারবে। যাতে মানুষ দৃষ্টিহীনতা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

Advertisement