scorecardresearch
 

শিক্ষিকাকে সপাটে চড়-গালিগালাজ! যুবতীর Video Viral

শিক্ষিকাকে সপাটে চড় ছাত্রীর। শুধু এখানেই থেমে থাকেনি বিষয়টা, অশ্রাব্য ভাষায় শিক্ষিকাকে গালিগালাজও করা হয় বলে অভিযোগ। গোটা ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হতেই নিন্দার ঝড় উঠেছে। ওই ছাত্রীর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিতেও আর্জি জানিয়েছেন অনেকে। 

Advertisement
শিক্ষিকাকে চড় ছাত্রীর শিক্ষিকাকে চড় ছাত্রীর
হাইলাইটস
  • শিক্ষিকা সপাটে চড়, অশালীন গালিগালাজ!
  • দেখুন ছাত্রীর কাণ্ড
  • দেখুন ভাইরাল ভিডিও

শিক্ষিকাকে সপাটে চড় ছাত্রীর। শুধু এখানেই থেমে থাকেনি বিষয়টা, অশ্রাব্য ভাষায় শিক্ষিকাকে গালিগালাজও করা হয় বলে অভিযোগ। গোটা ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হতেই নিন্দার ঝড় উঠেছে। ওই ছাত্রীর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিতেও আর্জি জানিয়েছেন অনেকে। 

নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, টেক্সাসের একটি স্কুলে এই ঘটনা ঘটেছে। যার ভিডিও এখন সামনে এসেছে। ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা গিয়েছে ছাত্রীটি ক্লাসে মহিলা শিক্ষককে গালিগালাজ করতে গিয়ে তাঁর হাতে চড় মেরেছে। এরপর তিনি তাঁর মাকে ডেকে শিক্ষিকাকে উদ্দেশ্য করে বর্ণবিদ্বেষী মন্তব্য করেন। শুধু তাই নয়, ওই ছাত্রী তখন শিক্ষকের টেবিলে ফোন ছুঁড়ে ক্লাস থেকে বেরিয়ে যান। শুক্রবার টুইটারে পোস্ট করা একটি  ৭৫ সেকেন্ডের ক্লিপে ফোর্ট ওয়ার্থের ক্যাসলবেরি হাই স্কুলের এক অজ্ঞাতপরিচয় শ্বেতাঙ্গ ছাত্রী তাঁর মহিলা শিক্ষিকাকে আক্রমণ করতে দেখা গিয়েছে। 

 

ভিডিওতে দেখা গিয়েছে,কীভাবে ওই ছাত্রীটি হঠাৎ তাঁর সিট থেকে উঠে মহিলা শিক্ষিকার সঙ্গে তর্ক শুরু করেন। কিছুক্ষণ পর সে শিক্ষিকার হাতে থাপ্পড় মারে। তারপর তাঁর মাকে ফোন করে শিক্ষিকাকে নিয়ে জাতিগত মন্তব্য করতে গিয়ে তাঁকে গালিগালাজ করতে থাকেন। ক্লাস থেকে বের হওয়ার আগে শিক্ষকের দিকে ফোন ছুঁড়ে মারে ওই শিক্ষার্থী। এ সময় শিক্ষিকা বিভ্রান্ত হয়ে এদিক-ওদিক তাকিয়ে থাকেন। ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পরে, স্কুল প্রশাসন এক বিবৃতিতে বলেছে, "আমরা পুরো ঘটনায় তাঁর শান্ত আচরণের জন্য শিক্ষিকার প্রশংসা করতে চাই। আমরা শিক্ষক এবং তাঁর প্রতিক্রিয়াকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করি।"

Advertisement

স্কুল কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে, আমরা আমাদের শিক্ষিকাদের বিরুদ্ধে হয়রানি, বর্ণবিদ্বেষী এবং সহিংসতা সহ্য করব না। আমরা আমাদের শিক্ষিকাদের সুরক্ষার জন্য দ্রুত এবং কার্যকর পদক্ষেপ নেব। যাতে তাঁরা তাদের দায়িত্ব পালন করতে পারেন। শিক্ষার্থীদের একটি নিরাপদ পরিবেশে শিক্ষা দিতে পারেন। জানা গিয়েছে. জেলা কর্মকর্তারা ঘটনার বিষয়ে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন।

Advertisement