Advertisement

COVID-19 সেরে যাওয়ার পরে আগে টুথব্রাশ বদলান! কেন?

করোনা থেকে সুস্থ হলে পরিবর্তন করুন নিজের  ট্রুথ ব্রাশ। এমনটাই উপদেশ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। তাদের মতে, কোনও রোগী করোনা থেকে মুক্ত হলেন, ব্রাশে এই মারণ রোগের উপসর্গ থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এর থেকে পরিবার কিংবা অন্য কারোর ছড়িয়ে পড়ারও সম্ভাবনা রয়েছে। তাই চিকিৎসকদের মতে করোনা থেকে সুস্থ হলে প্রথমেই প্রয়োজন নিজের ব্রাশকে চেঞ্জ করা। এ

ব্রাশ থেকেও ছড়াতে পারে করোনা। প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 07 May 2021,
  • अपडेटेड 5:09 PM IST
  • ব্রাশের মাধ্যমেও ছড়াতে পারে করোনা
  • সতর্ক করলেন বিশেষজ্ঞরা
  • করোনা পরিস্থিতি ঘিরে উদ্বেগ

করোনা থেকে সুস্থ হলে পরিবর্তন করুন নিজের  ট্রুথ ব্রাশ। এমনটাই উপদেশ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। তাদের মতে, কোনও রোগী করোনা থেকে মুক্ত হলেন, ব্রাশে এই মারণ রোগের উপসর্গ থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এর থেকে পরিবার কিংবা অন্য কারোর ছড়িয়ে পড়ারও সম্ভাবনা রয়েছে। তাই চিকিৎসকদের মতে করোনা থেকে সুস্থ হলে প্রথমেই প্রয়োজন নিজের ব্রাশকে চেঞ্জ করা। এর পাশাপাশি রোগীকে প্রতিদিন গারগেল করার উপদেশ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। তাদের মতে,মুখের ভিতরেও করোনা রোগের উপসর্গ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই প্রতিদিন গারগেল করা অত্যন্ত প্রয়োজন। চিকিৎসক প্রভাস মেহরার মতে, আপনার চেনা জানা কেউ যদি কোভিড থেকে সুস্থ হন। তাহলে তাকে বলুন, দ্রুত নিজের ব্রাশ যেন পরিবর্তন করে। কারণ এর ফলে বাকিদেরও কোভিডে সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। খুব ভালো হয় যদি সে নিজের ব্রাশটি নষ্ট করে দেয়।

গোটা দেশের সঙ্গে রাজ্যেও বাড়ছে করোনা রোগীর সংখ্যা। করোনার দ্বিতীয় ঢেওয়ে পশ্চিমবঙ্গ যেন বেসামাল। এই রাজ্যের করোনা পজিটিভিটি রেট দেশের আরও অনেক রাজ্যের থেকে অনেক বেশি। প্রায় ৩০ শতাংশ। যা নিয়ে চিন্তিত রাজ্য সরকার ও বিশেষজ্ঞরা। গত ৮ থেকে ২১ এপ্রিলের মধ্যে করোনা নিয়ে যে রিপোর্ট সামনে এসেছে, সেখানে থেকে জানা যাচ্ছে, এই কদিনে পশ্চিমবঙ্গে হু হু করে বেড়েছে করোনার সংক্রমণ। পজিটিভিটি রেট ৩০ শতাংশ। পজিটিভিটি রেটের নিরিখে সবথেকে ভয়াবহ অবস্থা গোয়ার। ২১ থেকে ৪ মে পর্যন্ত সেখানে করোনার পজিটিভিটি রেট ৪১ শতাংশ। যা এক রেকর্ড। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে দিল্লি। রাজধানীর পজিটিভিটি রেট ৩২ শতাংশ। চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, করোনার পজিটিভিটি রেট ১০ শতাংশের বেশি হলেই তা মারাত্মক। এর থেকে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। এই পরিস্থিতিতে লকডাউন একমাত্র উপায়। কিন্তু, সম্প্রতি যে তথ্য সামনে এসেছে, তা থেকে জানা গিয়েছে দেশে এখন পজিটিভিটি রেট প্রায় ২০ শতাংশ। তারপরও লকডাউন হয়নি সর্বত্র। এই পরিস্থিতিতে সংক্রমণ আরও বাড়বে বলেই মত চিকিৎসকদের একাংশের। 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement