Advertisement

Hooghly : নাবালিকা প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ মামা-ভাগ্নের বিরুদ্ধে, উত্তরপাড়া তোলপাড়

Hooghly: অভিযুক্তেদের বিরুদ্ধে পকসো-র ৪ এবং ৬ নম্বর ধারায় মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে।

অভিযুক্ত সরোবর তাঁতি এবং রাজবলি তাঁতি। ছবি: ভোলানাথ সাহাঅভিযুক্ত সরোবর তাঁতি এবং রাজবলি তাঁতি। ছবি: ভোলানাথ সাহা
ভোলানাথ সাহা
  • উত্তরপাড়া,
  • 15 Dec 2021,
  • अपडेटेड 12:48 AM IST
  • নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ মামা-ভাগ্নের বিরুদ্ধে
  • পুলিশ অভিযুক্তদের গ্রেফতার করেছে
  • এই ঘটনায় হুগলির উত্তরপাড়ায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে

নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ মামা-ভাগ্নের বিরুদ্ধে। পুলিশ অভিযুক্তদের গ্রেফতার করেছে। এই ঘটনায় হুগলির উত্তরপাড়ায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে পকসো আইনে মামলা রুজু হয়নি। 

১৫ বছরের নাবালিকাকে নির্যাতনের অভিযোগ
হুগলির উত্তরপাড়া থানা এলাকার হিন্দমোটরে ধর্মতলা এক ১৫ বছরের নাবালিকাকে ধর্ষণ করার অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ মূল অভিযুক্ত তার প্রেমিক রাজবলি তাঁতি এবং তার মামা সরোবর তাঁতিকে গ্রেফতারর করে আদালতে পাঠিয়েছে।

আরও পড়ুন

পুলিশ জানাচ্ছে
এ বিষয়ে উত্তরপাড়া থানার তদন্তকারী অফিসাররা জানিয়েছে, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৫০৬, ৩৭৬, ৪৪৮, ৩৪ ধারায় মামলা রুজু হয়েছে।

এছাড়া অভিযুক্তেদের বিরুদ্ধে পকসো-র ৪ এবং ৬ নম্বর ধারায় মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে। পুলিশ জানায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে শ্রীরামপুরের এসিজেএম আদালতে পাঠানো হয়। দু'জনকেই আদালত ১৪ দিনের জেল হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে।

অভিযোগকারী পরিবারের দাবি
নাবালিকার মায়ের অভিযোগ, তাঁরা অভিযুক্তদের বাড়িতে ভাড়া থাকত। ঘটনার সময় মেয়ে একা বাড়িতে ছিল। সেই সুযোগ নিয়ে মূল অভিযুক্ত রাজবলি তাঁতি জোর করে তার ধর্ষণ করে। নির্যাতিতার মা যখন বাড়ি ফেরেন, তখন মেয়ে তাঁকে সব কথা জানায়।

তার পরে উনি এই ব্যাপারে কথা বলতে অভিযুক্তের মামা এবং বাড়ির মালিকের সঙ্গে কথা বলতে চান। উল্টে অভিযুক্তের মামা তাঁকে হুমকি দেয়। শেষমেষ উনি উত্তরপাড়া থানার পুলিশের কাছে যান।

অভিযুক্ত পরিবারের দাবি
পুলিশ এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এফআইআর দায়ের করে। দু'জন অভিযুক্ত গ্রেফতার করে আদালতে পাঠিয়েছে। অন্যদিকে, অভিযুক্ত পরিবার দাবি করেছে, নাবালিকার সঙ্গে রাজবলি কয়েক বছর ধরে প্রেম ছিল। বেশ ঘনিষ্ঠতা ছিল তাদের মধ্যে। তবে এই সম্পর্ক তাদের পরিবার মানতে নারাজ ছিল।

তাদের আরও দাবি, তারপরে নাবালিকা পরিবার বিয়ে করার জন্য বিভিন্ন ভাবে অভিযুক্ত পরিবারের ওপর চাপ সৃষ্টি করে। তাদের কথা মানা হয়নি। তারপরে তারা থানায় রাজবলি এবং তার মামার বিরুদ্ধে ধর্ষণের কেস দায়ের করেছে।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement