Advertisement

হুগলিতে স্ত্রী-মেয়েকে খুনে অভিযুক্ত দমকলকর্মী, চলছে জিজ্ঞাসাবাদ

দমকলের জরুরী বিভাগে কর্মরত অয়ন চট্টোপাধ্যায়। সেই কারণে তিনি খুব একটা বাড়িতে সময় দিতে পারতেন না। এদিকে এর জেরে প্রায়শই স্ত্রীয়ের সঙ্গে বিবাদ লেগে থাকত তাঁর। এমনকি বৃহস্পতিবার রাতেও দম্পতির ফোনে মধ্যে ঝগড়া অশান্তি হয়। এরপর শুক্রবার দীর্ঘক্ষণ চট্টোপাধ্যায় পরিবারে দরজা বন্ধ থাকায় পুলিশে খবর দেন প্রতিবেশীরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ। দরজা খুলে ভিতরে ঢোকেন পুলিশ কর্মীরা। সেখানেই মা ঝুমা চট্টোপাধ্যায় ও মেয়ে অঙ্কিতা চট্টোপাধ্যায়কে পড়ে থাকতে দেখেন তাঁরা।

প্রতীকী ছবি
ভোলানাথ সাহা
  • হুগলি,
  • 06 Mar 2021,
  • अपडेटेड 4:01 PM IST
  • মা ও মেয়েকে খুনের অভিযোগ
  • দমকল কর্মীকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ
  • হুগলির রিষড়ায় ব্যাপক চাঞ্চল্য


দমকল কর্মীর বিরুদ্ধে স্ত্রী ও মেয়েকে বিষ দিয়ে হত্যার অভিযোগ। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলির (Hooghly) রিষড়ায়। অভিযুক্ত দমকল কর্মীর নাম অয়ন চট্টোপাধ্যায়। অভিযোগ, নিজের স্ত্রী ঝুমা চট্টোপাধ্যায় ও মেয়ে অঙ্কিতা চট্টোপাধ্যাকে বিষ দিয়ে হত্যা করেছেন তিনি। ইতিমধ্যেই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে চন্দননগর কমিশনারেটের পুলিশ (Chandannagar Police Commissionerate)। 

স্থানীয়দের তরফে জানা গিয়েছে, দমকলের জরুরী বিভাগে কর্মরত অয়ন চট্টোপাধ্যায়। সেই কারণে তিনি খুব একটা বাড়িতে সময় দিতে পারতেন না। এদিকে এর জেরে প্রায়শই স্ত্রীয়ের সঙ্গে বিবাদ লেগে থাকত তাঁর। এমনকি বৃহস্পতিবার রাতেও দম্পতির ফোনে মধ্যে ঝগড়া অশান্তি হয়। এরপর শুক্রবার দীর্ঘক্ষণ চট্টোপাধ্যায় পরিবারে দরজা বন্ধ থাকায় পুলিশে খবর দেন প্রতিবেশীরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ। দরজা খুলে ভিতরে ঢোকেন পুলিশ কর্মীরা। সেখানেই মা ঝুমা চট্টোপাধ্যায় ও মেয়ে অঙ্কিতা চট্টোপাধ্যায়কে পড়ে থাকতে দেখেন তাঁরা। দ্রুত দুজনকে পাঠান হয় হাসপাতালে। সেখানেই মা ও মেয়েকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা। 

পুলিশ সূত্রে খবর, মা ও মেয়েকে বিষ দিয়েই হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিক ভাবে মনে করছেন তদন্তকারীরা। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসার পরেই এই বিষয়ে নিশ্চিত হতে পারবে পুলিশ। এই বিষয়ে চন্দননগর কমিশনারেটের পুলিশ কর্তা অরবিন্দ আনন্দ জানান, অভিযুক্তকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের পরেই ঘটনার আসল রহস্য উদঘাটিত হবে। এদিকে এই ঘটনার জেরে শোকের ছায়া এলাকায়। 

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement