Advertisement

Wife Refuses To Recognize Husband: ট্রেনিংয়ের সময় প্রেম-বিয়ে, পুলিশে চাকরি হতেই স্বামীকে চিনতে পারছেন না স্ত্রী

Wife Refuses To Recognize Husband: ফিটনেস ট্রেনিংয়ে প্রেম-বিয়ে, পুলিশে চাকরি পেতেই স্বামীকে চিনতে অস্বীকার স্ত্রীর। ন্যায় বিচার চেয়ে পুলিশের দ্বারস্থ স্বামী। ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই হইচই দেশজুড়ে।

প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 22 Jul 2022,
  • अपडेटेड 10:52 AM IST
  • চাকরি পেতেই স্বামীকে চিনতে অস্বীকার স্ত্রীর
  • ন্যায় বিচার চেয়ে পুলিশের দ্বারস্থ স্বামী
  • ফিটনেস ট্রেনিংয়ে প্রেম-বিয়ে

বিহারের সাহরসার এক মহিলা, পুলিশে চাকরি পেয়েই নিজের স্বামীকে চিনতে অস্বীকার করেছেন বলে অভিযোগ জমা করেছেন। এখন তার স্বামী ন্যায়ের জন্য দরজায় দরজায় ঘুরছেন। এ বিষয়ে অভিযোগকারী ব্যক্তি সমস্তিপুর এসপির কাছে আবেদন করেছেন ন্যায় বিচার চেয়ে।

আরও পড়ুনঃ "স্ত্রীকে খুন করেছি, লাশটা নিয়ে আসুন", থানায় স্বামীর বক্তব্য শুনে ভিরমি পুলিশের

ফিটনেস ট্রেনিংয়ে গিয়ে আলাপ থেকে প্রেম ও বিয়ে

বিহারের ওই ব্যক্তি জানিয়েছেন যে তার স্ত্রী-এর সঙ্গে তাঁর আলাপ হয় স্থানীয় হাওয়াই আড্ডা ময়দানে। যেখানে দুজনে দৌড়ানোর জন্য যেতেন। ওই ব্যক্তি জানান, যে তাঁর স্ত্রী বিহার পুলিশের চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এবং তিনি আর্মির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এরই মধ্যে দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক হয় এবং দুজনে একসঙ্গে জীবন কাটানোর সিদ্ধান্ত নেন।

চাকরি পেতেই স্বামীকে চিনতে অস্বীকার

যুবক জানান যে বিয়ের আগে শহরে নয়াবাজারে চার মাস তারা একসঙ্গে ছিলেন। এর পরে যখন গত বছর দুই পরিবারের সম্মতিতে দুজনে বিয়ে করে নেন। সহরসার মাতেশ্বর ধাম মন্দিরে তাদের মধ্যে বিয়ে হয়। বিয়ে হওয়ার পর তার স্ত্রী বিহার পুলিশের চাকরি পান। জয়েনিং লেটার পাওয়ার পরে তিনি টাকা চাইতে শুরু করেন। অভিযোগকারী স্বামী জানিয়েছেন যে নিজের স্ত্রীর পেছনে তিনি এর মধ্যেই ১৪ থেকে ১৫ লাখ টাকা খরচ করে ফেলেছিলেন। পরে তিনি ট্রেনিংয়ের চলে যান এবং তিনি তাকে দেখা করতে গেলে তিনি তাকে চিনতে অস্বীকার করেন।

আরও পড়ুনঃ Shanidev Gives 7 Lucky Sign: ভাল সময় আসছে, শনিদেবের এই ৭ সংকেত চিনুন, বদলে যাবে জীবন

ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দেন স্বামীকে

অভিযোগ যে দ্বিতীয়বার ট্রেনিং সেন্টারে যান তখন তাকে তার স্ত্রী এক কনস্টেবলের মাধ্যমে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বার করে দেন। ওই যুবকের দাবি যে এই সময় তার স্ত্রী তাঁকে কথা দিয়েছেন যে ট্রেনিং শেষ হওয়ার পরেই তার সঙ্গে থাকতে চলে আসবেন। ওই যুবক জানান ট্রেনিং শেষ হওয়ার পর যখন স্ত্রী যখন গ্রামে আসেন তখন পঞ্চায়েত ডাকেন এবং ৪-৫ জন লোককে বসিয়ে বলেন এখন তিনি তার স্বামীর সঙ্গে থাকবেন না।

Advertisement

ন্যায়বিচারের জন্য এসপির দ্বারস্থ যুবক

এরই মধ্যে অভিযোগকারী স্বামী সমস্তিপুর পুলিশ আধিকারিকে এসপির কাছে গিয়ে আবেদন জানান যে তার ন্যায় বিচার চাই। কারণ ওই জেলার পাটোয়ারী থানায় নিযুক্ত রয়েছেন তার স্ত্রী। সেখানে অভিযোগ করার পর এসপি জানিয়েছেন যে এই কেস মহিলা থানার কাছে ট্রান্সফার করে দেওয়া হচ্ছে। ওই যুবক এখন ন্যায় বিচারের দাবি জানিয়েছেন। দুজনের বিয়ে ২০২১এ হয়েছিল।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement