প্রতি বারের মত এবারের দীপাবলিও সেনাদের সঙ্গে কাটালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী । তার আগে সকলের উদ্দেশ্যে দীপাবলির শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী ট্যুইটে লেখেন, ‘প্রতিটি দেশবাসীকে দীপাবলির হার্দিক শুভকামনা জানাই। কামনা করি, এই আলোর উৎসব সকলের জন্য আরও খুশি এবং ঔজ্বল্য নিয়ে আসুক। সকলে সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন। সেইসঙ্গে অনুরোধ করব, দেশের জওয়ানদের সম্মান জানিয়ে একটি করে প্রদীপ জ্বালাবেন’।
শুক্রবার দীপোৎসব উপলক্ষ্যে অযোধ্যার ২৮টি ঘাটে একসঙ্গে ৫ লক্ষ ৫১ হাজার মাটির প্রদীপ জ্বালানো হয়েছিল। যা গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়েছে। এদিন সকাল হতেই পুরসভার কর্মীরা গোটাচত্বর পরিস্কার করে ফেলেন।
অযোধ্যার প্রতিটি ঘাটে সকাল থেকেই চলে সাফাই অফিযান।
দীপোৎসবের উপলক্ষে অযোধ্যায় এসেছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ।
শনিবার সকালে যোগী হনুমান গাড়ি মন্দিরে নিজে হাতে আরতি করেন।
শনিবার সকাল থেকেই অযোধ্যার হনুমান গাড়ি মন্দিরে পূণ্যার্থীদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মত। ভক্তরা বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এসেছিলেন পুজো দিতে।
শিখরা এই দিনটেক বন্দি ছোড় দিবস হিসাবে পালন করেন। অমতসরের স্বর্ণমন্দিরের এদিন প্রচুর পূণ্যার্থীর সমাগম হয়েছিল।
দীপাবলি উপলক্ষে দিল্লির ঝান্ডেওয়ালা মন্দিরে সকাল থেকেই ছিল ভক্তদের ভিড়।
রাজধানীর লোধিরোডের সাইবাবা মন্দিরেও এসেছিলেন বহু ভক্ত।
দীপাবলি উপলক্ষ্যে আলোর মেলায় সেজেছে মুম্বইয়ের বিখ্যাত শিবাজী পার্ক।
দীপাবলির অংশ হিসাবে গোয়ার রাজধানী পানাজিতে পোরানো হল নরকাসুরের কুশপুতুল।
করোনাকালে একাধিক রাজ্য দীপাবলিতে বাজি পোড়ানোর বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে সেখানে উল্টোচিত্র তামিলনাড়ুতে। সকাল থেকে বাড়ি পোড়ানোয় মেতেছেন স্থানীয়রা।
গোটা দেশের বাড়ির বড় অংশ তৈরি হয় তামিলনাড়ুতে। তাই পুরোদমে চলছে বাজি পোড়ানো