Advertisement

দেশ

আনলক ভারতে ফের দূষণের কবলে রাজধানী, কুয়াশায় ঢাকল দিল্লি

Aajtak Bangla
  • 15 Oct 2020,
  • Updated 6:58 PM IST
  • 1/9

বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত নগরীর মধ্যে ভারতের রাজধানী দিল্লির অবস্থান উপরের দিকেই। বছরের অধিকাংশ সময়ই দিল্লির আকাশ ধুলায় আচ্ছন্ন থাকে। তবে মহামারী করোনাকালে চলা  লকডাউনের ফলে  পরিস্থিতি কিছুটা পাল্টে গিয়েছিল।
 

  • 2/9

লকডাউন থাকায় যানবাহন থেকে শুরু করে সব ধরনের শিল্প কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ধুলার পরিমাণ কমে যায় এবং দিল্লির আকাশ অস্বাভাবিক রকমের পরিষ্কার হয়ে যায়। নীল নির্মল আকাশ ফের দেখা যায়। কিন্তু সেই পরিস্থিতি দীর্ঘস্থায়ী হলো না। আবারও ভারতের রাজধানীর আকাশ ধুলায় অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে উঠেছে।

  • 3/9

ইতিমধ্যে তাপমাত্রার পারদ হ্রাস পাচ্ছে। বর্ষা শেষে  শিগগিরই দিল্লিতে শীত নেমে আসবে। এদিকে আনলক ভারত ফের স্বাভাবিক হচ্ছে ধীরে ধীরে। তারসঙ্গেই  দিল্লির বায়ুর গুণগত মান আবারও খারাপ অবস্থানে নেমেছে।

  • 4/9

বৃহস্পতিবার  টানা নবম দিনের মতো দিল্লির বায়ু মানের সূচক সবচেয়ে নিম্নতম জোনে অব্যাহত আছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সমস্যা মোকাবেলায় দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা এবং সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

  • 5/9

ভিন রাজ্যের খড়কুটো পোড়ানো দিল্লির দূষণের মূল কারণ নয়। এমনই দাবি করেছেন কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী প্রকাশ জাভড়েকর।বলেছেন, ভিন রাজ্যের খড়কুটো পোড়ানোর জন্য মাত্র ৪ শতাংশ দূষণ হয় দিল্লিতে। বাকি ৯৬ শতাংশ দূষণের উৎসস্থল রাজধানীতেই। তারমধ্যে রয়েছে বায়োমাস জ্বালানি, বর্জ্যপদার্থ ফেলা, বাসস্থান নির্মাণ এবং রাস্তার ধূলোবালি। তবে, তিনি দিল্লির দূষণ রোধ করতে পাঞ্জাব সরকারের কাছে খড়কুটো না পোড়ানোর জন্য আবেদন করেছেন।
 

  • 6/9

এদিকে যেমন ভিন রাজ্যে খড় পোড়ানো হচ্ছে তেমনি রাজধানীতে মানুষ এমনকি সরকারি কর্মীরা আবর্জনা পোড়াচ্ছেন। যা দূষণের অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। 

  • 7/9

দিল্লির দূষণ রোধে সিপিসিবি দলকে দায়িত্ব দিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী । একইসঙ্গে  করোনা যোদ্ধাদের যেভাবে মানুষ সহায়তা করছেন, তেমনি দূষণ মোকাবিলায় সিপিসিবি দলকে সাহায্যের আহ্বান করেছেন তিনি।

  • 8/9

দূষণ আটকাতে আসন্ন শীতকালে দিল্লিতে ইলেকট্রিক জেনারেটার নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেজরি সরকার। পাশাপাশি কেজিরওয়াল গাড়ি থেকে দূষণ রুখতেও বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করার আর্জি জানিয়েছেন রাজধানীর বাসিন্দাদের কাছে।

  • 9/9

মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল জানিয়েছেন আগামী দিন থেকে সিগনালে থামার সঙ্গে সঙ্গেই বন্ধ করে দিতে হবে গাড়ির ইঞ্জিন। আর এই প্রকল্প যদি কার্যকর হয় তাহলে দিল্লিরতে বায়ু দূষণের মাত্রা অনেকটাই কমে যাবে। 

Advertisement
Advertisement