Advertisement

কানহাইয়ার গলা কেটে যখন ওরা বেরলো, উদয়পুরের মর্মান্তিক CCTV ফুটেজ

উদয়পুরের কানহাইয়ালাল খুনের সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ্যে এসেছে। সেই ভিডিওতে দেখা যায়, এই জঘন্য হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে অভিযুক্ত মহম্মদ রিয়াজ আত্তারি ও গাউস মহম্মদ দু'জনই দ্রুত ছুটে পালিয়ে যায়। অন্যদিকে, সেদিন ঘটনাস্থলে চিৎকার-চেঁচামেচি পরে গেলে বাজারের দোকানের শাটারও পড়ে যেতে থাকে এবং ধাক্কাধাক্কির মতো ঘটনা ঘটে।

কানহাইয়ালালকে খুনের পর আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে বাজার জুড়ে
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 01 Jul 2022,
  • अपडेटेड 2:57 PM IST
  • উদয়পুরের কানহাইয়ালাল খুনের সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ্যে এসেছে
  • হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে অভিযুক্ত মহম্মদ রিয়াজ আত্তারি ও গাউস মহম্মদ দু'জনই দ্রুত ছুটে পালিয়ে যায়
  • সিসিটিভি ফুটেজ থেকে এই হত্যাকাণ্ডের ভয়াবহতা অনুমান করা যায়

উদয়পুরের (Udaipur) কানহাইয়ালাল খুনের (Kanhaiyalal Murder Case) সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ্যে এসেছে। সেই ভিডিওতে দেখা যায়, এই জঘন্য হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে অভিযুক্ত মহম্মদ রিয়াজ আত্তারি ও গাউস মহম্মদ দু'জনই দ্রুত ছুটে পালিয়ে যায়। অন্যদিকে, সেদিন ঘটনাস্থলে চিৎকার-চেঁচামেচি পরে গেলে বাজারের দোকানের শাটারও পড়ে যেতে থাকে এবং ধাক্কাধাক্কির মতো ঘটনা ঘটে।

সিসিটিভি ফুটেজ থেকে এই হত্যাকাণ্ডের ভয়াবহতা অনুমান করা যায়। কানহাইয়ালাল খুনের খবর ছড়িয়ে পড়তেই ভূতমহল এলাকার বাজারে ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওতে শিশু সহ মহিলা, পুরুষ সকলের মধ্যে হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। এসময় ঘটনাস্থলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে বাজারের দোকানদাররা তড়িঘড়ি দোকানপাট বন্ধ করে দিতে থাকে। সেদিন, হত্যাকাণ্ডের পর আততায়ীরা প্রায় ৭০ মিটার দূরে রাখা বাইক নিয়ে পালিয়ে যায়।

উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার, ২৮ জুন, টেলর কানহাইয়ালালকে তার দোকানে ঢুকে মহম্মদ রিয়াজ আত্তারি ও গাউস মহম্মদ ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে। পরে এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোডও করে অপরাধীরা। হত্যাকারীরা অনলাইনে ভিডিও পোস্ট করে এও জানায়, ইসলামের অবমাননার প্রতিশোধ নিতে তারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে।

তবে অভিযুক্ত দু'জনকেই আজমির রোড থেকে গ্রেফতার করে রাজস্থান পুলিশ। মামলাটি জাতীয় তদন্ত সংস্থা (NIA) দ্বারা তদন্ত করা হচ্ছে এবং রাজস্থান পুলিশের অ্যান্টি-টেররিজম স্কোয়াড (এটিএস) তদন্তে সহায়তা করছে।

রাজস্থান পুলিশ এবং NIA-এর প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে যে অভিযুক্ত দু'জনই একটি মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে পাকিস্তানি সুন্নি ইসলামিক সংগঠন দাওয়াত-ই-ইসলামির সদস্য হয়েছিল। তাদের একজন মহম্মদ রিয়াজ আত্তারি পাকিস্তানের কিছু লোকের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল। রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজেন্দ্র যাদবের মতে, রিয়াজ ২০১৪ সালে নেপাল হয়ে করাচিতে গিয়েছিল এবং প্রায় ৪৫ দিন পর সেখান থেকে ফিরে আসে।
 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement