Advertisement

West Bengal Jobs Scam: 'চাকরি বিক্রি'র ১০০ কোটিরও বেশি টাকা গেছে শুধু পার্থ-অর্পিতার কাছেই', জানাল দিল্লির বিশেষ আদালতও

নিয়োগ দুর্নীতির ১০০ কোটিরও বেশি টাকা গিয়েছে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কাছেই। বুধবার দিল্লির একটি বিশেষ পিএমএলএ আদালত একথা জানিয়েছে। PMLA আদালত এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের তদন্ত পর্যালোচনা করে জানিয়েছে, চাকরি বিক্রির বিপুল পরিমাণ টাকা পার্থর কাছেই ছিল।

ফাইল ছবি।
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 22 Mar 2023,
  • अपडेटेड 9:13 AM IST
  • নিয়োগ দুর্নীতির ১০০ কোটিরও বেশি টাকা গিয়েছে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কাছেই।
  • বুধবার দিল্লির একটি বিশেষ পিএমএলএ আদালত একথা জানিয়েছে।

নিয়োগ দুর্নীতির ১০০ কোটিরও বেশি টাকা গিয়েছে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কাছেই। বুধবার দিল্লির একটি বিশেষ পিএমএলএ আদালত একথা জানিয়েছে। PMLA আদালত এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের তদন্ত পর্যালোচনা করে জানিয়েছে, চাকরি বিক্রির বিপুল পরিমাণ টাকা পার্থর কাছেই ছিল। ওই টাকায় পার্থ এবং তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগী অর্পিতা-সহ নিকটাত্মীয়দের নামে কেনা ৪১ কোটি টাকার ৪০টি স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে।

এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট পশ্চিম মেদিনীপুরে বিসিএম ইন্টারন্যাশনাল স্কুলকেও তদন্তে যুক্ত করেছিল। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, বিসিএম স্কুলটি পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের, যিনি তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগীর নামে যে জমিতে স্কুলটি তৈরি করা হয়েছে তা কিনেছিলেন। বিদ্যালয়টি নির্মাণে ১৫ কোটি টাকারও বেশি ব্যয় হয়েছে। এবং বর্তমান মূল্য ১৯ কোটি টাকা। 

এবং ওই টাকাতেই অর্পিতার ৪১টি সম্পত্তির মধ্যে ২০টি। অর্পিতা মুখোপাধ্যায় এবং তার ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের মালিকানাধীন বিভিন্ন সংস্থা ওই সম্পত্তিগুলি কিনেছিল। পিএমএলএ-এর বিচারকারী কর্তৃপক্ষ বলেছেন যে, স্থাবর সম্পত্তি ছাড়াও, অর্পিতার বাসভবন থেকে উদ্ধার করা ৪৮ কোটি টাকা নগদও এসএসসি কেলেঙ্কারির আয়। 

আরও পড়ুন-পাটনার প্ল্যাটফর্মে পর্ন ভিডিও চালিয়েছিল কলকাতার 'দত্ত স্টুডিও', তদন্তে রাজ্যে বিশেষ দল

তদন্তকারী সংস্থার তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, পার্থ ও তাঁর সহযোগীর ৪৮.২২ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। আগেই অর্পিতার দুই ফ্ল্যাট থেকে মোট ৪৯.৮০ কোটি নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়েছিল। উদ্ধার হওয়া সোনাদানার দাম ৫.০৮ কোটিরও বেশি। সব মিলিয়ে মোট ১০৩.১০ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

ইডির তরফে আরও জানানো হয়েছে, বাজেয়াপ্ত হওয়া ৪৮.২২ কোটি টাকার মধ্যে ৪০টি স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে। যার মূল্য ৪০.৩৩ কোটি টাকা। পাশাপাশি ৩৫টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেরও সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। যেখানে ৭.৮৯ কোটি টাকা রয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে এমন শিক্ষক জড়িত যারা শিক্ষকদের যোগ্যতা পরীক্ষায় (টিইটি) অংশ নেননি বা সরকারী পরীক্ষায় ব্যর্থ হয়েছেন। কিন্তু তারপরেও তারা স্কুলে চাকরি পেয়েছেন। 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement