Advertisement

ইংরেজিতে দুর্বল পড়ুয়াদের জন্য এবার প্রেসিডেন্সিতেও 'রেমেডিয়াল' ক্লাস 

বার প্রেসিডেন্সিরও ভরসা  'রেমেডিয়াল ক্লাস'। সম্প্রতি মাতৃভাষায় পড়াশোনার দাবি তুলে দীর্ঘ ১৭ দিন আন্দোলন চালায় এসএফআই। বাম ছাত্র সংগঠনের দাবি ছিল, গ্রাম বাংলা থেকে আসা অনেক মেধাবী ছাত্রছাত্রীর উচ্চশিক্ষা অর্জনে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে ভাষা। অভিযোগ উঠছিল, শুধুমাত্র ইংরেজিতে সড়গড় না হওয়ার কারণে নম্বর কম পেতে শুরু করেছিলেন অনেক ছাত্রছাত্রী।

ফাইল ছবি।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 07 Feb 2023,
  • अपडेटेड 5:51 PM IST
  • এবার প্রেসিডেন্সিরও ভরসা  'রেমেডিয়াল ক্লাস'।
  • সম্প্রতি মাতৃভাষায় পড়াশোনার দাবি তুলে দীর্ঘ ১৭ দিন আন্দোলন চালায় এসএফআই।

এবার প্রেসিডেন্সিরও ভরসা  'রেমেডিয়াল ক্লাস'। সম্প্রতি মাতৃভাষায় পড়াশোনার দাবি তুলে দীর্ঘ ১৭ দিন আন্দোলন চালায় এসএফআই। বাম ছাত্র সংগঠনের দাবি ছিল, গ্রাম বাংলা থেকে আসা অনেক মেধাবী ছাত্রছাত্রীর উচ্চশিক্ষা অর্জনে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে ভাষা। অভিযোগ উঠছিল, শুধুমাত্র ইংরেজিতে সড়গড় না হওয়ার কারণে নম্বর কম পেতে শুরু করেছিলেন অনেক ছাত্রছাত্রী।

এসএফআই-এর দাবি শেষ সেমিস্টারে ইংরেজি বুঝতে না পেরে, বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়েন প্রায় ৭০ জন পড়ুয়া। এমনকি অনেক মেধাবী ছাত্রছাত্রী আত্মহত্যাপ্রবণও হয়ে ওঠেন। তাই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মতোই এবার 'রেমেডিয়াল' ক্লাসের পথেই হাঁটতে চলেছে প্রেসিডেন্সি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে রীতিমত বিজ্ঞপ্তি জারি করে রুটিন মেনে এই সেমিস্টার থেকেই চালু হতে চলেছে এই ক্লাস। এসএফআইয়ের তরফে জানানো হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাঁদের দাবি মেনে নিয়েছেন। প্রতি সপ্তাহেই রেমেডিয়াল ক্লাসের ব্যবস্থা করা হবে প্রান্তিক ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য। 

কী এই রেমেডিয়াল ক্লাস ?
এই ক্লাস হবে মূলত ইংরেজিতে দুর্বল পড়ুয়াদের জন্য। ক্লাসে যা পড়ানো হচ্ছে, তা তাঁরা কতটা বুঝতে পারছেন, তা দেখার জন্য সপ্তাহে একদিন আলাদা করে হবে এই ক্লাস। পড়ুয়ারা সরাসরি শিক্ষকের কাছে তাঁদের সব প্রশ্ন করতে পারবেন। এবং তাঁদের বুঝিয়ে দেবেন শিক্ষকেরাও।

উল্লেখ্য, বহুদিন ধরেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের বাংলা মাধ্যমের পড়ুয়ারা অভিযোগ করছিলেন, মেধাবি হওয়া সত্ত্বেও তাঁরা বড় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন। প্রেসিডেন্সি, যাদবপুরের মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সুযোগ পেয়েও ছেড়ে দিচ্ছেন। গত কয়েক বছর ধরে এই ভাষাগত সমস্যা নিয়ে অনেককে লড়াই করতে হয়েছে। অনেকে না পেরে, ছেড়েই দিয়েছেন।

আরও পড়ুন-রেল ও পোস্ট অফিসে মাধ্যমিক পাশেই চাকরি, ৪২ হাজারেরও বেশি শূন্যপদ

 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement