সিপিআইএম কর্মী-সমর্থকদের জন্য বার্তা পাঠালেন রাজ্য়ের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, "ব্রিগেড সমাবেশ নিয়ে বিভিন্ন ভাবে খবরাখবর নেওয়ার চেষ্টা করছি। শুনে বুঝতে পারছি বহু মানুষ সমাবেশে আসবেন এবং অনেকে এসে গেছেন। বড় সমাবেশ হবে। এরকম একটা বৃহৎ সমাবেশে যেতে না পারার মানসিক যন্ত্রণা বোঝানো যাবে না। মাঠে ময়দানে কমরেডরা লড়াই করছেন আর আমি শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে ডাক্তারবাবুদের পরামর্শ মেনে চলেছি। ময়দানে মিটিং চলছে আর আমি গৃহবন্দী যা কোনদিন কল্পনাও করতে পারিনি। সমাবেশের সাফল্য কামনা করছি।"
ভোট ঘোষণা হওয়ার পর পুলিশে বদল করল কমিশন। রাজ্যের নতুন এডিজি (আইনশৃঙ্খলা) হলেন জগমোগন। তিনি ছিলেন ডিজি (অগ্নিনির্বাপন)। তাঁর জায়গায় আনা হয়েছে জাভেদ শামিমকে। তিনি ছিলেন এডিজি (আইনশৃঙ্খলা)।
সভা থেকে প্রধানমন্ত্রীকে তুমুল আক্রমণ অভিষেকের। বহিরাগত ইস্যু নিয়ে বিজেপিও আক্রমণ করেন তিনি। পাশাপাশি বাংলা নিজের মেয়েকেই চায় স্লোগানে মাতিয়ে দেন তিনি। উপস্থিত মানুষের কাছে আবেদন করেন, পশ্চিম মেদিনীপুরে ১৫-০ করুন। যেখানে ডাকবেন যান, যেখানে মিটিং করতে বলবেন, করব। কিন্তু এক ইঞ্চি জমি ছাড়ব না।
এবারের সমাবেশের মঞ্চের মাপ ৫০X২৪, থাকছে ৬২০ মাইক, জানালেন বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়।
'২০ দফায় ভোট করা উচিত ছিল', আট দফা নির্বাচন প্রসঙ্গে মন্তব্য শুভেন্দু অধিকারীর।
পশ্চিম মেদিনীপুরে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। দাশপুর থেকে ঘাটাল পর্যন্ত রোড শো তৃণমূল সাংসদের।
দমদমে ২৯৪টা পায়রা উড়িয়ে নির্বাচনে শান্তির বার্তা বিজেপির
শনিবার সকালে রানাঘাট শহর সহ বিভিন্ন এলাকায় রুট মার্চ করল কেন্দ্রীয় বাহিনী। বিগত দিনে স্পর্শকাতর বুথগুলির তালিকা সামনে রেখে ভোটের দিন ঘোষণা হতেই এরিয়া ডমিনেশনের কাজে কেন্দ্রীয় বাহিনী। কেন্দ্রীয় বাহিনীর সঙ্গে এদিন দেখা যায় সংশ্লিষ্ট থানার আধিকারিকদেরও।
'তৃণমূল বেশি ফাউল করলে লাল কার্ড দেখিয়ে মাঠের বাইরে বের করে দেওয়া হবে, বিজেপির খেলোয়াড়রা ২৫০টি গোল করবেন', কটাক্ষ সুনীল মণ্ডলের
নির্বাচন ঘোষণা হতেই শুরু হয়েছে সরকারি অফিস থেকে পোস্টার ব্যানার খোলার কাজ। শনিবার বহরমপুর জেলা প্রশাসনিক ভবনের সামনের দেওয়ালে সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের বড় বড় ব্যানার এবং রাজনৈতিক দলের পোস্টার খুলে ফেলতে দেখা যায়।
নির্বাচন সংক্রান্ত সাংবাদিক বৈঠক করলেন মুর্শিদাবাদ জেলাশাসক শরদ কুমার দ্বিবেদীর। শনিবার বহরমপুর প্রশাসনিক ভবনের কনফারেন্স হলে এই সাংবাদিক বৈঠকে তিনি জানান, 'নির্বাচন অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ ভাবে করার জন্য তাঁরা দায়বদ্ধ৷ নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ মেনে গতকাল থেকেই তাঁদের কাজ শুরু হয়েছে৷ এবার করোনা বিধির কথা মাথায় রেখে নির্বাচন করতে হবে৷ এই সময়ে কেউ আর্মস এবং ৫ হাজারের বেশি টাকা নিয়ে ঘুরতে পারবে না৷' লাইসেন্স প্রাপ্ত আর্মসগুলিকে জমা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই জেলায় মোট ২৬ টি ব্লক রয়েছে ৷ ২২ টি বিধানসভা কেন্দ্র আছে। ৭ম এবং ৮ম দুই দফায় এই জেলায় নির্বাচন হবে। জেলায় মোট বুথের সংখ্যা ৭৬৪৩টি। মোট ভোটার ৫৪ লক্ষ ৮৯ হাজার ৪৯২ জন। পুরুষ ভোটার ২৭,৮৩,৬০০ জন, মহিলা ভোটার ২৭,০৫,৭৮১ জন এবং অন্যান্য ভোটার ১১১ জন।
'গণতন্ত্রের অন্যতম লড়াই হবে বাংলায়, বালার মানুষ রাইট দেখানোর জন্য প্রস্তুত। ২ মে আমার শেষ ট্যুইটটি দেখবেন', ট্যুইটে চ্যালেঞ্জ পিকের।
ভোট ঘোষণার পরেই নন্দকুমার বাজার এলাকায় বিদ্যুতের পোল এবং রাস্তার ধারে যে সমস্ত দলীয় ব্যানার ও পতাকা টাঙানো ছিল তা খুলে ফেললেন বিজেপি কর্মীরা।
বরানগরের বিজেপির পার্টি অফিসে ভাঙচুর, আটক ১। অভিযোগ অস্বীকার তৃণমূলের। শাসক দলের এক নেতার দাবি, ওটা বিজেপির কার্যালয় নয়, আড্ডাখানা।
'এই রাজ্যে কৃষক সম্মান নিধি চালু হয়নি, বেকাররা চাকরি পাননি, তাই তাঁরা পরিবর্তন চাইছেন। আর সেই পরিবর্তন হবেন।' হলদিয়ায় বললেন কেন্দ্রীয় জাহাজমন্ত্রী মনসুখ মান্ডভিয়া।
বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরে PWD-এর তরফে চালু হল রাজনৈতিক দলের হোর্ডিং ব্যানার পোস্টার খোলার কাজ।
বিজেপির ব্যানার ফেস্টুন খুলে ফেলা ও নষ্ট করার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। জামুড়িয়ার চিচুড়িয়া মোড়ের ঘটনা। পালটা তৃণমূলের দাবি, বিজেপির কর্মী সমর্থকেরা মদ্যপ অবস্থায় তৃণমূলের পতাকা ফোস্টুন ছিঁড়তে গিয়ে নিজেদের পতাকা ফেস্টুন ছিঁড়েছে।
আজ পশ্চিম মেদিনীপুরে রোড শো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। দাশপুর থেকে ঘাটাল পর্যন্ত সভা তৃণমূল সাংসদের। ডানলপে রাজনৈতিক কর্মসূচি শুভেন্দু অধিকারীর।
৮ দফা নির্বাচনের তৃতীয় ও চতুর্থ দফায় হতে চলেছে হুগলির ভোটগ্রহণ। এই প্রসঙ্গে হুগলির জেলাশাসক তথা জেলা নির্বাচনী আধিকারিক প্রিয়া পি জানান, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য সমস্ত ব্যবস্থা করছে কমিশন। এই বছর হুগলিতে মোট ভোটারের সংখ্যা ৪৬,৬৮,১৮১। পোলিং বুথের সংখ্যা ৬,৪৫১। ইতিমধ্যেই জেলায় শুরু হয়ে গিয়েছে কেন্দ্রী বাহিনীর রুটমার্চ।
রবিবার বাম-কংগ্রেসের যৌথ ব্রিগেড। থাকার কথা আব্বাস সিদ্দিকীরও। চলছে সভার চূড়ান্ত চূড়ান্ত প্রস্তুতি।
কলকাতায় স্বভূমির কাছে কাদাপাড়ায় বিজেপির প্রচার গাড়িতে ভাঙচুর। গুরুত্বপূর্ণ জিনিষ লুঠপাটের অভিযোগ। কাঠগড়ায় তৃণমূল।