Advertisement

Alapan Bandyopadhyay Death Threat: শরত্‍ বোস রোডের পোস্ট অফিস থেকে আলাপন-জায়াকে হুমকি চিঠি: সূত্র

রাজ্য সরকারের মুখ্য উপদেষ্টা আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়কে হুমকি দিয়ে কে বা কারা এই চিঠি পাঠাল, তা খতিয়ে দেখতে ইতিমধ্যে তদন্ত নেমে পড়েছে পুলিশ। আর তাতেই উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য।

আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রীকে হুমকি চিঠি
রাজেশ সাহা
  • কলকাতা,
  • 28 Oct 2021,
  • अपडेटेड 9:05 AM IST
  • আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রীকে হুমকি চিঠি
  • ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ
  • তাতেই উঠে আসছে শহরের এক পোস্ট অফিসের নাম

রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়কে খুন করা হবে। তাঁর স্ত্রী তথা  কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোনালি চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে এমনই হুমকি চিঠি এসেছে। যা নিয়ে রাজ্য প্রশাসনে তোলপাড় শুরু হয়েছে।  রাজ্য সরকারের মুখ্য উপদেষ্টা আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়কে হুমকি দিয়ে কে বা কারা এই চিঠি পাঠাল, তা খতিয়ে দেখতে ইতিমধ্যে তদন্ত নেমে পড়েছে পুলিশ। আর তাতেই উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। জানা যাচ্ছে শরৎ বোস রোডের পোস্ট অফিস মারফতই হুমকি চিঠি পৌঁছয় আলাপন জায়ার অফিসের ঠিকানায়। 

রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্য সচিব এবং বর্তমানে মুখ্যমন্ত্রীর মুখ্য উপদেষ্টা আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়কে খুনের ঘটনায় ইতিমধ্যে রাজাবাজার সাইন্স কলেজে গিয়ে সরেজমিনে তদন্ত শুরু করেছে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ। বুধবার দিনভর কলেজের একাধিক ব্যক্তিকে এই বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন গোয়েন্দা কর্তারা। আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী তথা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোনালি চক্রবর্তীর অফিসের  ঠিকানায় স্পিড পোস্টের মাধ্যমে আসা হুমকি চিঠির নেপথ্যে  বড় কোনও ষড়যন্ত্র আছে কি না?  তা তদন্ত করে দেখছে কলকাতা পুলিশ। তবে পুলিশ সূত্রে খবর, প্রাথমিক তদন্তে  জানা গিয়েছে, শরৎ বোস রোডের পোস্ট অফিস মারফত ওই হুমকি চিঠিটি এসেছিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ঠিকানায়। তাই শরৎ বোস রোডের ওই পোস্ট অফিসের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখতে চান গোয়েন্দারা। একইসঙ্গে বুধবার কয়েক দফা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় রাজাবাজার সাইন্স কলেজের কেমিক্যাল টেকনোলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মহুয়া ঘোষ সহ অন্যান্যদের। কথা বলা হয় ওই বিভাগের কর্মী গৌড়হরি মিশ্রের সঙ্গেও। 

মঙ্গলবার হুমকি চিঠি পেয়েছিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোনালি চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায়ে। ওই চিঠিতে প্রেরক হিসেবে নাম রয়েছে  রাজাবাজার সায়েন্স কলেজের কেমিকাল টেকনোলজি বিভাগের গৌড়হরি মিশ্রের, তার ঠিক নিচেই রয়েছে অধ্যাপিকা মহুয়া ঘোষের নাম। এই বিষয়ে রাজাবাজার সাইন্স কলেজ বিভাগীয় প্রধান মহুয়া ঘোষ বলেন, "এই ঘটনায় আমি লজ্জিত, দুঃখিত এবং স্তম্ভিত। পুলিশের উপর আমার ভরসা আছে, আমি চাই সত্যিটা সামনে আসুক। পুলিশ প্রশাসন জিজ্ঞাসাবাদ করলে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করব।"

Advertisement


 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement