Advertisement

21 July TMC Shahid Dibas Abhishek Banerjee : নেতার জলের বোতল বয়ে পঞ্চায়েতের টিকিট পাওয়া যাবে না, বার্তা অভিষেকের

21 July TMC Shahid Dibas Abhishek Banerjee: পঞ্চায়েত ভোটে কারা টিকিট পাবেন, সে ব্য়াপারে সাফ জানিয়ে দিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রার্থীদের গ্রহণযোগ্য সে ক্ষেত্রে গুরুত্ব পাবে। বৃহস্পতিবার ধর্মতলায় ভিক্টোরিয়া হাউজের সামনে একুশে জুলাই শহিদ সমাবেশ থেকে এই বার্তা দিয়েছেন তিনি।

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 21 Jul 2022,
  • अपडेटेड 1:34 PM IST
  • পঞ্চায়েত ভোটে কারা টিকিট পাবেন, সে ব্য়াপারে সাফ জানিয়ে দিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
  • প্রার্থীদের গ্রহণযোগ্য সে ক্ষেত্রে গুরুত্ব পাবে
  • একুশে জুলাই শহিদ সমাবেশ থেকে এই বার্তা দিয়েছেন তিনি

21 July TMC Shahid Dibas Abhishek Banerjee: পঞ্চায়েত ভোটে কারা টিকিট পাবেন, সে ব্য়াপারে সাফ জানিয়ে দিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রার্থীদের গ্রহণযোগ্য সে ক্ষেত্রে গুরুত্ব পাবে। বৃহস্পতিবার ধর্মতলায় ভিক্টোরিয়া হাউজের সামনে একুশে জুলাই শহিদ সমাবেশ থেকে এই বার্তা দিয়েছেন তিনি।

বৃষ্টিতে ভিজে সভা
বৃষ্টিতে ভিজে সভায় বক্তব্য় পেশ করেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, যত এসেছেন, তার ১০ গুণ মানুষ বাইরে রয়েছেন। বৃষ্টি আমাদের জন্য শুভ। যাঁরা এখানে এসেছেন তাঁদের ধন্যবাদ জানাই।

তিনি আরও বলেন, যাঁরা গত একমাস ধরে পরিশ্রম করেছেন। এই হাততালির ভাগিদার আপনারা। ২০১৯ সালে আমরা যখন শেষ একুশে জুলাই করেছিলাম, তখন আপানাদের মনে একটা দুঃখ-বেদনা ছিল। বিধানসভায় কী হবে। 

তিনি বলেন, সেদিন জেদ নিয়ে মাঠে নেমেছিলাম। আমরা আপনাদের চোখে-মুখে যে আশা লক্ষ্য করছি, এতক্ষণ বৃষ্টি হচ্ছে। এই লড়াই পঞ্চায়েত গড়ার লড়াই নয়, দিল্লির বুকে গণতান্ত্রিক এবং মানুষের জন্য একটা সরকার তৈরি করার সূচনা। যেভাবে আপনার সমবেত হয়েছেন, ২১ জুলাই যে জানে না, তৃণমূল করার যোগ্যতা তাঁর নেই।

আরও পড়ুন: ৩০ বছর বয়সের আগে মেয়েদের এই ১০ কাজ সেরে ফেলা দরকার

আরও পড়ুন: রাজ্যপালের ভাষণের সময় 'দুর্ব্যবহার', বিধানসভায় সাসপেন্ড ২ BJP MLA

আরও পড়ুন: Zoom কলে চাকরি খেয়েছিল, সেই Better.com ফের ৩ হাজার কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে

তিনি বলেন, ২১ আন্দোলনের সীমারেখা নয়, মানুষের জনসমর্থনের মাপকাঠি নয়। নতুন আশা, চলার দিশা, মানুষের প্রত্যাশা। বুক চিতিয়ে মাঠে ময়দানে লড়াই করা। মা-মাটি-মানুষ এবং মমতা। মানুষকে প্রাধান্য দিতে হবে। নিজের করে খাওয়ার জায়গা তৃণমূল কংগ্রেস নয়।

Advertisement

তিনি বলেন, তৃণমূল করতে গেলে নীতি, সংগ্রাম, নেত্রীর আদর্শ মেনে চলতে হবে। হয় ঠিকাদারি করবেন, নয় ঠিকাদারি করেবন। নিঃস্বার্থ, নির্লোভে করতে হবে। এই তৃণমূলে মীরজাফর, গদ্দার, বেইমানরা নেই, দুনম্বরি নেই, ধান্দাবাজ নেই। যত তাতাতে, পোড়াবে, সেই লোহ তত শক্তিশালী হবে। দু'চারটে নকুলদানা নিয়ে ভেবেছিল, তৃণমূলকে সরাবে তারা আটকাতে পারেনি। ভাঙা পায়ে লড়াই করে মমতা জিতেছেন। 

দেশের আরও অনেক রাজ্যে
তিনি বলেন, তৃণমূল মেঘালয়, ত্রিপুরা, অসম, গোয়ায় ঢুকেছে। দল একবছর হয়েছে সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক করেছে। কথা দিচ্ছি যতদিন বিভিন্ন রাজ্যে পাথেয় করে, প্রত্যন্ত পৌঁছে দিতে পারছি, আমি নিঃশ্বাস নেব না। যতদিন সময় লাগে লাগবে। আমাদের জীবন উৎসর্গ করেছি। দল আমাদের মায়ের মতো। 

তিনি বলেন, যাঁরা হেরে গিয়েছে ভাষণ দিচ্ছে, আশ্বমেধের ঘোড়া আটকে রাখেনি শুধু বেঁধে রেখেছে। মুখ দেখিয়ে, দাদার জলের বোতল বইয়ে, এর ওর কাছের লোক বলে টিকিট পাব, যতবড় নেতার ছত্রছায়ায় থাকুন দল টিকিট দেবে না। 

তিনি বলেন, আমার এতদিন ধরে যেটা বলছি, প্রতিনিয়ত অপমান করার কাজ, সেটা জদনসমক্ষে তুলে আনতে চেয়েছিলাম। এখন বিজেপি সেটাই বলছে। মেরুদণ্ড বিক্রি করতে রাজি নই। অন্য় দলের মতো আত্মসমর্পণ করিনি। 

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement