Advertisement

Kuntal Ghosh: ফ্ল্যাটে উদ্ধার সাংকেতিক নথি, কুন্তল বললেন, তাপসকে টাকা দেওয়ার প্রমাণ...

West Bengal SSC Scam: কুন্তল ঘোষের কাছ থেকে যে নথি উদ্ধার হয়েছে তাতে বেশ কিছু সাংকেতিক চিহ্ন রয়েছে বলে ইডি সূত্রের খবর। চিনার পার্কের জোড়া ফ্ল্যাটে হানা দিয়ে ওই নথি উদ্ধার করে তদন্তকারী সংস্থা।   

কুন্তল ঘোষ।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 23 Jan 2023,
  • अपडेटेड 1:01 PM IST
  • তাপস মণ্ডলের বিরুদ্ধে প্রমাণ সিবিআইকে দিয়েছেন বলে দাবি কুন্তলের।
  • জোড়া ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার সাংকেতিক নথি।

তাপস মণ্ডলে টাকার ভাগ দিয়েছিলেন তিনি। সেই প্রমাণ সিবিআই-কে দিয়েছেন। বিধাননগর হাসপাতালে স্বাস্থ্যপরীক্ষা করাতে গিয়ে এমনটাই দাবি করলেন নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ধৃত তৃণমূলের যুবনেতা কুন্তল ঘোষ। এদিকে, তাঁর কাছ থেকে যে নথি উদ্ধার হয়েছে তাতে বেশ কিছু সাংকেতিক চিহ্ন রয়েছে বলে ইডি সূত্রের খবর। চিনার পার্কের জোড়া ফ্ল্যাটে হানা দিয়ে ওই নথি উদ্ধার করে তদন্তকারী সংস্থা।   

সোমবার সকালে নিয়মমাফিক কুন্তল ঘোষকে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে নিয়ে যায় ইডি। সেখানেই তিনি বলেন,'তাপসকে টাকা দেওয়ার প্রমাণ সিবিআইকে দিয়েছি। তাপস ছাড়া নীলাদ্রি ঘোষও আমার থেকে টাকা নিয়েছিল। সেই প্রমাণও দেওয়া হয়েছে।'

শুক্রবার চিনার পার্কে  একটি আবাসনের জোড়া ফ্ল্যাটে হানা দেয় ইডি। তল্লাশি চালানোর সময় একটি নোটবুক ও ব্যাঙ্কের নথি উদ্ধার করা হয় বলে খবর। সেই নথিতে বেশ কিছু সাংকেতিক চিহ্ন খুঁজে পেয়েছেন তদন্তকারীরা। সেগুলির অর্থোদ্ধারে তৎপর হয়েছেন তাঁরা। ইডি মনে করছে, ওই নথিগুলির সঙ্গে টাকা লেনদেনের সম্পর্ক থাকতে পারে। খোঁজ মিলতে পারে তৃতীয় ব্যক্তির। এর আগে মানিক ভট্টাচার্যের ঘনিষ্ঠ তাপসের কাছ থেকে একটি ডায়েরি উদ্ধার করা হয়েছিল। সেই ডায়েরিতেও একাধিক নাম রয়েছে। সেই ডায়েরির সঙ্গে ওই নথির খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে ইডি সূত্রের খবর। 

তৃণমূলের যুব নেতা কুন্তল ঘোষের প্রসঙ্গ প্রথম শোনা গিয়েছিল মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলের মুখে। তিনি দাবি করেন, ৩২৫ জন শিক্ষক পদপ্রার্থীর কাছ থেকে ৩ কোটি ২৫ লক্ষ টাকা নিয়েছেন কুন্তল। সবমিলিয়ে তিনি তুলেছেন ১৯ কোটি টাকা। তার পরই কুন্তলকে জেরা করে সিবিআই এবং ইডি। শনিবার গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। আপাতত তিনি ১৪ দিনের ইডি হেফাজতে। 

ইডির আইনজীবী ফিরোজ এডুলজি আদালতে দাবি করেন, ১৯ কোটি নয় ৩০ কোটি টাকার হদিশ মিলেছে। ধৃতের কাছ থেকে মিলেছে একটি ডায়েরি। শুধু প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে নয় গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি নিয়োগেও দুর্নীতি হয়েছে। পুরো ব্যবস্থা দুর্নীতিতে নিমজ্জিত। প্রথমে মনে হচ্ছিল এই দুর্নীতি ভারত মহাসাগরের মতো। ডুব দিয়ে দেখছি দুর্নীতি প্রশান্ত মহাসাগরের মতো বড়। তাতে আরও নাটকীয় মোড় এসেছে।

Advertisement

আরও পড়ুন- চাকরির নামে সাড়ে ১৯ কোটি টাকা ঘুষ? TMC-র কুন্তলের বাড়িতে তল্লাশি ED-র 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement