স্বাস্থ্য ভবনের সামনে দু'রাত কাটিয়ে ফেললেন আন্দোলনরত জুনিয়ার ডাক্তাররা। ডাক্তারদের পাশাপাশি স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই আন্দোলনে যোগ দিচ্ছেন বিভিন্ন পেশার সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে টলিপাড়ার অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। আন্দোলনকারীরা তাদের পাঁচটি শর্ত এবং রাজ্যের অভিভাবক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠকের দাবিতে অনড়। এদিকে নবান্নের তরফে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য গতকাল সাংবাদিক বৈঠক করে প্রশ্ন তুলেছেন, ‘ভোর ৩ টে ৪৫-এ কেন সিএমওতে কোনও মেইল পাঠানো হয় ? এটা কি খুব স্বাভাবিক ? তাহলে কি এর পেছনে রাজনীতি লুকিয়ে আছে ?’ এর পাল্টা দিয়ে আন্দোলনরত চিকিৎসক কিঞ্জল নন্দ এদিন বলেন, ‘সবার সঙ্গে কথা বলে তবেই মেইল পাঠানো হয়েছে। ৯টায় এলাম আর সাড়ে ৯টায় ডিনার করে শুয়ে পড়লাম, আমরা এভাবে আন্দোলন করতে আসিনি। সবার সঙ্গে কথা বলাতেই সময় লেগেছে। আর রাজনীতির কথা বলাটা কি ঠিক হচ্ছে ? আবারও বলছি এই আন্দোলনে কোনও রাজনীতির রং নেই, সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক এই আন্দোলন।’