Advertisement

৪৮ ইঞ্চি ছাতি-১৯ ইঞ্চি বাইসেপ, তিহারের এই জেলারের ভয়ে তটস্থ কয়েদিরা

দীপক শর্মা দিল্লির মান্ডোলি জেলের ডেপুটি জেল সুপারিনটেনডেন্ট ছিলেন। নির্ভয়া মামলার দোষীদের ফাঁসি দেওয়ার সময় তাঁকে নিয়োগ করা হয়। দীপক শর্মা একজন পেশাদার বডি বিল্ডার এবং তিনি অনেক বডি বিল্ডিং প্রতিযোগিতাও জিতেছেন। এক সাক্ষাৎকারে দীপক শর্মা বলেন, ২০০৯ সালে তিনি পুলিশে যোগ দেন। তারপর সলমান খান অভিনীত দাবাং ছবি দেখে শরীর গড়ার সিদ্ধান্ত নেন। শত ব্যস্ততার মাঝেও ওয়ার্কআউট করতে ভোলেন না দীপক শর্মা। তাঁর বুকের ছাতি প্রায় ৪৮ ইঞ্চি এবং বাইসেপ ১৯ ইঞ্চি।

দীপক শর্মা (ছবি সূত্র-ইনস্টাগ্রাম)
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 30 May 2022,
  • अपडेटेड 8:55 PM IST
  • তিহার জেলে থাকে বহু হাই প্রোফাইল কয়েদি
  • ৩ নম্বর জেলের দায়িত্বে রয়েছেন দীপক শর্মা
  • এই অফিসার একজন পেশাদার বডি বিল্ডার

আবারও শিরোনামে দিল্লির তিহার জেল। মনে করা হচ্ছে যে, দিল্লির তিহার জেলে বসেই পাঞ্জাবি সঙ্গীতশিল্পী সিধু মুসেওয়ালাকে হত্যার ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল। এই ষড়যন্ত্রে তিহার জেলের বন্দি লরেন্স বিষ্ণোইয়ের নাম উঠে আসছে। দিল্লির তিহার জেলে অনেক হাই প্রোফাইল বন্দিকে রাখা হয়। তিহারের ৩ নম্বর জেলের দায়িত্বে রয়েছে অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারিনটেনডেন্ট দীপক শর্মা। 

এর আগে, দীপক শর্মা দিল্লির মান্ডোলি জেলের ডেপুটি জেল সুপারিনটেনডেন্ট ছিলেন। নির্ভয়া মামলার দোষীদের ফাঁসি দেওয়ার সময় তাঁকে নিয়োগ করা হয়। দীপক শর্মা একজন পেশাদার বডি বিল্ডার এবং তিনি অনেক বডি বিল্ডিং প্রতিযোগিতাও জিতেছেন। এক সাক্ষাৎকারে দীপক শর্মা বলেন, ২০০৯ সালে তিনি পুলিশে যোগ দেন। তারপর সলমান খান অভিনীত দাবাং ছবি দেখে শরীর গড়ার সিদ্ধান্ত নেন। শত ব্যস্ততার মাঝেও ওয়ার্কআউট করতে ভোলেন না দীপক শর্মা। তাঁর বুকের ছাতি প্রায় ৪৮ ইঞ্চি এবং বাইসেপ ১৯ ইঞ্চি। 

২০১৪ সালে হন পেশাদার বডি বিল্ডার 
দীপক শর্মা পেশাদার বডি বিল্ডার হিসাবে ২০১৪ সালে প্রথম প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। তারপর থেকে এখনও পর্যন্ত অনেক খেতাব জিতেছেন তিনি। যেমন মিস্টার ইউপি, আয়রন ম্যান আফ দিল্লি (সিলভার), মিস্টার হরিয়ানা, মিস্টার দিল্লি, স্টিল ম্যান অফ ইন্ডিয়া (রৌপ্য পদক) ইত্য়াদি। 

দীপক শর্মা একটি সাক্ষাৎকারে বলেন যে অনেক বন্দী তাঁর কাছ থেকে ফিটনেস টিপসও নেয়। এছাড়াও জেলে অনেক অ্যাকটিভিটিস রয়েছে, যাতে বন্দীরা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে। কখনও কখনও কিছু বন্দীকে বোঝানো খুব কঠিন হয়ে দাঁড়ায়, তাই তাদের জন্য আলাদা ব্যবস্থা করতে হয়। 

সাক্ষাৎকারে দীপক আরও বলেন, যে তিনি ২৪ ঘন্টার মধ্যে কমপক্ষে ৩-৪ ঘন্টা ওয়ার্ক আউট করেন। পেশাদার বডি বিল্ডার হওয়ায় ডিপার্টমেন্ট থেকে কয়েক ঘণ্টার জন্য ডিউটিতে ছাড়ও পান। 
 

Advertisement

আরও পড়ুনএকরত্তিকে দেখেই উৎফুল্ল বাবা, স্ত্রীকে স্নেহের ছোঁয়া জিরাফের, Viral Video

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement