Advertisement

Baldness, Hair Loss: মেয়েদের চেয়ে ছেলেদের মাথায় টাক বেশি পড়ে কেন? জেনে নিন

Baldness, Hair Loss in Men: সাধারণত অকালে টাক পড়ার সমস্যা মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের মধ্যে অনেকটাই বেশি দেখা যায়। চুল পড়া প্রথমে পুরুষদের মধ্যে ঘটে এবং দ্রুত চুল ঝরে টাক পড়ে যায়। আসুন জেনে নেওয়া যাক কী কী কারণে পুরুষদের মধ্যে টাক পড়ার ঘটনা মেয়েদের তুলনায় অনেক বেশি...

সাধারণত অকালে টাক পড়ার সমস্যা মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের মধ্যে অনেকটাই বেশি দেখা যায়।
Aajtak Bangla
  • নয়া দিল্লি,
  • 02 Dec 2022,
  • अपडेटेड 4:59 PM IST
  • সাধারণত অকালে টাক পড়ার সমস্যা মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের মধ্যে অনেকটাই বেশি দেখা যায়।
  • মহিলাদের মধ্যেও চুল পড়ার সমস্যা রয়েছে, তবে তাদের চুল পুরোপুরি ঝরে যাওয়ার সম্ভাবনা বা ঘটনা খুবই কম হয়।

Baldness, Hair Loss in Men: সাধারণত অকালে টাক পড়ার সমস্যা মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের মধ্যে অনেকটাই বেশি দেখা যায়। চুল পড়া প্রথমে পুরুষদের মধ্যে ঘটে এবং দ্রুত চুল ঝরে টাক পড়ে যায়। পাশাপাশি, মহিলাদের মধ্যেও চুল পড়ার সমস্যা রয়েছে, তবে তাদের চুল পুরোপুরি ঝরে যাওয়ার সম্ভাবনা বা ঘটনা খুবই কম হয়। যদি কোনও মহিলার টাক পড়ে যায়, তবে তার পিছনে কিছু মেডিকেল বা জেনেটিক কারণ অবশ্যই রয়েছে এবং এই ঘটনা ৯০ শতাংশ মহিলার ক্ষেত্রে ঘটে না। আসুন জেনে নেওয়া যাক কী কী কারণে পুরুষদের মধ্যে টাক পড়ার ঘটনা মেয়েদের তুলনায় অনেক বেশি...

টাকের সমস্যা অনেকের জন্যই উদ্বেগের বিষয়। পার্থক্য শুধু এই যে, এখন মানুষ ঘরোয়া প্রতিকারের বাইরে গিয়ে দামি শ্যাম্পু, ক্রিম, টনিক, ওষুধ এবং সার্জারির চেষ্টা করছে। একটি হিসেব অনুযায়ী, প্রতি বছর সারা বিশ্বের মানুষ টাকের চিকিৎসায় প্রায় সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলার ব্যয় করে (ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় সাড়ে ২৮ হাজার কোটি টাকার সমান)।

হরমোনের পরিবর্তন টাক পড়ার মূল কারণ
গবেষণায় গবেষকরা বলেছেন, হরমোনের কারণে টাক পড়ে। গবেষকদের মতে, এই পরিবর্তন মহিলাদের মধ্যেও দেখা যায়। চুলের বৃদ্ধি এবং চুল পড়া উভয়ই হরমোনের উপর নির্ভর করে। নারী ও পুরুষের চুল পড়ার পেছনে রয়েছে ভিন্ন হরমোনের পরিবর্তন।

টেস্টোস্টেরন নামের একটি হরমোন পুরুষদের মধ্যে পাওয়া যায় এবং এই হরমোনই পুরুষদের চুল ঝরার বা টাক পড়ার প্রধান কারণ। যদিও এই হরমোন মহিলাদের মধ্যে পাওয়া যায় না, কিন্তু মহিলাদের মধ্যে পুষ্টির অভাবে চুল পড়া শুরু হয়। গবেষকদের মতে, কিছু এনজাইম টেস্টোস্টেরনকে ডাই হাইড্রো টেস্টোস্টেরনে রূপান্তরিত করে এবং ডাই হাইড্রো টেস্টোস্টেরন চুলের গোড়াকে দুর্বল করে চুল ঝরার কারণ তৈরি করে দেয়।

Advertisement

ডাই হাইড্রো টেস্টোস্টেরনের কারণে চুল পড়ে
সাধারণত, পুরুষদের ত্রিশ বছর বয়সের পর থেকে চুল পড়া শুরু হয় এবং পঞ্চাশ বছর বয়সে তাদের মাথার চুলের অর্ধেকেরও বেশি চুল ঝরে যায়। তবে এমন নয় যে হঠাৎ করে এনজাইমগুলো একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর কাজ শুরু করে এবং আপনাকে ‘টেকো’ করে দেয়। টেস্টোস্টেরন থেকে ডাই হাইড্রো টেস্টোস্টেরনে রূপান্তর একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। এই প্রাকৃতিক চুল পড়াকে বিজ্ঞানের ভাষায় অ্যান্ড্রোজেনিক অ্যালোপেসিয়া বলা হয়।

পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের মধ্যে টেস্টোস্টেরন নিঃসরণ নামমাত্র। এছাড়াও, টেস্টোস্টেরনের সঙ্গে, ইস্ট্রোজেন নামক একটি হরমোনও মহিলাদের মধ্যে নিঃসৃত হয়। তাই মহিলাদের শরীরে টেস্টোস্টেরনকে ডাই হাইড্রো টেস্টোস্টেরনে রূপান্তরিত করার প্রক্রিয়াও কম হয়। কখনও কখনও এই প্রক্রিয়াটি গর্ভাবস্থায় বা মেনোপজের সময় দ্রুত হয়। এ সময় মহিলাদের চুলও পড়া শুরু হয়।

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement