Advertisement

ইউটিলিটি

করোনা, আমফানের জোড়া চাপ! তবু ঋণের বোঝায় নিয়ন্ত্রণ বাংলার

Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 13 Apr 2021,
  • Updated 4:15 PM IST
  • 1/9

বিগত এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা করোনা অতিমারীর জেরে গোটা বিশ্ব আর্থিক সঙ্কটে ভুগেছে। ভারতেও একই হাল! শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থার পাশাপাশি দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিও বিপর্যস্ত!

  • 2/9

চরম আর্থিক সঙ্কটে পরিস্থিতি সামাল দিতে সব রাজ্যকেই ঋণ নিতে হয়েছে। কিন্তু বিগত এক বছরে রাজ্যগুলির ধারের পরিমাণ হিসেব করলে দেখা যাবে অন্যান্য রাজ্যের চেয়ে পশ্চিমবঙ্গের ঋণের বহর অনেকটাই কম!

  • 3/9

গত বছর করোনা অতিমারী আর সুপার সাইক্লোন আমফানের জোড়া ধাক্কা সামলেও ঋণের অঙ্ক তেমন বাড়েনি বাংলার। আমফানের দাপটে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে ক্ষয়ক্ষতি কম হয়নি। সরকারি ত্রাণও মিলেছে কম-বেশি! সব সামলেও ঋণের বহরের নিরিখে দেশের অনেক রাজ্যের থেকেই ভাল এ রাজ্যের অবস্থা।

  • 4/9

দেশের অন্যতম একটি ক্রেডিট রেটিং সংস্থা Care Ratings রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (RBI) থেকে সংগৃহিত তথ্যের ভিত্তিতে গত বছর রাজ্যগুলির ঋণের বহরের একটি পরিসংখ্যান পেশ করেছে। ওই পরিসংখ্যানেই এই তথ্য সামনে এসেছে।

  • 5/9

ক্রেডিট রেটিং সংস্থা Care Ratings-এর প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২০-২০২১ অর্থবর্ষের হিসাবে পশ্চিমবঙ্গ ঋণ নিয়েছে মোট ৫৯ হাজার ৬৮০ কোটি টাকা। ২০১৯-২০২০ অর্থবর্ষে এই ঋণের অঙ্ক ছিল ৫৬ হাজার ৯৯২ কোটি টাকা। অর্থাৎ, এক বছরে রাজ্যের ঋণের বহর বেড়েছে মাত্র ৫ শতাংশ।

  • 6/9

Care Ratings-এর প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২০-২০২১ অর্থবর্ষের হিসাবে তামিলনাড়ু ঋণ নিয়েছে মোট ৮৭ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা। কর্ণাটকের মোট ঋণের অঙ্ক বেড়ে হয়েছে ৬৯ হাজার কোটি টাকা।

  • 7/9

এই পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২০-২০২১ অর্থবর্ষের হিসাবে উত্তরপ্রদেশ ঋণ নিয়েছে মোট ৭৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। ওই অর্থবর্ষে মহারাষ্ট্রের ঋণের অঙ্ক বেড়ে হয়েছে মোট ৬৯ হাজার কোটি টাকা।

  • 8/9

Care Ratings-এর প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২০-২০২১ অর্থবর্ষের ঋণের বহরের হিসাবে ওড়িশা, ত্রিপুরা, অরুণাচল প্রদেশ, হিমাচল প্রদেশ এবং মণিপুরের অবস্থা এ রাজ্যের চেয়ে অনেকটাই ভাল। এই রাজ্যগুলির মোট ঋণের পরিমাণ, এক বছরে নেওয়া মোট ঋণের অঙ্ক— সব ক্ষেত্রেই পরিস্থিতি বাংলার চেয়ে ভাল।

  • 9/9

এ বারে বিধানসভা নির্বাচনী প্রচারে যেখানে বার বার বাংলার ঋণের বোঝা নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে, ভিন রাজ্য থেকে এখানে প্রচারে এসে এ রাজ্যের বিপুল ঋণের অঙ্ক নিয়ে সরব হচ্ছেন, তখন এই পরিসংখ্যান বাংলার মানুষের কাছে এ রাজ্যের বাস্তব চিত্রটা কিছুটা তুলে ধরতে পারে।

Advertisement
Advertisement