Advertisement

ভাইরাল

Photos: 'বন বাংলো' থেকে 'লভ হাউস', নেট-চর্চায় TMC নেতাদের ভিটে

শুভঙ্কর মিত্র
  • 03 Apr 2022,
  • Updated 10:08 PM IST
  • 1/10

বগটুইকাণ্ডের পর নেট মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছেন একের পর এক তৃণমূল নেতাদের বসতবাড়ি। আর সেই সব ভাইরাল ছবিতে দেখা গিয়েছে, পেল্লায় পেল্লায় রাজমহল হাঁকিয়েছেন শাসক দলের নেতারা। ভাঙড়ের 'লভ হাউস' থেকে আনারুল হোসেনের 'বনবাংলো' নিয়ে চলছে চলছে জোর চর্চা। সেই সঙ্গে বিরোধীদের প্রশ্ন, কোথা থেকে এত টাকা পেলেন?  (ছবি সৌজন্যে- নেট মাধ্যম)      

  • 2/10

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এখন চর্চার তুঙ্গে 'লভ হাউস'। প্রাসাদোপম বাড়ির ডিজাইন নজর কেড়েছে নেট মাধ্যমে। নীল-গোলাপি বাড়ির জানলাগুলি হৃদয়ের মতো। বাড়িটি ভাঙড়ের তৃণমূল নেতা মোদাচ্ছের হোসেনের। কে মোদাচ্ছের? তিনি ভোগালি ২ পঞ্চায়েতের প্রধান এবং তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি। 

  • 3/10

ভাঙড়ের কাঁঠালিয়া বাসস্ট্যান্ড থেকে ভাঙড় কলেজ মোড় এক কিলোমিটার রাস্তায় পাঁচটি বাড়ি রয়েছে তাঁর। কয়েক বিঘা জমিও আছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। শোনা যায়, রাজনীতিতে আসার আগে কাটা তেলের ব্যবসা করতেন মোদচ্ছের। ২০০৫ সালে তৃণমূল কংগ্রেস নেতা অহিদুল ইসলাম-আরাবুল ইসলামের হাত ধরে রাজনীতিতে হাতেখড়ি। তবে তৃণমূল নেতা মোদাচ্ছের যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তাঁর দাবি, ঋণ নিয়ে বাড়িটি তৈরি করেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে হিসাব বহির্ভূত সম্পত্তির অভিযোগে মামলা দায়ের করেছেন বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য।    

  • 4/10

বসত নিয়ে 'বাড়াবাড়ি' করে ফেলেছেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতরের  প্রাক্তন প্রতিমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেতা বাচ্চু হাঁসদা। দক্ষিণ দিনাজপুরের তপন ব্লকের চেঁচড়া গ্রামে তাঁর বাড়ি এখন ভাইরাল নেট মাধ্যমে। গত বিধানসভা ভোটে তাঁকে তৃণমূল টিকিট দেয়নি। যোগ দিয়েছিলেন বিজেপিতে। পরে সেই দলও ছাড়েন। তৃণমূলে এখনও ঢুকতে পারেননি।  প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষকতার চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নামে লক্ষাধিক টাকার ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে। (ছবি সৌজন্যে- ফেসবুক)        

  • 5/10

বাড়ি বিতর্কের সূত্রপাত হয়েছিল বগটুইয়ে। নিহত বড়শাল গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান ভাদু শেখের বিরাট বাড়ির ছবি ছড়িয়েছিল নেট মাধ্যমে। বগটুইয়ে মোড়ে প্রাসাদোপম বাড়ি। তিন তলা এই বাড়ি চোখ টেনে নিতে বাধ্য। এসি থেকে শুরু করে অত্যাধুনিক সব কিছুই মজুত। কীভাবে এত টাকা এল? গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন, মুরগির ব্যবসা করতেন ভাদু। পুলিশের গাড়িও চালিয়েছেন। তখন রাজনীতিতে আসেননি। পরে গাড়ির ব্যবসা থেকে বালি খাদানের গাড়ির টোলের দায়িত্বে ছিলেন। ২০১৮ সালে পঞ্চায়েত ভোটে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হন ভাদু। বড়শাল পঞ্চায়েতের উপপ্রধান করে দল। (ছবি সৌজন্যে- ফেসবুক)     

  • 6/10

ভাদু-খুনেও যাঁকে ধরা হয়েছে সেই আনারুল হোসেনও কম যান না! নেটিজেনরা বলছেন,রীতিমতো একটি বন বাংলোর মালিক তিনি। রামপুরহাটের সন্ধিপুরে তাঁর বাড়ি এলাকার আর্থ-সামাজিক অবস্থার সঙ্গে বড়ো বেমানান! (ছবি সৌজন্যে- ফেসবুক)     

  • 7/10

একটা সময় এই আনারুল রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন। কংগ্রেস ছেড়ে যোগ দিয়েছিলেন তৃণমূলে। কালক্রমে রামপুরহাটের বিধায়ক আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠেন। তাঁকে রামপুরহাট এক নম্বর ব্লকের সভাপতি করে তৃণমূল কংগ্রেস। (ছবি সৌজন্যে- ফেসবুক)     

  • 8/10

পূর্ব মেদিনীপুরের চণ্ডীপুরের দু'বারের প্রাক্তন বিধায়ক অমিয়কান্তি ভট্টাচার্যের বাড়ির ছবিও ভাইরাল সোশ্যালে। ২০১১ ও ২০১৬ সালে জিতেছিলেন। তবে ২০২১ সালে তাঁকে টিকিট দেয়নি তৃণমূল। (ছবি সৌজন্যে- ফেসবুক)     

  • 9/10

মুর্শিদাবাদের রানিনগরের তৃণমূল বিধায়ক সৌমিক হোসেনের বাড়ির ছবিও নেট মাধ্যমে। বাড়ির কিয়দংশ ঢাকা নীল কাঁচে। মুর্শিদাবাদের খাগড়া স্টেশন থেকে রাস্তার পাশেই সৌমিকের বাড়ি। সৌমিকের এই বাড়িটি অবশ্য পৈত্রিক। সৌমিকের দাবি, ওই বাড়িটি তাঁর বাবা মান্নান হোসেনের। বাবাই তৈরি করেছিলেন। ২০০০ সাল থেকে ওই বাড়িতেই থাকেন। (ছবি সৌজন্যে- ফেসবুক)               

  • 10/10

বগটুইকাণ্ড যেন একটা প্যান্ডোরার বাক্স খুলে দিয়েছে। প্রতিদিনই নেট মাধ্যমে চলে আসছে তৃণমূল নেতাদের বসতের ছবি। তাতে অস্বস্তি বাড়ছে শাসক দলের। কটাক্ষ করছেন বিজেপি ও সিপিএম নেতারা। তাদের অভিযোগ, রাজ্যের সব এলাকাতেই কাটমানি টাকায় ফুলেফেঁপে উঠেছেন তৃণমূল নেতারা। 

Advertisement
Advertisement