Advertisement

ভাইরাল

Santipur : শান্তিপুরে চলন্ত ট্রেনে জন্ম নিল ফুটফুটে শিশু, সুস্থ মা-মেয়ে

বিশ্বজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়
  • শান্তিপুর,
  • 30 Sep 2021,
  • Updated 1:56 PM IST
  • 1/14

চলন্ত ট্রেনে মহিলা কম্পার্টমেন্ট হয়ে উঠল আঁতুড়ঘর। যাত্রীরাই ধাইমা। জন্ম নিল এক ফুটফুটে শিশু

  • 2/14

চলতি ট্রেনেই ভূমিষ্ঠ হল নবজাতক। সকলের সহযোগিতায় মিটে গেল সব সমস্যা।

  • 3/14

সদ্যোজাত কন্যার বাবা সমীকরণ ভৌমিক হালিশহর রবীন্দ্র পল্লীর বাসিন্দা। পেশায় অস্থায়ী ভাবে রেলের সাফাই কর্মী। কল্যাণী জে এন এম হাসপাতালে গর্ভকালীন চিকিৎসা করাতে যান।

  • 4/14

সেখানে গর্ভবতী মাকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে চিকিৎসক জানান, এখনও সন্তান প্রসবের ঢের দেরী। অক্টোবরের 8 তারিখ।

  • 5/14

কিছু ওষুধ এবং একটি ইঞ্জেকশন দেওয়া হয। তারপর তিনি নিশ্চিন্ত হয়ে বাড়ি ফেরেন। এবং সন্ধ্যায় বাপের বাড়ি উদ্দেশ্যে স্ত্রী পায়েল এবং এক পিসি শাশুড়িকে নিয়ে রওনা দেন শান্তিপুরের উদ্দেশে। 

  • 6/14

কল্যাণী থেকে পেটে ব্যথা শুরু হয় রানাঘাটে তা আরও বেড়ে যায়। এরপর চলন্ত লেডিজ কম্পার্টমেন্টের মধ্যেই অন্যান্য মহিলা যাত্রীদের সহযোগিতায় কন্যা সন্তান প্রসব করেন তিনি। 

  • 7/14

রেল কর্মীদের সহযোগিতায় শান্তিপুর রেল স্টেশনে ট্রেন থামা মাত্রই তাঁকে শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান বেশ কিছু যাত্রী।

  • 8/14

সমীরণবাবু জানান, তিন বছর বয়সী এক পুত্র সন্তান থাকার পর কন্যা সন্তান আশা করেছিলেন গোটা পরিবার। ভোগান্তি এবং দুশ্চিন্তা কাটিয়ে এখন তিনি খুশি, কৃতজ্ঞ সকলের কাছে।

  • 9/14

তবে গর্ভবতী মহিলার পিসি মন্দিরা দেবীর প্রশ্ন, সকালে চিকিৎসক জানালেন ঢের দেরি আর সন্ধ্যায় প্রসব? অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেল নবজাতক এবং জন্মদাত্রী মা।

  • 10/14

সমীরণবাবু আরও জানান, কাঁচরাপাড়া স্টেশন থেকে প্রসবযন্ত্রণা শুরু হয় স্ত্রীর। ফুলিয়ায় এসে ব্যথা বেড়ে। শান্তিপুরে ঢুকতেই সন্তান জন্ম দেন। মা-মেয়ে সুস্থ আছে। যাত্রীরা সহযোগিতা করেন। হাসপাতালে পর্যন্ত এসেছিলেন অনেকে। হালিশহরে বাড়ি তাঁর। শান্তিপুরের স্মৃতিনগরে শ্বশুরবাড়িতে এসেছিলেন।

  • 11/14

এক যাত্রী জানান, তিনি ট্রেন থেকে নেমে যাওয়ার পর প্রসব করে। শিশু ভাল আছে। বাকিরা তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যায়।

  • 12/14

সমীরণবাবুর এর আত্মীয় জানান, শ্বশুরবাড়িতে কেউ নেই। বাপের বাড়িতে রেখে আসছিলেন।

  • 13/14

তার আগে কল্যাণীর হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিল। তারপর বাড়ি নিয়ে যাচ্ছিলেন। প্রসবের সময ট্রেনে সবাই সহযোগিতা করেছেন। 

  • 14/14

এখন সব ভাল ভাবে মিটে গিয়েছে। খুশি সমীরণবাবুর পরিবার।

Advertisement
Advertisement