মঙ্গলগ্রহে পাওয়া গেল মানুষের নিতম্বের মতো চেরা পাথর। এটি Mars Perseverance Rover খুঁজে বের করেছে। এই রোভার সিরিয়াস কাজের জন্য পাঠানো হলেও, মাঝে মধ্যে তার খোঁজ মানুষকে হাসাতে সক্ষম। তবে এটাই নয়, এর আগেও একাধিক আকারের পাথর মিলেছিল। যা মানুষকে প্রাণের সম্ভাবনা নিয়ে আরও আগ্রহী করে তুলেছে।
নাসার কাছে প্রথম রোভারের পাঠানো ছবি আসে। ছবি দেখে অবাক হন বিজ্ঞানীরা। গত জুন মাসে ছবিটি পাঠানো হয়। ছবির বিষয়ে টুইট করেন নাসার সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার কেভিন এম গিল।
কেভিন, রোভারের পাঠানো ছবিগুলিকে জুড়ে পূর্ণ রূপ দেন। যা কখনও কখনও মজার খোরাক জোগায়। কখনও মানুষের পশ্চাদ্দেশ, আবারকখনও ডাইনোসরের গর্দানের ছবি।
এ ছাড়াও নাসার রোভার একটি সবুজ পাথরের খোঁজ পেয়েছিল। যা নাসার বিজ্ঞানীকূলকে প্রাণের আশায় ব্যাকুল করে তোলে। তার তদন্ত ও গবেষণা এখনও চলছে। তাঁরা হাল ছাড়েননি।
এই পাথরটি কীসে তৈরি তা জানা যায়নি। তবে ছবিতে দেখা গিয়েছে সীসার তৈরি কোনও জিনিসের মতো চমক রয়েছে। তাতে ফুটো রয়েছে। ওই পাথর ও ওরকম আরও পাথর রয়েছে কি না, তা জানার চেষ্টা করা হচ্ছে।
বিজ্ঞানীরা হয়রান যে যদি স্থানীয় পাথর হয় তবে রং এমন কেন ? অথবা কোনও উল্কাপিণ্ড জাতীয় কিছু হতে পারে। অথবা অন্তরীক্ষীয় গতিবিধি দ্বারা এখানে এসেছে। কিন্তু কী, তা এখনও পরিষ্কার নয়।
নাসার ভাইকিং -১ আরবিট্রর পাঠানো হয়েছিল ১৯৭৬ সালে। সেখানে চক্কর কাটার সময় তার ক্য়ামেরাতে মঙ্গলের মাটিতে একটি মানুষের চেহারার আদল দেখতে পাওয়া যায়। তবে সেটি পাথর না অন্য কিছু তা পরিষ্কার বোঝা যায়নি। তখন ক্যামেরার ছবি সাদা-কালো থাকায়।
রোভার একটি ছবি তুলেছিল। যেটা একটি মাছের আদলে পাথরের ছবি প্রকাশ করে। যারা এলিয়েন ভালবাসেন, তাঁরা গল্প তৈরি করা শুরু করেন।