Advertisement

ভাইরাল

Vankhandeshwar Mahadev Story: ৮ লাখ দিয়ে মুক্তি! তারপর থেকে সবার মনস্কামনা পূরণ করছেন এই ভগবান

Aajtak Bangla
  • 10 Aug 2021,
  • Updated 5:54 PM IST
  • 1/7

Vankhandeshwar Mahadev Story: শ্রাবন মাসে ভগবান ভোলেনাথের পূজোর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। আজ আমরা এমন এক মহাদেবের কথা জানব, যিনি আট লক্ষ টাকার জামিনে আদালত থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন। কাসগঞ্জ জেলার সোরন তীর্থনগরীর ভানখণ্ডেশ্বর মহাদেব আট লক্ষ টাকার জামিনে মুক্তি পান। তারপর থেকে তার মাহাত্ম্য আরও বাড়তে থাকে।
 

  • 2/7

কাসগঞ্জ সদর দফতর  থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে সোরনের ভাগীরথী গুহার সামনে অবস্থিত ভানখণ্ডেশ্বর মহাদেবের লীলা একেবারেই অতুলনীয়। ১৯৭৩ সালের  ২৬ ফেব্রুয়ারি, অর্থাৎ ৪৮  বছর আগে, আলিগড়ের ছয় চোর চার ফুট লম্বা এই শিব মূর্তি চুরি করেছিল। এই প্রাচীন মূর্তি চুরির কারণে স্থানীয় গ্রামবাসীদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছিল
 

  • 3/7

আলিগড়ের থানা চত্বরে মূর্তি স্থাপিত হয় 
শোনা যায় শিব মূর্তি চুরির  পর চোরেরা একের পর এক সংক্রামক রোগে মারা যেতে লাগল।  আতঙ্কিত চোররা আলীগড় থানার  পালি মুকিমপুরে চৌকিতে  খবর পাঠায় যে তারা মূর্তি ফেরত দিতে চায়। চুরির ঘটনার ২০  বছর পর ২২ মে ১৯৯৩ সালে মূর্তিটি ফেরত পাওয়া যায়। তারপর এই অলৌকিক মূর্তিটি পুলিশ থানা চত্বরেই স্থাপন করে।

  • 4/7

এর পরে, সোরনের বাসিন্দারা খবর পান যে তাদের কাছ থেকে চুরি করা মূর্তি আলীগড়ের পালি মুকিমপুর থানা চত্বরে স্থাপন করা হয়েছে। মূর্তি ফিরিয়ে আনার জন্য, বহু গ্রামবাসী জড়ো হন  আলিগড়ের পালি মুকিমপুর থানায়। কিন্তু পুলিশ তাদের মূর্তি ফেরত দিতে রাজি ছিল না।
 

  • 5/7

৮ লক্ষ টাকা দিয়ে ছাড়িয়ে আনা হয় মূর্তি 
সোরনের বাসিন্দারা মূর্তি দাবি করে আলীগড় আদালতের দ্বারস্থ হন। প্রমাণের ভিত্তিতে, আলীগড় আদালত সিদ্ধান্ত নেয় যে মূর্তিটি  দাবিদারদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তবে ভগবান ভানখণ্ডেশ্বর-কে পেতে  ৮ লক্ষ টাকার জামিন দিতে হবে।

  • 6/7

চারজন কৃষক  সেই টাকা দেন
 আদালতের সিদ্ধান্তের পর, শ্যামপুরী, শিবপুরী, মুরারি এবং সুভাষ ওরফে পাপ্পু চৌধুরি  তাদের ২০ লক্ষ  টাকা মূল্যের জমি বন্ধক রেখে আজ থেকে ২০ বছর আগে মূর্তিটিকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন। তারপর ভানখণ্ডেশ্বর মহাদেবের মূর্তিটি  পুনরায় পুরনো মন্দিরে প্রতিষ্ঠিত হয়।

  • 7/7

আজও ভগবান  ভানখণ্ডেশ্বর  মহাদেব এখানে বিরাজমান। মহাদেবকে দেখার জন্য শ্রাবণ মাসে ভক্তদের ভিড় লেগে থাকে। এটা বিশ্বাস করা হয় যে যে কোন ভক্ত শুদ্ধ হৃদয়ে কোনও কিছু কামনা করলে মহাদেব  তার ইচ্ছা পূরণ করেন।

Advertisement
Advertisement