চার বছর আগে আয়ারল্যান্ডের এক যুবকের সঙ্গে ফ্লাইটে ঘটেছিল এই কাণ্ড। যার জন্য ওই এয়ারলাইন্সের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে তাঁর মা। আর সেই মামলার রায় দিতে গিয়েই ওই যুবককে বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলল আদালত। (প্রতীকী ছবি / Getty Images)
ডাবলিন থেকে ইস্তাম্বুলে যাওয়ার পথে ফ্লাইটে আয়ারল্যান্ডের বাসিন্দা এমরে কারাক্যের দুর্ঘটনা ঘটে। ওয়াটারফোর্ড শহরে বসবাসকারী এমরে দাবি করেন যে গরম চা তার ডান পায়ে ফেলে দেন এক ক্রু। যার জেরে তাঁর পায়ে দাগ হয়ে গিয়েছিল। (প্রতীকী ছবি / Getty Images)
চার বছর আগে ঘটা এই ঘটনার সময় এমরে খুব ঘাবড়ে গিয়েছিলেন। দীর্ঘদিন ধরে ব্যথায় কষ্টও পান। এই ঘটনার সময় তার বয়স ছিল মাত্র ১৩ বছর। তাঁর মা এই বিষয়টি জানতে পেরে রুরস্কের এয়ারলাইন্সে বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছিল।(প্রতীকী ছবি / Getty Images)
এমরের মা জানিয়েছেন যে এই দুর্ঘটনায় তার ছেলেকে গুরুতর মানসিক ও শারীরিক সমস্যার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছিল। তিনি আদালতকে বলেছিলেন যে চায়ের কারণে এমরের পা খারাপভাবে পুড়ে যায় এবং ছেলের ক্ষত সারতে তিন থেকে চার সপ্তাহ লেগেছিল। তবে এটি সত্ত্বেও, তার পায় একটি দাগ দেখা যায় । (প্রতীকী ছবি / Getty Images)
এমারের মা আদালতে বলেছিলেন যে, 'পরিস্থিতি এতটাই গুরুতর ছিল যে আমাকে ছেলেকে এক প্লাস্টিক এবং রিকনস্ট্রাকশন সার্জেনের কাছে নিয়ে যেতে হয়েছিল। ডাক্তার তাকে বলেছিলেন যে এমারের পায়ে স্থায়ী দাগ পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।' মামলার প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে হাইকোর্টের বিচারক তুরস্কের এয়ারলাইন্সকে ৫৬ হাজার পাউন্ড অর্থাৎ প্রায় ৫৮ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। (প্রতীকী ছবি / Getty Images)