বিহারের দারভাঙ্গা থেকে এমন একটা চমকে দেওয়ার মতো খবর সামনে এসেছে। যেখানে আরও একবার ফের রাজ্যে শিক্ষা ব্যবস্থার নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে। আসলে দারভাঙ্গার এক ছাত্র ১০০ নম্বরের একটি পেপারে পরীক্ষা দিয়ে ১৫১ নম্বর পেয়েছে। রেজাল্ট দেখে হতবাক খোদ ছাত্র এবং তার পরিবারের লোকজন। সেখানে ইউনিভার্সিটি এই ঘটনাকে টাইপিং মিসটেক বলে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করছে।
ঘটনাটি দারভাঙ্গার ললিত নারায়ন ইউনিভার্সিটির। এখানে গ্রাজুয়েশনের এক স্টুডেন্ট অবাক হয়ে বসে রয়েছেন যেখানে তিনি নিজের রেজাল্টে দেখেছেন যে ১০০ নম্বর পরীক্ষায় তিনি ১৫১ নম্বর পেয়েছেন। স্টুডেন্ট বিএ অনার্সে করছেন এবং তার পলিটিকাল সায়েন্স এর ৪ নম্বর পেপারে এই নম্বর এসেছে। স্টুডেন্ট জানিয়েছে যে আমি রেজাল্ট দেখে অবাক হয়ে গেছি।
তিনি বলেন যে, এটি প্রভিশনাল মার্কশিট ছিল। আনুষ্ঠানিকভাবে এটি জারি করার আগে যাচাই করা উচিত ছিল। এই ইউনিভার্সিটি থেকে এটি ভুলের প্রথম ঘটনা নয় এখানে বিকমের এক ফ্রেন্ড স্টুডেন্ট যার একাউন্টিং এবং ফাইন্যান্সে পেপার ৪ এ শূন্য এসেছিল। তা সত্ত্বেও সে পরের গ্রেডে চলে যায়।
সেখানে ইউনিভার্সিটি জানিয়েছে টাইপিং এরর। ইউনিভার্সিটির তরফ থেকে বলা হয়েছে যে খুব দ্রুত অন্য মার্কশিট জারি করা হবে। ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার জানিয়েছেন যে, দুটি মার্কশিট টাইপিং রয়েছে, তিনি জানান যে ভুল ঠিক করে দিয়ে দুই ছাত্রকে নতুন মার্কশিট দেওয়া হবে।
এখানে এটাই প্রথম এমন ঘটনা নয় যেখানে বিহারের শিক্ষার সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন রকম অদ্ভুত ঘটনা সামনে এসেছে। এর আগে বিহারে পরীক্ষাদের পরীক্ষার্থীদের গণ টোকাটুকির ছবি সামনে এসেছিল। যাতে প্রশাসন প্রশ্নের মুখে পড়ে।