Advertisement

উত্তরবঙ্গ

অভিযোগ নেই, তাই গ্রাম-শহরের শিক্ষক বৈষম্য মেটাবে না চেয়ারম্যান

অসীম দত্ত
  • আলিপুরদুয়ার,
  • 16 Aug 2021,
  • Updated 5:56 PM IST
  • 1/11

সুভাষপল্লি স্টেট প্ল্যান প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছাত্র সংখ্যা মাত্র ৮৫ জন। তবে সেই স্কুলের শিক্ষক সংখ্যা আট জন। ওই একই স্কুলে শিক্ষক পদে কর্মরত রয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির রাজ্য সম্পাদিকা মৌমিতা অধিকারী এবং ওই সংগঠনের জেলা সভাপতি কৌশিক সরকার।
 

  • 2/11

বিরোধী দলের শিক্ষক সংগঠন গুলোর অভিযোগ, শাসক দলের ক্ষমতা বলে শহরের ওই স্কুলে শিক্ষকদের গাদাগাদি ভিড়। দলের প্রভাব খাটিয়ে শহরের ওই স্কুলে বদলি নিয়েছে সংগঠনের রাজ্য নেত্রী ও জেলা সভাপতি।

  • 3/11

 রাজ্য প্রাথমিক শিক্ষা দপ্তরের গাইড লাইন অনুযায়ী প্রাইমারি স্কুলগুলোতে ৩০ জন পড়ুয়া প্রতি একজন করে শিক্ষক থাকবেন। সেই মোতাবেক সুভাষপল্লি স্টেট প্ল্যান প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক থাকার কথা মাত্র তিনজন। অথচ সেখানে রয়েছেন পাঁচজন শিক্ষক।

  • 4/11

শহরের বেশির ভাগ প্রাথমিক স্কুলেই রাজ্য প্রাথমিক শিক্ষা দপ্তরের গাইড লাইন মানা হচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠেছে। তবে শহরের স্কুল গুলোতে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের গাদাগাদি ভীড় থাকলেও গ্রামের ও চা বলয়ের এবং বনবস্তির প্রাথমিক স্কুল গুলোতে ঠিক বিপরীত চিত্র। 

  • 5/11

গ্রামের বেশির ভাগ স্কুলেই এক শিক্ষক দিয়ে স্কুল চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করছেন অভিভাবকরা। গ্রামের স্কুল গুলোর দিকে নজর দিলেই দেখা যাবে এক শিক্ষক বিশিষ্ট স্কুল গুলোর পঠনপাঠন লাটে উঠেছে। 

  • 6/11

গ্রামের স্কুল গুলোতে মিডডে মিল বন্ধের মুখে। গ্রামের কিংবা চা বলয়ের এক শিক্ষক বিশিষ্ট স্কুলের শিক্ষক যদি জেলা শিক্ষা সংসদে স্কুলের কাজে আসেন তবে সেই দিনের জন্য শিক্ষকরা স্কুল বন্ধ রাখতে বাধ্য হন।

  • 7/11

অথচ শহরের স্কুল গুলোতে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের গাদাগাদি ভীড়। পশ্চিমবঙ্গ তৃনমুল প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির রাজ্য সম্পাদিকা মৌমিতা অধিকারী জানান করোনার জন্য এখন স্কুল বন্ধ।

  • 8/11

তাই নতুন করে স্কুল গুলোতে শিক্ষক বিন্যাস হয়নি।করোনা পরিস্থিতি মিটে গেলেই আমরা দাবি করবো যেন প্রয়োজন অনুযায়ী শিক্ষক বিন্যাস হয়।মৌমিতা অধিকারী বলেন আগে আমাদের স্কুলে ১৫০ জনের মতো ছাত্র ছিলো। তখন এই স্কুলে শিক্ষক নিয়ে আসা হয়েছিলো। এখন ছাত্র সংখ্যা কমে যাওয়ায় এই সমস্যা।স্কুল খুললেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

  • 9/11

সংগঠনের জেলা সভাপতি কৌশিক সরকার বলেন আমরা সংগঠনের তরফ থেকে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদে আবেদন করবো স্কুল খুললে যাতে দ্রুত এই বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়।

  • 10/11

আলিপুরদুয়ার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান গার্গী নার্জিনারি বলেন আমি মাত্র এক বছর হলো চেয়ারম্যান পদে বসেছি।আমি আসার আগেই এই বদলি গুলো হয়েছে। রাজ্য থেকে আমার কাছে আদেশ এলেই আমি সমস্ত বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহন করবো। 

  • 11/11

Advertisement
Advertisement