Advertisement

'বাংলাদেশের সরকারকে হুমকি দেওয়া উচিত প্রধানমন্ত্রীর,' দাবি সৌগতর

বাংলাদেশের সরকারকে হুমকি দেওয়া উচিত প্রধানমন্ত্রীর। পড়শি দেশের সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা প্রসঙ্গে এমনটাই জানালেন তৃণমূলের বর্ষীয়ান নেতা তথা সাংসদ সৌগত রায়। এদিন বাংলাদেশের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন বন্ধের জন্য হুমকি দেওয়া উচিত প্রধানমন্ত্রীর। 

সৌগত রায়।
দীপক দেবনাথ
  • উত্তর ২৪ পরগণা ,
  • 21 Oct 2021,
  • अपडेटेड 10:02 PM IST
  • বাংলাদেশে সরকারকে হুমকি দেওয়া উচিত প্রধানমন্ত্রীর
  • এমনটাই জানালেন সৌগত রায়
  • জানুন বিস্তারিত তথ্য

বাংলাদেশের সরকারকে হুমকি দেওয়া উচিত প্রধানমন্ত্রীর। পড়শি দেশের সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা প্রসঙ্গে এমনটাই জানালেন তৃণমূলের বর্ষীয়ান নেতা তথা সাংসদ সৌগত রায়। এদিন বাংলাদেশের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন বন্ধের জন্য হুমকি দেওয়া উচিত প্রধানমন্ত্রীর। 

প্রসঙ্গত, দুর্গাপুজোর সময়ে বাংলাদেশে একটি গুজবকে ঘিরে সংখ্যালঘুদের দুর্গামণ্ডপ, মন্দির এবং বাড়িতে হামলার অভিযোগ ওঠে। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচুর ভিডিও ছড়িয়ে যায়। পরিস্থিতি বন্ধে কঠোর হওয়ার বার্তা দেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এখন পরিস্থিতি শান্ত হলেও ঘটনায় জড়িত থাকায় বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সেই ঘটনার আঁচ এসে পড়েছে এপার বাংলাতেও। কয়েকদিন আগেই কুণাল ঘোষ ট্যুইট করে বলেন, "ইস্কনের মন্দিরের পর রামঠাকুরের আশ্রমের ছবি। দুর্ভাগ্যজনক। এর মধ্যে ইতিবাচক, বাংলাদেশের সরকার ও মানুষ অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে কড়া মনোভাব নিয়েছেন। কিন্তু যে প্রধানমন্ত্রী ভোটের আগে বাংলাদেশের মন্দিরে গিয়ে পুজোর নাটক করলেন, তিনি চুপ কেন?"

অন্যদিকে, বাংলাদেশ ইস্যুতে পাল্টা তৃণমূলকে নিশানা করেছে বিজেপিও। কয়েকদিন আগেই বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, "বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর বারবার আক্রমণ হচ্ছে। একটি ঘটনা মিটতে না মিটতেই আরও একটি ঘটছে। স্পষ্টতই বাংলাদেশ সরকারের এই বিষয়ে কিছু করা উচিত। কারণ বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য হিন্দুরাও তাঁদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তাই তাঁদেরও রক্ষা করা উচিত। যাঁরা বাঙালিদের দায়িত্ব নিয়েছিলেন, যারা ত্রিপুরা ও অসমে যান, তাঁদের উচিত বাংলাদেশের মানুষের পাশে দাঁড়ানো। তাঁরা কেন বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার জন্য আবেদন করেননি?" বাংলাদেশের হিংসার খবরের পরেই ট্যুইটারে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বিষয়টি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদীর কাছেও চিঠি পাঠিয়েছিলেন তিনি। 

Advertisement
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement