তৃণমূলের সাংগঠনিক স্তরে ব্যাপক রদবদল। কলকাতা ও বিভিন্ন জেলায় সাংগঠনিক ক্ষেত্রে আনা হল বড়সড় পরিবর্তন। যে সমব জেলা সভাপতিরা এবার মন্ত্রী হয়েছেন তাঁদের সরিয়ে আনা হয়েছে নতুন মুখ। কার্যত দলে এবার 'এক ব্যক্তি এক পদ' নীতি চালু করল ঘাসফুল শিবির। এছাড়াও সংগঠনকে আরও মজবুত করতে একই জেলাকে একাধিক সাংগঠনিক জেলাতও ভাগ করা হয়েছে। তাছাড়া রাজ্য কমিটিতে বিশেষভাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে আরও ১০ জনকে।
তৃণমূলের সাংগঠনিক দায়িত্বে এবার রাখা হয়নি ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim) ও অরূপ বিশ্বাসকে (Arup Biswas)। উত্তর কলকাতা জেলা কমিটির সভাপতি হলেন তাপস রায় এবং চেয়ারম্যান হলেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি দক্ষিণ কলকাতা জেলা কমিটির সভাপতি হলেন দেবাশিস কুমার এবং চেয়ারম্যান করা হল মণিশ গুপ্তাকে।
উত্তর ২৪ পরগনাতেও আনা হয়েছে বড়সড় পরিবর্তন। এই জেলাকেও একাধিক সাংগঠনিক জেলায় ভাগ করেছে তৃণমূল। জেলা সভাপতির পদ থেকে সরান হয়েছে মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে (Jyotipriyo Mullick)। পাশাপাশি ৪টি সাংগঠনিক জেলার সভাপতি করা হয়েছে পার্থ ভৌমিক, অশনী মুখোপাধ্য়ায়, সরোজ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং আলোরানি সরকারকে।
নির্বাচনের আগে দলের গোষ্ঠীকোন্দল ঘিরে বারেবারেই শিরোনামে এসেছিল হুগলি জেলা। এবার পরিবর্তন করা হল হুগলিতেও। সরান হল জেলা সভাপতি দিলীপ যাদবকে। পরিবর্তে হুগলি-শ্রীরামপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি হলেন স্নেহাশিস চক্রবর্তী এবং চেয়ারম্যান করা হল অসীমা পাত্রকে। অন্যদিকে আরামবাগ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি হলেন রমেন্দু সিনহারায় এবং চেয়ারম্যান করা হল জয়দেব জানাকে।
নির্বাচনের আগে দলের গোষ্ঠীকোন্দল ঘিরে বারেবারেই শিরোনামে এসেছিল হুগলি জেলা। এবার পরিবর্তন করা হল হুগলিতেও। সরান হল জেলা সভাপতি দিলীপ যাদবকে। পরিবর্তে হুগলি-শ্রীরামপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি হলেন স্নেহাশিস চক্রবর্তী এবং চেয়ারম্যান করা হল অসীমা পাত্রকে। অন্যদিকে আরামবাগ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি হলেন রমেন্দু সিনহারায় এবং চেয়ারম্যান করা হল জয়দেব জানাকে।
নির্বাচনের আগে দলের গোষ্ঠীকোন্দল ঘিরে বারেবারেই শিরোনামে এসেছিল হুগলি জেলা। এবার পরিবর্তন করা হল হুগলিতেও। সরান হল জেলা সভাপতি দিলীপ যাদবকে। পরিবর্তে হুগলি-শ্রীরামপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি হলেন স্নেহাশিস চক্রবর্তী এবং চেয়ারম্যান করা হল অসীমা পাত্রকে। অন্যদিকে আরামবাগ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি হলেন রমেন্দু সিনহারায় এবং চেয়ারম্যান করা হল জয়দেব জানাকে।
পরিবর্তন করা হয়েছে নদিয়াতেও। জেলা সভাপতির পদ থেকে সরান হয়েছে মহুয়া মৈত্রকে। পরিবর্তে কৃষ্ণননগর ইউনিটের সভাপতি হলেন জয়ন্ত সাহা এবং চেয়ারম্যান হলেন নাসিরুদ্দিন আহমেদ। অন্যদিকে রানাঘাটের সভাপতি করা হল রতন ঘোষ কর এবং চেয়ারম্যান করা হল প্রমথরঞ্জন বোসকে।
পরিবর্তনের ছোঁয়া উত্তরবঙ্গেও। মালদায় জেলা সভাপতির পদ থেকে সরান হল মৌসম বেনজির নূরকে (Mousam Nur)। পরিবর্তে জেলা সভাপতি হলেন আবদুর রহমান বক্সি এবং চেয়ারম্যান হলেন সমর মুখোপাধ্যায়।
কোচবিহারে জেলা সভাপতির পদ থেকে সরান হল পার্থপ্রতিম রায়কে। নয়া জেলা সভাপতি হলেন গিরীন্দ্রনাথ বর্মন এবং চেয়ারম্যান করা হল উদয়ন গুহকে।