Advertisement

Dengue: পশ্চিমবঙ্গই ডেঙ্গি-ম্যালেরিয়ায় দেশের শীর্ষে, আক্রান্ত কত?

২০২২ সালে বাংলায় ডেঙ্গি ও ম্যালেরিয়ায় কত মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন তার পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। তাতে চমকে ওঠার মতো পরিসংখ্যান সামনে এসেছে। দেখা যাচ্ছে, মশাবাহিত এই দুই রোগে পশ্চিমবঙ্গেই আক্রান্তের সংখ্যা গোটা ভারতের মধ্যে শীর্ষে।

ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 06 May 2023,
  • अपडेटेड 4:47 PM IST
  • ২০২২ সালে বাংলায় ডেঙ্গি ও ম্যালেরিয়ায় কত মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন তার পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক।
  • তাতে চমকে ওঠার মতো পরিসংখ্যান সামনে এসেছে।

২০২২ সালে বাংলায় ডেঙ্গি ও ম্যালেরিয়ায় কত মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন তার পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। তাতে চমকে ওঠার মতো পরিসংখ্যান সামনে এসেছে। দেখা যাচ্ছে, মশাবাহিত এই দুই রোগে পশ্চিমবঙ্গেই আক্রান্তের সংখ্যা গোটা ভারতের মধ্যে শীর্ষে।

জানা যাচ্ছে, গত বছর রাজ্যে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৬৭ হাজার ২৭১ জন। ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন ৪০ হাজার ৫৬৩ জন। অর্থাৎ ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া মিলিয়ে এক বছরে বাংলায় আক্রান্ত হয়েছেন এক লক্ষেরও বেশি মানুষ।
ডেঙ্গিতে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে উত্তরপ্রদেশ। তবে বাংলার থেকে সংখ্যার নিরিখে অনেকটা পিছিয়ে উত্তরপ্রদেশ। সেখানে ২০২২ সালে ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়েছেন ১৯ হাজারের কিছু বেশি মানুষ। ম্যালেরিয়ায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বিহার। সেখানে গত বছর ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন ২৮ হাজারের বেশি মানুষ।

এর আগে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক অভিযোগ করেছিল, বাংলার স্বাস্থ্য দফতর ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়ার তথ্য কেন্দ্রকে দিচ্ছে না। ফলে বার্ষিক রিপোর্ট তৈরি করা যাচ্ছে না। ফেব্রুয়ারি মাসে এই অভিযোগ তুলেছিল কেন্দ্রের স্বাস্থ্য মন্ত্রক। বিতর্কের পর বাংলার স্বাস্থ্য ভবন সেই রিপোর্ট পাঠায় দিল্লিকে। তারপরই দেখা যায় বাংলা এই দুই মশাবাহিত রোগে সবার উপরে রয়েছে।

সাম্প্রতিক বছরগুলিতে ডেঙ্গি উদ্বেগ তৈরি করছে রাজ্যে। বিভিন্ন সময়ে কলকাতা পুরসভার গাফিলতির অভিযোগ উঠেছে। পাশাপাশি শহরবাসির অসচেতনতাও এর জন্য দায়ী, অভিযোগ করেছে পুরসভা। চলতি বছরেও প্রশাসনকে ডেঙ্গি ও ম্যালেরিয়া মোকাবিলায় নামার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 

আরও পড়ুন-সাইক্লোন মোকা কবে তৈরি হতে পারে? বর্তমানে কী অবস্থা?

 

TAGS:
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement