Advertisement

কোভিড আক্রান্তের সঙ্গে থেকেও নিজেকে কীভাবে করোনামুক্ত রাখবেন?

অনেকেই করোনা আক্রান্তদের সঙ্গে একই বাড়িতে থাকছেন। হাসপাতালে বেড না পেয়ে বা সংক্রমিত হওয়ায় বাড়িতেই থাকছেন কোভিড রোগীদের একাংশ। এই পরিস্থিতিতে যারা সেই রোগীদের সঙ্গে থাকছেন, তাঁদেরও আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

COVID
সৌমেন কর্মকার
  • কলকাতা,
  • 13 May 2021,
  • अपडेटेड 2:24 PM IST
  • করোনা রোগীর সঙ্গে থাকছেন?
  • করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ভয় কাজ করছে?
  • তাহলে এই নিয়মগুলো মেনে চলুন

অনেকেই করোনা আক্রান্তদের সঙ্গে একই বাড়িতে  থাকছেন। হাসপাতালে বেড না পেয়ে বা উপসর্গ কম থাকায় বাড়িতেই থাকছেন কোভিড রোগীদের একাংশ। এই পরিস্থিতিতে যারা সেই রোগীদের সঙ্গে  থাকছেন, তাঁদেরও আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তবে বেশ কিছু নিয়ম মানলে সেই সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়। 

সংক্রমণ থেকে বাঁচতে কী কী করবেন? 

যদি আপনি করোনা আক্রান্তের সঙ্গে একই বাড়িতে থাকেন, তাহলে আপনাকে বাড়তি সতর্কতা নিতে হবে। চিকিৎসকদের একাংশের মতে, প্রথমেই আপনার জামা-কাপড়, বাসন ইত্যাদির মতো প্রয়োজনীয় জিনিস আলাদা করে নিন। খেয়াল রাখবেন, এগুলি যেন করোনা আক্রান্তের সংস্পর্শে কোনওভাবেই না আসে। নিজেকে আলাদা ঘরে আইসোলেট করে নিন। 

যদি আপনাকে রান্না করতে হয়, তাহলে রান্না শেষে নিজের খাবার আলাদা করে রাখুন। করোনা রোগীর বাসন মাজতে হলে হাতে গ্লাভস পরুন। তবে সবথেকে ভালো হয় যদি আলাদা কিচেন করতে পারেন। গ্লাভসের সঙ্গে মুখে মাক্স পরাও সমান গুরুত্বপূর্ণ। 

আরও পড়ুন : ১০ শতাংশের বেশি সংক্রমণ হলেই লকডাউন! জল্পনা ICMR প্রধানের বক্তব্যে

করোনা রোগীর জ্বর আছে কিনা, অক্সিজেনের ঘাটতি রয়েছে কিনা এসব পরীক্ষার জন্য আপনাকে রোগীর কাছে যেতেই হবে। তাই হাতে গ্লাভস পরুন ও এন নাইন্টি ফাইভ মাস্ক পরুন।

সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে বাতাসের মধ্যেও করোনা ছড়াচ্ছে। তাই আপনার এসি ঘরে না থাকা ভালো। ঘরটা বড় ও খোলামেলা হলে সুবিধে। 

চিকিৎসকদের পরামর্শ, করোনা আক্রান্তের সংস্পর্শে থাকলে দিনে অন্তত ৩-৪ বার ভ্যাপের নিন। গার্গেল করুন একাধিকবার। এতে সংক্রমণের আশঙ্কা কমে। তবে এতবার গার্গেল করলে আপনার কাশি হতে পারে। তবে এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। 

আরও পড়ুন : ১০ শতাংশের বেশি সংক্রমণ হলেই লকডাউন! জল্পনা ICMR প্রধানের বক্তব্যে

Advertisement

খাবার-দাবার নিয়েও সচেতন থাকুন। প্রোটিন জাতীয় খাবার যেমন, মাছ-মাংস-ডিমের সাদা অংশ খান। এছাড়াও ভিটামিন সি ও  ট্যাবলেট নিয়মিত খান। দুর্বল মনে হলে ডায়েটিশিয়ানের পরামর্শ নিন। 
 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement