বছর শুরুর মাস খানেকের মধ্য়েই হানা দিল ভয়ঙ্কর ভাইরাস। চিনের উহান প্রদেশের এক ল্যাব থেকেই নাকি এই ভাইরাসের আগমন। পরবর্তীকালে যা ছড়িয়ে পড়ে সারা বিশ্বে।
সংঘাতের আবহ তৈরি হচ্ছিল বেশ কয়েকমাস ধরেই। শেষমেশ লেগেই গেল ভারত-চিন সংঘর্ষ। এশিয়ার দুই 'ফিন্যান্সিয়াল জায়ান্ট '-এর লড়াইয়ে একেবারে কোণঠাসা হয়ে পড়েছিল চিন।
নমস্তে ট্রাম্প কাজে আসল না। ব্যাপক প্রচার সত্ত্বেও মার্কিন নির্বাচনে হেরে গেলেন ডোলাল্ড ট্রাম্প। জয় পেলেন জো বাইডেন। যদিও আমেরিকার নির্বাচনের ফল গড়াল আদালত পর্যন্ত।
চিনের উহান থেকেই ছড়িয়েছে এই ভাইরাস। ট্রাম্পের এই দাবির জেরে চিন-আমেরিকা সম্পর্কে ফাটল ধরে। চিনের উপর একের পর এক বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা চাপিয়েছে আমেরিকা। শেষে তলানিতে ঠেকে দুই দেশের সম্পর্ক।
নিজের দেশেই প্রবল বিরোধের মুখে পড়েন ইমরান খান। ৯ পার্টির জোট ইমরানের সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী আন্দোলনে নামে। তাদের সবার মুখেই এক কথা, দেশবাসীর প্রতি প্রতিশ্রুতি পালনে ব্যর্থ হয়েছে ইমরান খানের সরকার।
করোনা ভাইরাস নিয়ে ভিন্ন মত ছিল চিনের। তাদের দাবি অনুযায়ী অতিমারী কোথা থেকে এসেছে, তা বিবেচ্য বিষয় নয়। চিনের এই যুক্তি সমর্থন করে WHO.যার জেরে বিশ্ব স্বাস্থ্য় সংস্থার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে আমেরিকার। হু-কে ফান্ডিং বন্ধের কথা ঘোষণা করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।