Advertisement

Afghanistan Crisis : 'কারও কোনও ক্ষতি হবে না,' তালিবানের মুখে শান্তির বার্তা!

তালিবানদের অন্যতম শীর্ষনেতা মোল্লা খেরুল্লাহ খানখাহ জানান, তাঁরা আফগানিস্তানের সবাইকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। সেই ঘোষণ করে দিয়েছেন। তাই কারও ভয় পাওয়ার দরকার নেই।

তালিবান নেতা মোল্লা খেরুল্লাহ খানখাহ এবং আবদুল সালাম হনফি
আশরফ ওয়ানি
  • কন্দাহার,
  • 19 Aug 2021,
  • अपडेटेड 6:05 PM IST
  • আফগানিস্তানে ক্রমেই নিজেদের ঘর পাকা করছে তালিবান
  • সেখানে সরকার গড়ার পথে আরও এক কদম এগিয়ে গিয়েছে
  • তালিবান নেতা মোল্লা বরাদরের নেতৃত্বে ২০ বছর পর এই সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে

আফগানিস্তানে ক্রমেই নিজেদের ঘর পাকা করছে তালিবান। সেখানে সরকার গড়ার পথে আরও এক কদম এগিয়ে গিয়েছে। তালিবান নেতা মোল্লা বরাদরের নেতৃত্বে ২০ বছর পর এই সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। কন্দাহারে তালিবানের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে আজতক কথা বলেছে। সেখানে তারা আশ্বাস দিয়েছে, কোনও বদলা নেওয়া হবে না।

আর কী জানাচ্ছে তালিবান?
তালিবানদের অন্যতম শীর্ষনেতা মোল্লা খেরুল্লাহ খানখাহ জানান, তাঁরা আফগানিস্তানের সবাইকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। সেই ঘোষণ করে দিয়েছেন। তাই কারও ভয় পাওয়ার দরকার নেই।

অন্য এক শীর্ষ নেতা জানাচ্ছেন
তালিবানের আর এক শীর্ষ নেতা আবদুল সালাম হনফি বলেন, আমরা আফগানিস্তানের সব মানুষকে ভরসা দিতে চাই। কারও কোনও ক্ষতি হবে না। সব মানুষকে সুরক্ষা দেওয়া হবে। আর তাঁদর সব রকমের সুবিধা দেওয়া হবে।

আবদুল সালাম হনফি আরও জানান, তারা দুনিয়ার সবাইকে জানাতে চান, এখাকার নাগরিকেরা সুরক্ষিত থাকবেন। কোনও দেশের বিরুদ্ধে নিজেদের দেশের জমি ব্যবহার করা হবে না। সবাইকে একসঙ্গে নিয়ে তলা হবে।

দিন কয়েক আগেকার দৃশ্য। যা কাঁপিয়ে তুলেছিল সারা দুনিয়াকে। বিমান থেকে ঝুলছে দু'জন। আর একটু পরেই তারা পড়ে যাবে। নিজের দেশ ছাড়তে বাধ্য তারা। কারণ দেশ চলে গিয়েছে তালিবানদের হাতে। তাদের স্বাধীনতা বলতে কিছু থাকবে না। তাই তো জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ঝুলে পড়েছিলেন চলন্ত বিমানে।

মর্মান্তিক পরিণতি
তবে তাদের আশা পূরণ হয়নি। তারা সম্পর্কে দুই ভাই। বিমান থেকে পড়ে তাদের মৃত্যু হয়েছে। তবে তারা একটা প্রশ্ন তুলে দিয়েছেন। যা এখন অনেকটা পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে। তালিবান শাসনে মানুষের স্বাধীনতা বলে কি আছে কিছু? তালিবান যতই নিজেদের ভাবমূর্তি বদলানোর চেষ্টা করুক, বিবৃতি দিক, তাদের কাজকারবার কিন্তু একেবারে উল্টো।

Advertisement

মানুষকে জোর করে মাথা ন্যাড়া করে দেওয়ার ঘটনা সামনে এসেছে। তেমনই মহিলাদের ওপরও বিধিনিষেধ শুরু হয়েছে। তারা আগাম বুঝেছিল। তাই দেশ ছেড়ে পালানোর জন্য এতটা মরিয়া চেষ্টা।

বিমানের চাকায় ঝোলা
মার্কিন সেনা বিমান থেকে পড়ে মারা গিয়েছে তারা। আরও একজনের মৃত্যু হয়েছিল। কাবুল বিমানবন্দরের তারা বিমানে ঝুলে পড়েছিল। আর বিমান ছাড়তেই বিপর্যয়। একটি বিন্দুর মতো বিমান থেকে পড়ে যান। সেই দৃশ্য ক্যামেরায় ধরা পড়েছিল। আর তা ভাইরাল হয়ে যায়।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement