scorecardresearch
 

K K Passes Away : চেয়েছিলেন ডাক্তার হতে, সুরের জাদুতে ছড়িয়ে দেন সঞ্জীবনী সুধা

Singer K K Passes Away: তাঁর গানের ভক্ত তামাম ভারত। সবাইকে কাঁদিয়ে ভারতীয় সঙ্গীত জগতের সেই তারকা প্রয়াত। মঙ্গলবার কলকাতায় বলিউডের জনপ্রিয় গায়ক কে কে-র জীবনাবসান হয়েছে। বয়স হয়েছিল ৫৩ বছর।

Advertisement
কে কে প্রয়াত কে কে প্রয়াত
হাইলাইটস
  • তাঁর গানের ভক্ত তামাম ভারত
  • সবাইকে কাঁদিয়ে ভারতীয় সঙ্গীত জগতের সেই তারকা প্রয়াত
  • মঙ্গলবার কলকাতায় বলিউডের জনপ্রিয় গায়ক কে কে-র জীবনাবসান হয়েছে

Singer K K Passes Away: তাঁর গানের ভক্ত তামাম ভারত। সবাইকে কাঁদিয়ে ভারতীয় সঙ্গীত জগতের সেই তারকা প্রয়াত। মঙ্গলবার কলকাতায় বলিউডের জনপ্রিয় গায়ক কে কে-র জীবনাবসান হয়েছে। বয়স হয়েছিল ৫৩ বছর। কে কে তাঁর ভক্তদের কাঁদিয়ে পৃথিবীকে বিদায় জানান। 

দিল্লিতে জন্ম
রাজধানী দিল্লিতে জন্ম তাঁর, ১৯৬৮ সালের ২৩ আগস্ট। কে কে-এর পুরো নাম ছিল কৃষ্ণকুমার কুন্নাথ। কে কে হিন্দির পাশাপাশি অন্যান্য অনেক ভাষায় গান গেয়েছেন। তিনি বাংলা, তামিল, তেলেগু, কন্নড়, মালায়ালম, মারাঠি, অসমীয়া এবং গুজরাতি ভাষার চলচ্চিত্রের গানগুলিকে তাঁর কণ্ঠ দিয়ে সাজিয়েছিলেন।

কে কে ছোটবেলায় ডাক্তার হতে চেয়েছিলেন
দিল্লিতে জন্ম নেওয়া কে কে-র কর্মস্থল ছিল মুম্বই। ছোটবেলায় ডাক্তার হতে চেয়েছিলেন তিনি। কে কে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের কিড়োরি মল কলেজে পড়াশোনা করেছেন।

আরও পড়ুন: সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়কে অপমান করা হয়েছে, পদ্মভূষণ হয়েছে রাজনৈতিক দূষণ: মমতা

আরও পড়ুন: পূর্ব কলকাতায় জলাভূমির জমি এত উর্বর কেন? শুরু গবেষণা

আরও পড়ুন: সোনাঝুরির হাটে মহিলাদের জন্য় বিশেষ পরিষেবা, উদ্বোধনে মমতা

দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাণিজ্যে স্নাতক করার পর তিনি এক হোটেলে কাজ করতেন। আট মাস পর হোটেলের সেই চাকরি ছেড়ে দেন ভবিষ্যতের তারকা। তিনি ১৯৯১ সালে বিয়ে করেন।

পাড়ি দিলেন মুম্বই
কে কে তাঁর বিয়ের প্রায় তিন বছর পর ১৯৯৪ সালে মায়ানগরী মুম্বাইয়ে চলে আসেন। নিজের স্বপ্নের সন্ধানে মুম্বইয়ে আসা কে কে গানের জগতে ব্রেক খুঁজতে শুরু করেন। তিনি ১৯৯৪ সালে UTV-এর এক বিজ্ঞাপন থেকে ব্রেক পান এবং তারপর বলিউডের বিখ্যাত গায়ক হওয়ার জন্য কৃষ্ণকুমার কুন্নাথের যাত্রা শুরু হয়। 

কে কে মাচিস চলচ্চিত্রের 'ছোড় আয়ে হাম' গানের মাধ্যমে বলিউডে নিজের নাম করেছিলেন। এবং এরপর কী হয়েছিল, তা সারা বিশ্ব জানে। তারপর আর কখনও পিছনে ফিরে তাকাননি তিনি। এবং একের পর এক সুপারহিট গান দিয়ে গেছেন।

Advertisement

তাঁর গানে মন্ত্রমুগ্ধ ছিল গোটা প্রজন্ম। কে কে-র মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর কলকাতার বেসরসারি হাসপাতালের বাইরে ভিড় জমাতে থাকেন তাঁর অনুরাগীরা। শোকে ভেঙে পড়েন তাঁরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর ছবি, গান শেয়ার করে তাঁকে স্মরণ করেন গুণমুগ্ধরা।

 

Advertisement