scorecardresearch
 

Taarak Mehta Ka Ooltah Chashmah: 'তারক মেহতা কা উল্টা চশমা'-র লেখকের আত্মহত্যা!

২০২০ সালে মৃত্যু খবর আসা কিছুতেই থামছে না। তার মধ্যে আত্মঘাতী হচ্ছেন একের পর এক শিল্পী। এবার আত্মহত্যা করলেন জনপ্রিয় কমেডি সিরিয়াল 'তারক মেহতা কা উল্টা চশমা' (Taarak Mehta Ka Ooltah Chashmah)- র অন্যতম এক লেখক অভিষেক মাকওয়ানা (Abhishek Makwana)। সামনে এসেছে অভিষেকের একটি সুইসাইড নোট।

Advertisement
আত্মঘাতী হলেন অভিষেক মাকওয়ানা আত্মঘাতী হলেন অভিষেক মাকওয়ানা
হাইলাইটস
  • চলতি বছরে আত্মঘাতী হচ্ছেন একের পর এক শিল্পী।
  • এবার আত্মহত্যা করলেন 'তারক মেহতা কা উল্টা চশমা'-র লেখক অভিষেক মাকওয়ানা।
  • আর্থিক অভাবের জেরে আত্মহত্যা বলেই মনে করা হচ্ছে।

২০২০ সালে মৃত্যু খবর আসা কিছুতেই থামছে না। তার মধ্যে আত্মঘাতী হচ্ছেন একের পর এক শিল্পী। এবার আত্মহত্যা করলেন জনপ্রিয় কমেডি সিরিয়াল 'তারক মেহতা কা উল্টা চশমা' (Taarak Mehta Ka Ooltah Chashmah) -র অন্যতম এক লেখক অভিষেক মাকওয়ানা (Abhishek Makwana)। সামনে এসেছে অভিষেকের একটি সুইসাইড নোট। মুম্বই পুলিশ সূত্রের খবর, অভিষেক আত্মহত্যা করার আগে একটি সুইসাইড নোটও রেখে গেছেন। তাতে তিনি আর্থিক অভাব নিয়ে লিখেছেন।

গত ২৭ নভেম্বর অভিষেক আত্মহত্যা করেছিলেন। যদিও তাঁর পরিবারের অভিযোগ, সাইবার জালিয়াতির শিকার হয়েছিলেন তিনি এবং তাঁকে ব্ল্যাকমেইল করা হচ্ছিল। মুম্বইয়ের কান্দিভালির বাড়িতে অভিষেকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছে । এই ঘটনায় ইতিমধ্যে পুলিশ তদন্ত শুরু করছে পুলিশ। তাঁর পরিবারের বিবৃতিও রেকর্ড করা হয়েছে।


শোনা যাচ্ছে, অভিষেকের পরিবার তাঁর সমস্যাগুলি সম্পর্কে জানতেন না। তাঁর ভাই জেনিস জানিয়েছেন,অভিষেকের মৃত্যুর পরে  বিভিন্ন লোক ফোন করতে শুরু করেন। তখন তিনি অভিষেকের  আর্থিক সমস্যার কথা জানতে পেরেছিলেন। জেনিস বলেছিলেন, 'আমি আমার ভাইয়ের ইমেলটি চেক করেছি। কারণ তাঁর মারা যাওয়ার পর থেকে বিভিন্ন লোকেরা আমায় ফোন করছেন এবং টাকা চাইছেন, যা তিনি ধার করেছিলেন।"

তিনি আরও জানিয়েছিলেন যে, তিনি কেবল ভারত থেকে নয়, বাইরের দেশ থেকেও ফোন পাচ্ছেন। তাঁর কথায় "একটি ফোন ছিল বাংলাদেশ থেকে, অন্যটি মায়ানমার থেকে এবং কিছু ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এসেছিল। আমি আমার ভাইয়ের ইমেল রেকর্ড থেকে যা বুঝলাম তা হল ইজি লোন অ্যাপ থেকে তিনি একটি ছোট লোন নিয়েছিল যার সুদ খুব বেশি ছিল।"

জেনিস জানায়," আমি জানতে পেরেছি যে লোন দানকারী তাঁকে জিজ্ঞাসা না করেই অল্প পরিমাণ টাকা পাঠাতেন, যার সুদের হার ৩০ শতাংশেরও বেশি। চারকপ থানা সূত্রে জানা গেছে, অভিষেকের পরিবার ফোন এবং ই-মেইল থেকে প্রাপ্ত তথ্য পুলিশকে দিয়েছে এবং এটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

Advertisement

Advertisement