scorecardresearch
 

Noboborsho 1429: সামনেই বাংলা নববর্ষ! জানুন এই উৎসবের দিনক্ষণ, মাহাত্ম্য

Noboborsho 1429 -Poila Baisakh: যে অঞ্চলগুলি সৌর বর্ষপঞ্জি অনুসরণ করে, বৈশাখ মাসকে বছরের প্রথম মাস হিসাবে বিবেচনা করে, তাদের নতুন বছরটি এই মাসের প্রথম দিনেই উদযাপিত হয়।

Advertisement
বাঙালিদের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎসব নববর্ষ  বাঙালিদের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎসব নববর্ষ
হাইলাইটস
  • বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন নামে ও আলাদা রীতিতে নববর্ষ উদযাপিত করে।
  • বাঙালি ব্যবসায়ীরা এদিন লক্ষ্মী-গণেশ পুজো ও হালখাতার মাধ্যমে নতুন বছর শুরু করেন।
  • বাংলা নববর্ষ সাধারণত ১৪ বা ১৫ এপ্রিল পড়ে।

বাঙালির বারো মাসে তের পার্বণ (Festivals)। তাঁর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একটি উৎসব হল নববর্ষ (Noboborsho)। কথায় বলে 'মর্নিং শোজ দ্য ডে'। তাই বছরের এই প্রথম দিনটা বিশেষ ভাবে উদযাপন করেন সকলে। যে অঞ্চলগুলি সৌর বর্ষপঞ্জি অনুসরণ করে, বৈশাখ (Baisakh) মাসকে বছরের প্রথম মাস হিসাবে বিবেচনা করে, তাদের নতুন বছরটি এই মাসের প্রথম দিনেই উদযাপিত হয়। যদিও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন নামে ও আলাদা রীতিতে নববর্ষ উদযাপিত করে। 

উত্তর ও মধ্য ভারতে নতুন বছর বৈশাখী, আসামে রঙ্গালি বিহু, তামিলনাড়ুতে তামিল পুঠান্ডু, কেরালায় বিশু, ওড়িশায় বিশুব সংক্রান্তি এবং পশ্চিমবাংলায় নতুন বছর অর্থাৎ পয়লা বৈশাখ পরিচিত নববর্ষ উৎসব নামে।

আরও পড়ুন: কবে পড়েছে এবছরের অক্ষয় তৃতীয়া? জানুন দিনক্ষণ, শুভ তিথি ও মাহাত্ম্য

বাঙালি ব্যবসায়ীরা নতুন আর্থিক বছরের সূচনা করেন এদিন লক্ষ্মী-গণেশ পুজো ও হালখাতার মাধ্যমে। খাওয়া দাওয়া, আড্ডা, মিষ্টিমুখ, নতুন জামাকাপড় পরা এই সবের মাধ্যমে নতুন বছরকে বরণ করে নেন বাঙালিরা।

Noboborsho 1429

 

নববর্ষের তারিখ (Noboborsho Date)

গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসারে, বাংলা নববর্ষ সাধারণত ১৪ বা ১৫ এপ্রিল পড়ে। বাংলা সৌর ক্যালেন্ডারের প্রথম মাস বৈশাখের প্রথম দিনটিকে নববর্ষ, পহেলা বৈশাখ এবং পাহেলা বৈশাখের মতো বিভিন্ন নামে ভারতের অংশ ডাকা হয়। এই বছর ১৪২৯-এ পা দেব আমরা। এবার ইংরাজি ১৫ এপ্রিল,শুক্রবার পড়েছে ১ বৈশাখ। সুতরাং চৈত্র সংক্রান্তি পালিত হবে তার আগের দিন অর্থাৎ ১৪ এপ্রিল।

Noboborsho 1429

আরও পড়ুন: সন্তানের মঙ্গল কামনায় মায়েরা পালন করেন শিবের ব্রত! জানুন এবছরের নীলষষ্ঠীর দিনক্ষণ

Advertisement

বিশ্বব্যাপী বাঙালিরা নববর্ষের দিন একে অপরকে শুভেচ্ছা জানান। কোলাকুলি, পরস্পরকে আলিঙ্গন করার প্রথা বাংলা ভাষীদের যুগ যুগ ধরে। যদিও গত প্রায় দু'বছর ধরে অতিমারীর জন্য এই আনন্দে অনেকটাই ভাটা পড়েছে। তবে এবার পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক। তাই আশা করা যায়, সকলে আবারও মেতে উঠতে পারবেন নববর্ষের আনন্দে।  

 

Advertisement