scorecardresearch
 

Sayantika Banerjee: 'ভালবাসা ও যুদ্ধ...' ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট, TMC-র পদ ছাড়লেন সায়ন্তিকা

তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের পদ ছাড়লেন অভিনেত্রী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়। লোকসভা ভোটের প্রার্থী তালিকায় নিজের নাম না দেখতে পেয়েই তিনি পদ ছেড়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে।

Advertisement
Sayantika Banerjee Sayantika Banerjee
হাইলাইটস
  • তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের পদ ছাড়লেন অভিনেত্রী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়
  • গতকাল বিকেলেই রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সীর কাছে ইস্তফাপত্র পাঠিয়েছেন

তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের পদ ছাড়লেন অভিনেত্রী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়। লোকসভা ভোটের প্রার্থী তালিকায় নিজের নাম না দেখতে পেয়েই তিনি পদ ছেড়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে। তৃণমূল সূত্রের খবর, গতকাল বিকেলেই রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সীর কাছে ইস্তফাপত্র পাঠিয়েছেন সায়ন্তিকা।

রবিবার ব্রিগেডের জনগর্জন সভায় উপস্থিত ছিলেন সায়ন্তিকা। ওই সভা থেকেই আসন্ন লোকসভা ভোটে তৃণমূলের প্রার্থিতালিকা ঘোষণা করেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তালিকায় অনেক নতুন নাম রয়েছে। টিকিট পেয়েছেন আরেক অভিনেত্রী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও নাম নেই সায়ন্তিকার। বাঁকুড়া লোকসভা থেকে প্রার্থী হওয়ার ব্যাপারে আশাতে ছিলেন সায়ন্তিকা। অভিষেক প্রার্থিতালিকা ঘোষণা করতেই দেখা যায়, বাঁকুড়া লোকসভা কেন্দ্রে প্রার্থী করা হয়েছে অরূপ চক্রবর্তীকে। এর পরেই হতাশায় মঞ্চ ছাড়েন সায়ন্তিকা। ফোনে কথা বলতে বলতে মঞ্চ থেকে নেমে যান তিনি।

পরে সুব্রত বক্সীর কাছে নিজের ইস্তফাপত্র পাঠিয়ে দেন। সূত্রের খবর পদত্যাগ পত্রে সায়ন্তিকা লিখেছেন, 'আমি গত ৩ বছর ধরে দলের সামগ্রিক রাজনৈতিক এবং উন্নয়ন কর্মসূচির সঙ্গে সামগ্রিকভাবে জড়িত ছিলাম, দলের সুনির্দিষ্ট পার্টি লাইন অনুসরণ করে সমস্ত কর্মসূচিতে আমি সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছি। এখন আমি দলের সমস্ত রাজনৈতিক দায়িত্ব থেকে ইস্তফা দিচ্ছি। আশা করি আমার ইস্তফা বিবেচনার সঙ্গে গৃহীত হবে।' পরে রাতের দিকে সায়ন্তিক ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে লেখেন, 'ভালবাসা ও যুদ্ধে সবকিছু বৈধ। তবে, ভালবাসা ও যুদ্ধ কখনই বৈধ নয়।'

২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে বাঁকুড়া বিধানসভা কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী হয়েছিলেন সায়ন্তিকা। যদিও বিজেপি প্রার্থী নীলাদ্রিশেখর দানার কাছে হারতে হয় তাঁকে। ১ হাজার ৩৭৬ ভোটে পরাজিত হয়েছিলেন সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে ভোটে হারলেও অভিনেত্রীকে সাংগঠনিক দায়িত্ব দেওয়া হয়। দলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদকও করা হয় তাঁকে।

Advertisement

Advertisement