scorecardresearch
 

বিমলকে গুরুত্ব দিতে নারাজ বিনয়, 'পাহাড়ে নতুন সমীকরণের ইঙ্গিত'

এর আগে বলেছিলেন, গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা নেতা (Gorkha Janmukti Morcha বা GJM) বিমল গুরুং (Bimal Gurung) তাঁর কাছে 'ক্লোজড চ্যাপ্টার'। রবিবার বিমল সম্পর্কে তিনি বললেন, "এটা আমার বিষয় নয়।" বক্তা গোর্খা জনমুক্তি মোর্চ (GJM) নেতা বিনয় তামাং (Binay Tamang)।

Advertisement
গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা নেতা বিনয় তামাং গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা নেতা বিনয় তামাং
হাইলাইটস
  • বিমল আমার বিষয় নয়
  • বললেন মোর্চার বিনয় তামাং
  • গোর্খ্যাল্য়ান্ডের দাবিতে অনড়

এর আগে বলেছিলেন, গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা নেতা (Gorkha Janmukti Morcha বা GJM) বিমল গুরুং (Bimal Gurung) তাঁর কাছে 'ক্লোজড চ্যাপ্টার'। রবিবার বিমল সম্পর্কে তিনি বললেন, "এটা আমার বিষয় নয়।" বক্তা গোর্খা জনমুক্তি মোর্চ (GJM) নেতা বিনয় তামাং (Binay Tamang)।

এদিন ফের তিনি গোর্খাল্যান্ডের দাবি জানালেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। এদিন সুকনায় সভার ডাক দিয়েছিল গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার (GJM)-র বিনয়পন্থী গোষ্ঠী। বিনয় তামাং বলেছেন, গোর্খাল্যান্ডের বিষয়ে বিনয় তামাং বলেন, "রাজ্য সরকারে এ ব্যাপারে পদক্ষেপ করা দরকার। কারণ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বার বার বলেন তিনি গোর্খা জনজাতির মানুষের সঙ্গে রয়েছেন। ১৯৪৯ এবং ১৯৫০ সালে ভারত, নেপাল এবং ভুটানের মধ্যে চুক্তি হয়েছিল। এ ব্যাপারে কেন্দ্রের এগোনো দরকার। এবং দার্জিলিং জেলাকে উত্তর-পূর্ব সংসদে অন্তর্ভুক্ত করা দরকার। এবং এই কাজ ২০২১ সালের আগেই করতে হবে। না হলে পাহড়ের অবস্থা আয়ত্তের বাইরে চলে যাবে।"

২০১৭ সাল থেকে অন্তরালে থাকার পর কিছুদিন আগে প্রকাশ্যে এসেছেন বিমল গুরুং। প্রকাশ্যে এসে এনডিএর সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক ত্যাগ করে আগামী নির্বাচনে তৃণমূলকে সমর্থনের কথা ঘোষণা করেছেন এই মোর্চা নেতা। তবে গোর্খাল্যান্ডের দাবি থেকে সরেননি তিনি। আর সেই কারণেই গত ৬ তারিখ শিলিগুড়ির সভাতেও তাঁর মুখে শোনা যায় 'উই ওয়ান্ট গোর্খাল্যান্ড' স্লোগান। সেদিন সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর নাম নিয়ে তিনি অভিযোগ করে বলেন, "আমাদের জন্য তিনি কিছুই করেননি। শুধু ভাঁওতা দিয়ে গিয়েছেন। আমরা তাঁদের দলের রাজু বিস্তাকে সাংসদ করেছি। কিন্তু তিনিও কোনও কাজ করেননি। আমি চ্যালেঞ্জ করছি যদি ক্ষমতা থাকে তাহলে এখন ভোটে দাঁড়িয়ে জিতে দেখান।" গুরুং আরও বলেন," বিজেপিকে কড়া বার্তা দিতেই আমরা বিধানসভা নির্বাচনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জেতাবো। আমরা তৃণমূলকে সমর্থন করব। তবে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে যারা আমাদের পৃথক রাজ্যের দাবি মেনে নেবে তাদেরকেই আমরা সমর্থন করব।"

Advertisement

Advertisement